চাষী-কারিগরদের পক্ষে ১৭ দফা ।। ভিত্তি - মাধব গ্যাডগিলের প্রস্তাবনা
<মাধব গ্যাডগিলদের সঙ্গে আলোচনাক্রমে এই প্রস্তাবনাটি লেখা হয়েছিল ২০১৩, ১৪২০ সালে, ঠিক দিল্লিতে এডিবির বাইনিয়ালের পরে পরেই। বাংলার কারিগরদের এক দল সেখানে গিয়ে আন্দলনে অংশ নেন। এশিয়া জোড়া ৩০টি দেশের প্রতিনিধি এই প্রতিবাদে অংশ নেন। তার পরেই মাধব গ্যাডগিলদের সঙ্গে আলোচনাক্রমে এই প্রস্তাবনাটি তৈরি হয়। এটি চাষী-কারিগরদের পক্ষে আমরা নতুন করে সাজিয়ে লিখি>
---
গ্রাম্যতাই বিশ্বকে বাঁচানোর একমাত্র রাস্তা। যাদের উচ্ছেদ হওয়া চোখে দেখা যায় না, যাদের গ্রামের বাজার বড় পুঁজি নীরবে কিন্তু সবলে দখল করায় তার বাপ দাদার জীবিকা থেকে নিরবে উচ্ছেদ হয়ে তথাকথিত অদক্ষ শ্রমিকে, রাষ্ট্রের বাঁ হাতে ছুঁড়ে দেওয়া ন্রেগা প্রকল্পে দৈনিক কয়েকশ টাকার জন্য নিজেদের অর্জিত জ্ঞান দক্ষতা বাজারের অহঙ্কার হারিয়ে দিন মজুরে পরিনত হচ্ছেন, তাদের জন্য ভদ্রবিত্ত কি ভাবনাচিন্তা করছেন? What will the people do when they are facing eviction threat by the government?
সাম্প্রতিক ভারতের, রাজনীতিক, সংবাদমাধ্যম এবং প্রশাসক নিদ্বিধায় বড় পুঁজি নির্ভর শিল্প, প্রথাগত কৃষির বিকল্প হিসেবে কৃষির কর্পোরেটিকরণ, কৃষি জমি দখল করে ব্যাপক হারে শিল্পায়ন এবং শহরিকরণের প্রতি নিজেদের অকুণ্ঠ সমর্থন দান করছেন। আমরা, বাংলার পারম্পরিক বস্ত্র, কারু ও অভিকর শিল্পীরা, যারা গ্রামে থাকি, যারা ভারতের কয়েক হাজার বছরের ঐতিহ্য বয়ে নিয়ে চলি দিনের পর দিন নিজেদের অর্জিত জ্ঞান, দক্ষতা এবং প্রজ্ঞানে, তারা মনে করছি যে, এই প্রবণতা আজকের ভারতে ধংস ডেকে আনবে। নির্বিচারে কৃষি জমি দখল করে যেভাবে শিল্পায়নের দামামা বাজান হচ্ছে, তাতে ভারতের অগনিত গ্রামীণদের উচ্ছেদ হতে হবে। স্বাধীনতার ৭০ বছর ধরে ৮ কোটি গ্রামীণ পরিবার উচ্ছেদ হয়েছেন। এটি সরকারি হিসেব। বেসরকারি হিসেবে কত কেউ জানে না। এই উন্নয়ন উদ্বাস্তুদের জীবনে কি ঘটেছে আমরা ভদ্রবিত্তরা কেউ জানিনা।
we are the traditional artists, artisan & performing artists of Bengal fighting against the forced & non-forced eviction across village Bharat, acquiring land for SEZ and other industrializations, mega-corridors & urbanizations. almost 8 crore villagers were evicted from their dwelling land from 1947. this is a government estimate.
দক্ষিণ ভারতের ফুসফুস পশ্চিমঘাটের দুই তৃতীয়াংশ দখল করে উন্নয়নের পরিকল্পনা তৈরি হয়ে গিয়েছে। এ বিষয়ে বিজ্ঞানী কস্তুরীরঙ্গনকে লেখা মাধব গ্যাডগিলের চিঠিটি পড়ে দেখতে পারেন । দিল্লি মুম্বাই করডোরে বিশাল বিশাল শহর, কারখানা ক্ষেত্র তৈরি হবে দেশের ১৪ শতাংশ কৃষি জমি দখল করে। এই দৈত্যসম পরিকল্পনা ছাড়াও ভারতজুড়ে বিশেষ অর্থনৈতিক ক্ষেত্র তৈরির চেষ্টায় দেশের মধ্যে আরও একটি আইন বহির্ভূত ইন্ডিয়া তৈরি করছে ভারত সরকার, তাকে মদত দিচ্ছে বিশ্ব পুঁজি। কৃষি জমি কেড়ে, হাজার হাজার কৃষি শ্রমিক, গ্রামের শিল্প কারখানা উচ্ছেদ করে যে কারখানা অঞ্চল তৈরি হচ্ছে, সে অঞ্চলে ভারতের কোনও শ্রম আইন, নানান সাধারণ আইন বলবত হবে না। এমত উন্নয়নের বন্যায় আগামী দিনের ভারতের অবস্থা কি দাঁড়াবে, তাই নিয়ে আমরা গ্রামের কারিগরেরা চিন্তিত। ভারতের আপামর পারম্পরিক কারু, বস্ত্র কারিগর অন্যান্য গ্রামবাসীদের সঙ্গে স্বাধীনতার পরে এই নাগরিকায়নের, শিল্পায়নের শিকার হয়েছেন। আগামী দিনে আরও বেশি করে হবেন। সে বিষয়ে কয়েকটি ভাবনা আপনাদের সামনে ছোট আকারে তুলে ধরতে চাই।
big capital of europe & america forcing the indian government to undertake eviction lead development policy. they are trying to control 2/3rd of the western ghat to control the natural resources. madhab gadgil and others opposed it (http:// lokfolk.blogspot.in/2013/ 05/ an-open-letter-of-dr-k-katu rirangan-by.html). thedelhi-mumbai corridor will encroach 14% of india's land mass. certainly in this project crore of people will evicted forcefully and they will flock to the nearby cities. we the traditional artists, artisans and performing artists become worried by the growing trend of massive urbanization and filthy industrialization.
we do want to express some of our worries here.
