Showing posts with label গোয়ালন্দ ঘাট. Show all posts
Showing posts with label গোয়ালন্দ ঘাট. Show all posts

Thursday, July 18, 2013

dhaka bhromon6; ঢাকা আমার ঢাকা৬

তিন তলা থেকে পদ্মার নানা রূপ









dhaka bhromon5; ঢাকা আমার ঢাকা৫

ওমা! তাকিয়ে নিচে দেখি----

গুটি গুটি করে একটি নৌকো চলে এসেছে চাপের গায়ে। ওতে কি? গোল গোল বাঁশের পাত্রের মধ্যে বোধহয় পদ্মার মাছ

সত্যিতো! সে এসে লেগে গেল চাপের গায়ে। কি কি আছে তাঁর পসরায় দেখাচ্ছেন মাঝি। সকলে বড্ড উৎসুক। বাড়ি ফেরার পথে পদ্মার টাটকা মাছ। লোভনীয়।

চলছে ব্যাপার। দামদর ঠিক কত অত অপর থেকে বোঝা না গেলেও, সোহাগের বাসের গায়ে দাঁড়ান যাত্রীরা যে দরদাম করছেন, তা পরিষ্কার। কেউ কেউ কিনলেন। 

চুলি মাছ রয়েছে। আর রয়েছে খোকা ইলিশ। জিভ কি আইন বোঝে!

dhaka bhromon4; ঢাকা আমার ঢাকা৪

জয়াদি বলেছিলেন নেমেই চাপের তিন তলায় উঠে যাবে। তখন প্রায় ৬টা। সূর্য ডুবেতে বসেছে। কিন্তু চারদিক বেশ আলয় আলোমাকোল। পদ্মার জলে ভাঁটার টান। বেশ ঘোলা। চারিদিকে নানান চাপ প্রচুর গাড়ি এদিক থেকে ওদিকে নিয়ে যাচ্ছে। চারিদিকে খুব ব্যস্ত সমস্ত ভাবেও নদীর মন্দ মধুর চলাকে বেশ গায়ে জড়িয়ে নিতে ইচ্ছে করছিল। 

তিন তোলা থেকে দূরের একটি চাপ।

নিচের ব্যস্ততা