১। শোনা যাচ্ছে আগামী ২০৩০এ শহরে ভারতের ৫০ শতাংশ মানুষ রুটিরুজির জন্য আসবেন।
it was stated that in 2030, 50% of the population will come to the cityscape
২। মুম্বাইমুম্বাই-দিল্লি মুম্বাই করিডোরেরমত প্রকল্প যত বেশি রূপায়িত হবে, তত শহরে আসতে বাধ্য হবে। সরকার এবং বড় পুঁজি আইন করে গ্রামীণদের জীবন জীবিকা কেড়ে নিতে চাইছে। আমরা আশঙ্কিত ভারতের উন্নয়ন ইউরো-আমেরিকার উন্নয়নের দিকে যাবে, গ্রামের বুনিয়াদ ধংস হবে, ভারতের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে, ইন্ডিয়ার বাড়বাড়ন্ত হবে।
projects like delhi-mumbai corridor will drive most of the villagers of the project area to the city for their livelihood. now on bharat will be slow-poisoned and india will sine.
৩। গ্রামের জমি নির্বিচারে দখল হয়ে শিল্প হচ্ছে। মানুষ শিল্পদ্রব্য খেয়ে বাঁচেন না। চাষের জমি দখল করে শিল্প হলে খাদ্যসশ্যের দাম আকাশ ছোঁবে। কৃষি শ্রমিক, কৃষকেরা শহরে এসে, উতপাদক থেকে মজুরে পরিনত হবেন। ভারতের প্রাণ, গ্রাম ধ্বংস হবে। ভারতের মধ্যবিত্ত ইউরো-আমেরিকার মত শহরে বাস করার আনন্দ পাবেন ঠিকই, কিন্তু ভারত ধ্বংসের দিকে যাবে, কেননা গ্রামের অস্তিত্ব লুপ্ত হতে শুরু করবে।
agricultural land are forcibly taken by government. agri workers, village workers do not have the option to come to the city. man do not eat industrial production. we need agricultural land to feed ourselves.
৪। শহর মানেই উন্নত জীবনযাত্রা এ তথ্যের প্রচার বড্ড বিপজনক। নির্বিচার শহুরিকরণ আসলে বিশ্বকে আরও বেশি উষ্ণায়নের পথে ঠেলে দিচ্ছে কিনা, এ তত্ব নতুন করে ভাবতে হবে। উন্নত জীবনযাত্রা মানেই তথাকথিত উন্নত গৃহস্থালির যন্ত্রপাতি, ততবেশি কার্বন পদচিহ্ন। তত বড় কারখানা। তত বেশি প্রাকৃতিক সম্পদের অপচয় আর লুঠ। তত বেশি বিশ্ব ধ্বংসের আশঙ্কা।
urban lifestyle is the ultimate - this is a misleading theory. massive inhuman urbanization killing the earth silently by enriching carbon footprint. the demonic industries looting the natural resources and destroying the earth.
৫। আমরা, ভারতের পারম্পরিক কারিগরেরা অন্ততঃ ৮ হাজার বছর ধরে বিশ্বের জন্য নানান শিল্প দ্রব্য বানিয়ে চলেছি। তখনও আমরা বিদ্যুৎ ব্যবহার করিনি, আজও প্রায় করিনা বললেই চলে। ফলে তেতে ওঠা থেকে আমরা বিশ্বকে রক্ষা করে চলেছি কয়েক সহস্র বছর ধরে। অথচ এই প্রায় তিন শতাব্দির বড় শিল্পের ইতিহাসে বিশ্ব ধ্বংসের মুখে। বড় শিল্প মানেই কোটি কোটি একক বিদ্যুৎ, কোটি কোটি প্রাকৃতিক সম্পদের অপচয়। এই সম্পদ সংগ্রহ হয় সারা বিশ্ব থেকে, স্থানীয় মানুষকে উচ্ছেদ করে, প্রায় বিনা বিনিয়গে লুঠ করেই(ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লুঠ থেকে সম্প্রতির কয়লা এবং পেট্রোলিয়াম সম্পদ লুঠ এর প্রমান) এ কথা আজ বুঝে নেওয়া প্রয়োজন। এ স্বীকৃতি আজও আমরা পাই না।
we the traditional artists are the caretakers of the earth. civilization is a dirty word, we like villagization. our industry protected the world for 8 thousand years. the 250 years old industrial revolution going to annihilate the globe. big industry means looting of precious resources like coal or petroleum. the world will realize our world-saving technology one day. we shall overcome.
৬। এখনও নব্যউপনিবেশবাদ ভারতে রাজনিতিবিদ, পুলিশ, সেনাবাহিনী, আমলাতন্ত্র এবং বিচার ব্যবস্থাকে শোষণের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। নতুন যোগ হয়েছে সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করা কর্পোরেটতন্ত্র। এই সাত ব্যবস্থায় ইংরেজি জানা, বিদেশিদের মত করে জামাকাপড় পড়া, বিদেশিদের মত ভাবা, বিদেশে বা বিদেশি মতে পড়াশোনা করা অত্যন্ত জরুরি।
the politician-police-bourocra t-judge-army-corporate nexus encroaching bharat day by day by forcibly annexing the rural land, evicting crores of people. these english speaking, educated in europe or america, cloths like ero-american, thinks like them treating the villagers of bharat as a scum. they are the torch bearers of the east india company or queen victoria.
৭। এরা বিদেশিদের মত ভারতের ধর্ম এবং জাতপাতকে উন্নয়নের শত্রু হিসেবে বর্ণনা করে। দেশের অগনন মানুষকে অজ্ঞ, সামন্ততন্ত্রে ডুবে থাকা, অশিক্ষিত, অদক্ষ, দলিত, আদিবাসী ইত্যাদি অভিধায় দেগে দেয়। এরাই গাঁইয়াদের জন্য পরিকল্পনা করে, তাদের বিচার করে, তাদের ভাগ্য ঠিক করে। কত মানবিকভাবে এদের উচ্ছেদ করা যায়, কত আইনি ভাবে এদের লুঠ করা যায়, তা নিয়ে মধ্যবিত্তদের চিন্তার অন্ত নেই।
educated middleclasses are the theoreticians of these nexus. they help the the nexus to govern to lash bharat to shine india. they are designing how to humanely design eviction process. at the end of the day eviction is a must.
৮। অথচ দেশ(রাষ্ট্রও নয়, নেশনও নয়) গড়নে গ্রামীণদের , চাষী কারিগরদের ভূমিকা সব থেকে বেশি। সঙ্খ্যাতত্বে যাই বোঝানো হোক না কেন। তাই ২০০৮এ সারা বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দায় মুহ্যমান হয়ে পড়লেও ভারত মাথা উচুকরে দাঁড়িয়ে থাকে। কর্পোরেটতন্ত্র বা ভারত সরকার একে নিজেদের অর্থনীতির জয় বললেও আসলে, ৮০ শতাংশ মানুষ এখনও তথাকথিত উন্নয়নের জালের বাইরে অবস্থান করছেন। তারাই ভারত চালান। এখনও ভাল বৃষ্টি হলে ভারতের অর্থনীতি চাঙ্গা হয়ে ওঠে।
but in 2008, in those meltdown days, it was the bharat who help india to held its head high. still today 80% of the bharatiya are not in the web of the big capital. still today a smart rainy monsoon can drive the economy of india overboard.
৯। যাদের বড় পুঁজি দেশ চালাতে দিয়েছেন, তাঁরা জানেন আমাদের অবদান। এরা জানেন আমাদের ক্ষমতা। তাই যতটা আমাদের অবদান ন্যুন করে দেখানো যায় ততটাই এদের মঙ্গল। আমাদের ক্ষমতার কাছাকাছি জুড়ে নেওয়া গেলে এদের সরকারে স্থায়িত্ব বাড়ে। সরকার, কর্পোরেটতন্ত্রমিলে এদের এই পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় জড়িয়ে নিতে চাইছে। সেই জন্য ব্যাঙ্ক ব্যবস্থায় এদের যুক্ত করার উদ্যম। শুধু ব্যাঙ্ক ব্যাবস্থাই নয়, নানান সামাজিক, প্রাকৃতিক সম্পদ আমরাই হাজার হাজার বছর ধরে পাহারা দিচ্ছি। আমাদের ক্ষমতায় জুড়ে নেওয়ার মানে এক বিশাল পরিমানের সম্পদের ওপর সরকার, বকলমে বড় পুঁজির অধিকার জন্মান।
these people know our strength. that's why the idea of inclusive growth injected day by day by the looting corporates. the government, the big capital desperately trying to include them in their economic process. we kept intact all the primary secondary and tertiary social and physical resources during last 8 millenium. the corporates are behaving like a prodigal child, looting and eating all the resources at a go. and nearly emptied most of the natural resources of the world. they are trying to accommodate us in this lavish looting system so that their control over the natural resources become absolute. still today we are the custodian of the world resources. they know that. they know our ability. singur, nandigram, niyomgiri, posco, kudonkulam are some of the show-pieces.
১০। একটি উদাহরণ। ব্যাঙ্কে পুঁজি কম পড়েছে। এমনকি সরকারি নিয়ন্ত্রনে ব্যাঙ্কগুলোতেও। খোলা বাজারের দোহাই দিয়ে সেগুলিকে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে বড় পুঁজির আগ্রাসনের সামনে। অথচ সরকার আমাদের থেকে কম কর নেয় না। পুঁজির জন্য ব্যাঙ্ক হন্যে হয়ে ঘুরছে। আজ গ্রামের উতপাদক, শহরের আনপ্রোটেক্টেড মানুষদের অর্থের দিকে নজর পড়েছে। তাদের অর্থ দিয়ে কর্পোরেটতন্ত্রের সেবার ভাবনা। বিশেষ করে ২০০৮এর বিশ্বজোড়া ধ্বস নামার অভিজ্ঞতার পর বড় পুঁজিরা গর্দভের চামড়া পরে নিয়েছে। তথাকথিত সামাজিক উন্নয়নে সামিল হচ্ছে এনজিওদের টাকা পয়সা বাঁ হাতে ছুঁড়ে দিয়ে। শেয়ার বাজারের ফাটকা খেলা দেশি-বিদেশী পুঁজি-জুয়াড়িদের হাতে এই অর্থ তুলে দেওয়ার চিন্তা ভাবনা। আজ কোটি কোটি চাকুরীজীবীর জমা টাকা শেয়ার বাজারের ফাটকা খেলার জন্য ব্যবহার হচ্ছে। তাদের মত সংগঠিতরা নানা কিছু করে সরকারকে নমনীয় করতে পারলেন না। দুদিন ধর্মঘট করেও সরকার তাদের হাতে চুসি কাঠি ধরিয়ে দিলেন। নিয়ন্ত্রন জরুরি। একদিন হয়ত দেখা যাবে এদের জমা শুন্য হয়ে গিয়েছে। এই গ্রামীণ মানুষেরা পারবেনতো? তবে ইতিহাস সাক্ষী সারা বিশ্বজুড়ে মধ্যবিত্তরা নয়, গ্রামীণেরাই লড়াই দিচ্ছেন। তারাই একমাত্র বিকল্প।
we can take the example of the banking sector of india. capitalization of the banks, even the government control banks are at stake. big fish eating the medium and the small banks. merger and forced acquisition are the norms of the day. banks are employing their every resources to find out extra money to dole out the corporates. the 80% villagers are the key here. they are far bigger than existing mainstream economy. the financial inclusion ultimately do not help the small account holders but the in that process the bank will be enriched by massive amount of cash injection. they will certainly lend the money to the casino investors at the share bazar or the corporates to industrialize india. the PFs of the secured government job holders are transferred to the private players to play FATKA in the share market. even the 2 day strike could not deter the government. can the villagers can resist? experience show only the villagers can resist. they are the true fighter.
১১। এই মানুষদের যত না ব্যাঙ্কে যাবার প্রয়োজন, ব্যাঙ্কের এদের কাছে আসা অনেক বেশি জরুরি। কেননা এদের ব্যাঙ্কে টেনে নিতে পারলে, দিনের শেষে এদের ছোট পুঁজিটা আসলে ব্যাঙ্কেই জমা হবে। ব্যাঙ্ক সামান্য সুদ দিয়ে, এই বিশাল পরিমান অর্থ কর্পোরেটতন্ত্র, শেয়ার বাজারকে ব্যবহার করার সুযোগ করে দেবে। যত বেশি মানুষ শহরে আসবেন তত বেশি মানুষের রোজগারের ওপর সরকার, ব্যাঙ্ক এবং কর্পোরেটতন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ। নিয়ন্ত্রণ শুধু নয়, সেই অর্থ শেয়ার বাজারে ব্যবহারের মাধ্যমে সেই টাকাটাকে ফাটকা খেলার সুযোগ করে দিচ্ছে সরকার। আমরা কি শুধু ক্রীড়ানক হয়েই থাকব?
bank need these people more than the people need the bank.
১২। তবুও বহু গ্রামীণ, নানান ধরনের বাধ্যবাধকতায় শহরে আসবেন, বা তাদের আসতে বাধ্য করা হবে। যারা নানান উন্নয়নের অত্যাচারে উচ্ছেদ হয়েছেন, হচ্ছেন, বা হবেন; বা যারা বিশ্ব তেতে ওঠার জন্য প্রাকৃতিক দুর্যোগে উচ্ছেদ হচ্ছেন নিজেদের ভিটেমাটি, জীবিকা ছেড়ে; অথবা যাদের উচ্ছেদ হওয়া চোখে দেখা যায় না, যাদের গ্রামের বাজার বড় পুঁজি নীরবে কিন্তু সবলে দখল করায় তার বাপ দাদার জীবিকা থেকে নীরবে উচ্ছেদ হয়ে তথাকথিত অদক্ষ শ্রমিকে, রাষ্ট্রের বাঁ হাতে ছুঁড়ে দেওয়া ন্রেগা প্রকল্পে দৈনিক কয়েকশ টাকার জন্য নিজেদের শিল্পিত অহঙ্কার হারিয়ে দিন মজুরে পরিনত হচ্ছেন, তাদের জন্য সরকার কি ভাবনাচিন্তা করছেন?
but when the government is with the looting corporates, what the evicted people can expect? they will come to the city and become new dwellers of the gheto. the big capital are eating the small village market, and evicting people from their traditional livelihood. what will the government do?
১৩। শহরে সকলেই প্রায়-উদ্বাস্তু। কিন্তু এই প্রায়-উদ্বাস্তু অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল উচ্চ-মধ্যবিত্তরা নিজেদেরকে শহরের রক্ষাকারী হিসেবে দেখে থাকেন। অন্য সবাই জবরদখলকারী। এই মধ্যবিত্তরা যারা শহরের শাসনব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করেন, তারা এই আইনি গ্রাম থেকে উদ্বাস্তু হয়ে আসা মানুষদের জীবনকে কি ভাবে ঢেলে সাজাবেন?
every one of the city are evicted people. but the evicted middleclass think they are only custodian of the urban space. all others are encroacher. the irony is that these middleclass are the planners, they are the evictors. how can they plan the livelihood of the evicted low-income villagers with their mental blockade?
১৪। গত সত্তর বছরে প্রমাণিত, উন্নয়ন উদ্বাস্তু, চাকরি খুঁজতে আসা ততাকথিত অশিক্ষিত-অর্ধশিক্ষিত গ্রামীণদের জীবনের মানোন্নয়নে শহরের শাসনব্যবস্থা নিজেদের ঢেলে সাজাতে পারে নি।
it was proved that the city managers are miserably failed from 1947 to manage these people in those urban space.
১৫। শহরের উচ্চ-মধ্যবিত্ত নাগরিকদের যতটা নাগরিক স্বাচ্ছন্দ্য প্রদান করেছে মধ্যবিত্ত পরিচালিত শহরের শাসনব্যবস্থা, তত পরিমানে তথাকথিত নিম্নবিত্ত মানুষদের সাধারণ পরিষেবা প্রদানে ব্যর্থ।
the middleclass syphoned of most of the resources & services in their dwelling areas than of the low-income people.
১৬। মানুষ সরকারের কাছে রোজগারের আশা করে না। তাঁরা চায় সরকার তাদের সঠিক পরিকাঠামো তৈরি করে দিক। তাঁরা তাদের উন্নয়ন করে নেবেন।
they do not want job. they want a non-partisan non-corporate lining middleclass who can create an enabling environment to sustain their life and livelihood issues.
১৭। আসলে সরকার কার কাছে দায়বদ্ধ ভাবতে হবে। কর্পোরেটতন্ত্র, শেয়ার বাজার না ভারতের ১০০ কোটি মানুষ। তবেই পরিকল্পনা রূপ পাবে।
the question is the government is for whom, for the mass or the corporates. that is the key to plan.
<মাধব গ্যাডগিলদের সঙ্গে আলোচনাক্রমে এই প্রস্তাবনাটি লেখা হয়েছিল ২০১৩, ১৪২০ সালে, ঠিক দিল্লিতে এডিবির বাইনিয়ালের পরে পরেই। বাংলার কারিগরদের এক দল সেখানে গিয়ে আন্দলনে অংশ নেন। এশিয়া জোড়া ৩০টি দেশের প্রতিনিধি এই প্রতিবাদে অংশ নেন। তার পরেই মাধব গ্যাডগিলদের সঙ্গে আলোচনাক্রমে এই প্রস্তাবনাটি তৈরি হয়। এটি চাষী-কারিগরদের পক্ষে আমরা নতুন করে সাজিয়ে লিখি>
---
গ্রাম্যতাই বিশ্বকে বাঁচানোর একমাত্র রাস্তা। যাদের উচ্ছেদ হওয়া চোখে দেখা যায় না, যাদের গ্রামের বাজার বড় পুঁজি নীরবে কিন্তু সবলে দখল করায় তার বাপ দাদার জীবিকা থেকে নিরবে উচ্ছেদ হয়ে তথাকথিত অদক্ষ শ্রমিকে, রাষ্ট্রের বাঁ হাতে ছুঁড়ে দেওয়া ন্রেগা প্রকল্পে দৈনিক কয়েকশ টাকার জন্য নিজেদের অর্জিত জ্ঞান দক্ষতা বাজারের অহঙ্কার হারিয়ে দিন মজুরে পরিনত হচ্ছেন, তাদের জন্য ভদ্রবিত্ত কি ভাবনাচিন্তা করছেন? What will the people do when they are facing eviction threat by the government?
সাম্প্রতিক ভারতের, রাজনীতিক, সংবাদমাধ্যম এবং প্রশাসক নিদ্বিধায় বড় পুঁজি নির্ভর শিল্প, প্রথাগত কৃষির বিকল্প হিসেবে কৃষির কর্পোরেটিকরণ, কৃষি জমি দখল করে ব্যাপক হারে শিল্পায়ন এবং শহরিকরণের প্রতি নিজেদের অকুণ্ঠ সমর্থন দান করছেন। আমরা, বাংলার পারম্পরিক বস্ত্র, কারু ও অভিকর শিল্পীরা, যারা গ্রামে থাকি, যারা ভারতের কয়েক হাজার বছরের ঐতিহ্য বয়ে নিয়ে চলি দিনের পর দিন নিজেদের অর্জিত জ্ঞান, দক্ষতা এবং প্রজ্ঞানে, তারা মনে করছি যে, এই প্রবণতা আজকের ভারতে ধংস ডেকে আনবে। নির্বিচারে কৃষি জমি দখল করে যেভাবে শিল্পায়নের দামামা বাজান হচ্ছে, তাতে ভারতের অগনিত গ্রামীণদের উচ্ছেদ হতে হবে। স্বাধীনতার ৭০ বছর ধরে ৮ কোটি গ্রামীণ পরিবার উচ্ছেদ হয়েছেন। এটি সরকারি হিসেব। বেসরকারি হিসেবে কত কেউ জানে না। এই উন্নয়ন উদ্বাস্তুদের জীবনে কি ঘটেছে আমরা ভদ্রবিত্তরা কেউ জানিনা।
we are the traditional artists, artisan & performing artists of Bengal fighting against the forced & non-forced eviction across village Bharat, acquiring land for SEZ and other industrializations, mega-corridors & urbanizations. almost 8 crore villagers were evicted from their dwelling land from 1947. this is a government estimate.
দক্ষিণ ভারতের ফুসফুস পশ্চিমঘাটের দুই তৃতীয়াংশ দখল করে উন্নয়নের পরিকল্পনা তৈরি হয়ে গিয়েছে। এ বিষয়ে বিজ্ঞানী কস্তুরীরঙ্গনকে লেখা মাধব গ্যাডগিলের চিঠিটি পড়ে দেখতে পারেন । দিল্লি মুম্বাই করডোরে বিশাল বিশাল শহর, কারখানা ক্ষেত্র তৈরি হবে দেশের ১৪ শতাংশ কৃষি জমি দখল করে। এই দৈত্যসম পরিকল্পনা ছাড়াও ভারতজুড়ে বিশেষ অর্থনৈতিক ক্ষেত্র তৈরির চেষ্টায় দেশের মধ্যে আরও একটি আইন বহির্ভূত ইন্ডিয়া তৈরি করছে ভারত সরকার, তাকে মদত দিচ্ছে বিশ্ব পুঁজি। কৃষি জমি কেড়ে, হাজার হাজার কৃষি শ্রমিক, গ্রামের শিল্প কারখানা উচ্ছেদ করে যে কারখানা অঞ্চল তৈরি হচ্ছে, সে অঞ্চলে ভারতের কোনও শ্রম আইন, নানান সাধারণ আইন বলবত হবে না। এমত উন্নয়নের বন্যায় আগামী দিনের ভারতের অবস্থা কি দাঁড়াবে, তাই নিয়ে আমরা গ্রামের কারিগরেরা চিন্তিত। ভারতের আপামর পারম্পরিক কারু, বস্ত্র কারিগর অন্যান্য গ্রামবাসীদের সঙ্গে স্বাধীনতার পরে এই নাগরিকায়নের, শিল্পায়নের শিকার হয়েছেন। আগামী দিনে আরও বেশি করে হবেন। সে বিষয়ে কয়েকটি ভাবনা আপনাদের সামনে ছোট আকারে তুলে ধরতে চাই।
big capital of europe & america forcing the indian government to undertake eviction lead development policy. they are trying to control 2/3rd of the western ghat to control the natural resources. madhab gadgil and others opposed it (http://
we do want to express some of our worries here.
১। শোনা যাচ্ছে আগামী ২০৩০এ শহরে ভারতের ৫০ শতাংশ মানুষ রুটিরুজির জন্য আসবেন।
it was stated that in 2030, 50% of the population will come to the cityscape
২। মুম্বাইমুম্বাই-দিল্লি মুম্বাই করিডোরেরমত প্রকল্প যত বেশি রূপায়িত হবে, তত শহরে আসতে বাধ্য হবে। সরকার এবং বড় পুঁজি আইন করে গ্রামীণদের জীবন জীবিকা কেড়ে নিতে চাইছে। আমরা আশঙ্কিত ভারতের উন্নয়ন ইউরো-আমেরিকার উন্নয়নের দিকে যাবে, গ্রামের বুনিয়াদ ধংস হবে, ভারতের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে, ইন্ডিয়ার বাড়বাড়ন্ত হবে।
projects like delhi-mumbai corridor will drive most of the villagers of the project area to the city for their livelihood. now on bharat will be slow-poisoned and india will sine.
৩। গ্রামের জমি নির্বিচারে দখল হয়ে শিল্প হচ্ছে। মানুষ শিল্পদ্রব্য খেয়ে বাঁচেন না। চাষের জমি দখল করে শিল্প হলে খাদ্যসশ্যের দাম আকাশ ছোঁবে। কৃষি শ্রমিক, কৃষকেরা শহরে এসে, উতপাদক থেকে মজুরে পরিনত হবেন। ভারতের প্রাণ, গ্রাম ধ্বংস হবে। ভারতের মধ্যবিত্ত ইউরো-আমেরিকার মত শহরে বাস করার আনন্দ পাবেন ঠিকই, কিন্তু ভারত ধ্বংসের দিকে যাবে, কেননা গ্রামের অস্তিত্ব লুপ্ত হতে শুরু করবে।
agricultural land are forcibly taken by government. agri workers, village workers do not have the option to come to the city. man do not eat industrial production. we need agricultural land to feed ourselves.
৪। শহর মানেই উন্নত জীবনযাত্রা এ তথ্যের প্রচার বড্ড বিপজনক। নির্বিচার শহুরিকরণ আসলে বিশ্বকে আরও বেশি উষ্ণায়নের পথে ঠেলে দিচ্ছে কিনা, এ তত্ব নতুন করে ভাবতে হবে। উন্নত জীবনযাত্রা মানেই তথাকথিত উন্নত গৃহস্থালির যন্ত্রপাতি, ততবেশি কার্বন পদচিহ্ন। তত বড় কারখানা। তত বেশি প্রাকৃতিক সম্পদের অপচয় আর লুঠ। তত বেশি বিশ্ব ধ্বংসের আশঙ্কা।
urban lifestyle is the ultimate - this is a misleading theory. massive inhuman urbanization killing the earth silently by enriching carbon footprint. the demonic industries looting the natural resources and destroying the earth.
৫। আমরা, ভারতের পারম্পরিক কারিগরেরা অন্ততঃ ৮ হাজার বছর ধরে বিশ্বের জন্য নানান শিল্প দ্রব্য বানিয়ে চলেছি। তখনও আমরা বিদ্যুৎ ব্যবহার করিনি, আজও প্রায় করিনা বললেই চলে। ফলে তেতে ওঠা থেকে আমরা বিশ্বকে রক্ষা করে চলেছি কয়েক সহস্র বছর ধরে। অথচ এই প্রায় তিন শতাব্দির বড় শিল্পের ইতিহাসে বিশ্ব ধ্বংসের মুখে। বড় শিল্প মানেই কোটি কোটি একক বিদ্যুৎ, কোটি কোটি প্রাকৃতিক সম্পদের অপচয়। এই সম্পদ সংগ্রহ হয় সারা বিশ্ব থেকে, স্থানীয় মানুষকে উচ্ছেদ করে, প্রায় বিনা বিনিয়গে লুঠ করেই(ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লুঠ থেকে সম্প্রতির কয়লা এবং পেট্রোলিয়াম সম্পদ লুঠ এর প্রমান) এ কথা আজ বুঝে নেওয়া প্রয়োজন। এ স্বীকৃতি আজও আমরা পাই না।
we the traditional artists are the caretakers of the earth. civilization is a dirty word, we like villagization. our industry protected the world for 8 thousand years. the 250 years old industrial revolution going to annihilate the globe. big industry means looting of precious resources like coal or petroleum. the world will realize our world-saving technology one day. we shall overcome.
৬। এখনও নব্যউপনিবেশবাদ ভারতে রাজনিতিবিদ, পুলিশ, সেনাবাহিনী, আমলাতন্ত্র এবং বিচার ব্যবস্থাকে শোষণের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। নতুন যোগ হয়েছে সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করা কর্পোরেটতন্ত্র। এই সাত ব্যবস্থায় ইংরেজি জানা, বিদেশিদের মত করে জামাকাপড় পড়া, বিদেশিদের মত ভাবা, বিদেশে বা বিদেশি মতে পড়াশোনা করা অত্যন্ত জরুরি।
the politician-police-bourocra
৭। এরা বিদেশিদের মত ভারতের ধর্ম এবং জাতপাতকে উন্নয়নের শত্রু হিসেবে বর্ণনা করে। দেশের অগনন মানুষকে অজ্ঞ, সামন্ততন্ত্রে ডুবে থাকা, অশিক্ষিত, অদক্ষ, দলিত, আদিবাসী ইত্যাদি অভিধায় দেগে দেয়। এরাই গাঁইয়াদের জন্য পরিকল্পনা করে, তাদের বিচার করে, তাদের ভাগ্য ঠিক করে। কত মানবিকভাবে এদের উচ্ছেদ করা যায়, কত আইনি ভাবে এদের লুঠ করা যায়, তা নিয়ে মধ্যবিত্তদের চিন্তার অন্ত নেই।
educated middleclasses are the theoreticians of these nexus. they help the the nexus to govern to lash bharat to shine india. they are designing how to humanely design eviction process. at the end of the day eviction is a must.
৮। অথচ দেশ(রাষ্ট্রও নয়, নেশনও নয়) গড়নে গ্রামীণদের , চাষী কারিগরদের ভূমিকা সব থেকে বেশি। সঙ্খ্যাতত্বে যাই বোঝানো হোক না কেন। তাই ২০০৮এ সারা বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দায় মুহ্যমান হয়ে পড়লেও ভারত মাথা উচুকরে দাঁড়িয়ে থাকে। কর্পোরেটতন্ত্র বা ভারত সরকার একে নিজেদের অর্থনীতির জয় বললেও আসলে, ৮০ শতাংশ মানুষ এখনও তথাকথিত উন্নয়নের জালের বাইরে অবস্থান করছেন। তারাই ভারত চালান। এখনও ভাল বৃষ্টি হলে ভারতের অর্থনীতি চাঙ্গা হয়ে ওঠে।
but in 2008, in those meltdown days, it was the bharat who help india to held its head high. still today 80% of the bharatiya are not in the web of the big capital. still today a smart rainy monsoon can drive the economy of india overboard.
৯। যাদের বড় পুঁজি দেশ চালাতে দিয়েছেন, তাঁরা জানেন আমাদের অবদান। এরা জানেন আমাদের ক্ষমতা। তাই যতটা আমাদের অবদান ন্যুন করে দেখানো যায় ততটাই এদের মঙ্গল। আমাদের ক্ষমতার কাছাকাছি জুড়ে নেওয়া গেলে এদের সরকারে স্থায়িত্ব বাড়ে। সরকার, কর্পোরেটতন্ত্রমিলে এদের এই পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় জড়িয়ে নিতে চাইছে। সেই জন্য ব্যাঙ্ক ব্যবস্থায় এদের যুক্ত করার উদ্যম। শুধু ব্যাঙ্ক ব্যাবস্থাই নয়, নানান সামাজিক, প্রাকৃতিক সম্পদ আমরাই হাজার হাজার বছর ধরে পাহারা দিচ্ছি। আমাদের ক্ষমতায় জুড়ে নেওয়ার মানে এক বিশাল পরিমানের সম্পদের ওপর সরকার, বকলমে বড় পুঁজির অধিকার জন্মান।
these people know our strength. that's why the idea of inclusive growth injected day by day by the looting corporates. the government, the big capital desperately trying to include them in their economic process. we kept intact all the primary secondary and tertiary social and physical resources during last 8 millenium. the corporates are behaving like a prodigal child, looting and eating all the resources at a go. and nearly emptied most of the natural resources of the world. they are trying to accommodate us in this lavish looting system so that their control over the natural resources become absolute. still today we are the custodian of the world resources. they know that. they know our ability. singur, nandigram, niyomgiri, posco, kudonkulam are some of the show-pieces.
১০। একটি উদাহরণ। ব্যাঙ্কে পুঁজি কম পড়েছে। এমনকি সরকারি নিয়ন্ত্রনে ব্যাঙ্কগুলোতেও। খোলা বাজারের দোহাই দিয়ে সেগুলিকে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে বড় পুঁজির আগ্রাসনের সামনে। অথচ সরকার আমাদের থেকে কম কর নেয় না। পুঁজির জন্য ব্যাঙ্ক হন্যে হয়ে ঘুরছে। আজ গ্রামের উতপাদক, শহরের আনপ্রোটেক্টেড মানুষদের অর্থের দিকে নজর পড়েছে। তাদের অর্থ দিয়ে কর্পোরেটতন্ত্রের সেবার ভাবনা। বিশেষ করে ২০০৮এর বিশ্বজোড়া ধ্বস নামার অভিজ্ঞতার পর বড় পুঁজিরা গর্দভের চামড়া পরে নিয়েছে। তথাকথিত সামাজিক উন্নয়নে সামিল হচ্ছে এনজিওদের টাকা পয়সা বাঁ হাতে ছুঁড়ে দিয়ে। শেয়ার বাজারের ফাটকা খেলা দেশি-বিদেশী পুঁজি-জুয়াড়িদের হাতে এই অর্থ তুলে দেওয়ার চিন্তা ভাবনা। আজ কোটি কোটি চাকুরীজীবীর জমা টাকা শেয়ার বাজারের ফাটকা খেলার জন্য ব্যবহার হচ্ছে। তাদের মত সংগঠিতরা নানা কিছু করে সরকারকে নমনীয় করতে পারলেন না। দুদিন ধর্মঘট করেও সরকার তাদের হাতে চুসি কাঠি ধরিয়ে দিলেন। নিয়ন্ত্রন জরুরি। একদিন হয়ত দেখা যাবে এদের জমা শুন্য হয়ে গিয়েছে। এই গ্রামীণ মানুষেরা পারবেনতো? তবে ইতিহাস সাক্ষী সারা বিশ্বজুড়ে মধ্যবিত্তরা নয়, গ্রামীণেরাই লড়াই দিচ্ছেন। তারাই একমাত্র বিকল্প।
we can take the example of the banking sector of india. capitalization of the banks, even the government control banks are at stake. big fish eating the medium and the small banks. merger and forced acquisition are the norms of the day. banks are employing their every resources to find out extra money to dole out the corporates. the 80% villagers are the key here. they are far bigger than existing mainstream economy. the financial inclusion ultimately do not help the small account holders but the in that process the bank will be enriched by massive amount of cash injection. they will certainly lend the money to the casino investors at the share bazar or the corporates to industrialize india. the PFs of the secured government job holders are transferred to the private players to play FATKA in the share market. even the 2 day strike could not deter the government. can the villagers can resist? experience show only the villagers can resist. they are the true fighter.
১১। এই মানুষদের যত না ব্যাঙ্কে যাবার প্রয়োজন, ব্যাঙ্কের এদের কাছে আসা অনেক বেশি জরুরি। কেননা এদের ব্যাঙ্কে টেনে নিতে পারলে, দিনের শেষে এদের ছোট পুঁজিটা আসলে ব্যাঙ্কেই জমা হবে। ব্যাঙ্ক সামান্য সুদ দিয়ে, এই বিশাল পরিমান অর্থ কর্পোরেটতন্ত্র, শেয়ার বাজারকে ব্যবহার করার সুযোগ করে দেবে। যত বেশি মানুষ শহরে আসবেন তত বেশি মানুষের রোজগারের ওপর সরকার, ব্যাঙ্ক এবং কর্পোরেটতন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ। নিয়ন্ত্রণ শুধু নয়, সেই অর্থ শেয়ার বাজারে ব্যবহারের মাধ্যমে সেই টাকাটাকে ফাটকা খেলার সুযোগ করে দিচ্ছে সরকার। আমরা কি শুধু ক্রীড়ানক হয়েই থাকব?
bank need these people more than the people need the bank.
১২। তবুও বহু গ্রামীণ, নানান ধরনের বাধ্যবাধকতায় শহরে আসবেন, বা তাদের আসতে বাধ্য করা হবে। যারা নানান উন্নয়নের অত্যাচারে উচ্ছেদ হয়েছেন, হচ্ছেন, বা হবেন; বা যারা বিশ্ব তেতে ওঠার জন্য প্রাকৃতিক দুর্যোগে উচ্ছেদ হচ্ছেন নিজেদের ভিটেমাটি, জীবিকা ছেড়ে; অথবা যাদের উচ্ছেদ হওয়া চোখে দেখা যায় না, যাদের গ্রামের বাজার বড় পুঁজি নীরবে কিন্তু সবলে দখল করায় তার বাপ দাদার জীবিকা থেকে নীরবে উচ্ছেদ হয়ে তথাকথিত অদক্ষ শ্রমিকে, রাষ্ট্রের বাঁ হাতে ছুঁড়ে দেওয়া ন্রেগা প্রকল্পে দৈনিক কয়েকশ টাকার জন্য নিজেদের শিল্পিত অহঙ্কার হারিয়ে দিন মজুরে পরিনত হচ্ছেন, তাদের জন্য সরকার কি ভাবনাচিন্তা করছেন?
but when the government is with the looting corporates, what the evicted people can expect? they will come to the city and become new dwellers of the gheto. the big capital are eating the small village market, and evicting people from their traditional livelihood. what will the government do?
১৩। শহরে সকলেই প্রায়-উদ্বাস্তু। কিন্তু এই প্রায়-উদ্বাস্তু অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল উচ্চ-মধ্যবিত্তরা নিজেদেরকে শহরের রক্ষাকারী হিসেবে দেখে থাকেন। অন্য সবাই জবরদখলকারী। এই মধ্যবিত্তরা যারা শহরের শাসনব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করেন, তারা এই আইনি গ্রাম থেকে উদ্বাস্তু হয়ে আসা মানুষদের জীবনকে কি ভাবে ঢেলে সাজাবেন?
every one of the city are evicted people. but the evicted middleclass think they are only custodian of the urban space. all others are encroacher. the irony is that these middleclass are the planners, they are the evictors. how can they plan the livelihood of the evicted low-income villagers with their mental blockade?
১৪। গত সত্তর বছরে প্রমাণিত, উন্নয়ন উদ্বাস্তু, চাকরি খুঁজতে আসা ততাকথিত অশিক্ষিত-অর্ধশিক্ষিত গ্রামীণদের জীবনের মানোন্নয়নে শহরের শাসনব্যবস্থা নিজেদের ঢেলে সাজাতে পারে নি।
it was proved that the city managers are miserably failed from 1947 to manage these people in those urban space.
১৫। শহরের উচ্চ-মধ্যবিত্ত নাগরিকদের যতটা নাগরিক স্বাচ্ছন্দ্য প্রদান করেছে মধ্যবিত্ত পরিচালিত শহরের শাসনব্যবস্থা, তত পরিমানে তথাকথিত নিম্নবিত্ত মানুষদের সাধারণ পরিষেবা প্রদানে ব্যর্থ।
the middleclass syphoned of most of the resources & services in their dwelling areas than of the low-income people.
১৬। মানুষ সরকারের কাছে রোজগারের আশা করে না। তাঁরা চায় সরকার তাদের সঠিক পরিকাঠামো তৈরি করে দিক। তাঁরা তাদের উন্নয়ন করে নেবেন।
they do not want job. they want a non-partisan non-corporate lining middleclass who can create an enabling environment to sustain their life and livelihood issues.
১৭। আসলে সরকার কার কাছে দায়বদ্ধ ভাবতে হবে। কর্পোরেটতন্ত্র, শেয়ার বাজার না ভারতের ১০০ কোটি মানুষ। তবেই পরিকল্পনা রূপ পাবে।
the question is the government is for whom, for the mass or the corporates. that is the key to plan.
No comments:
Post a Comment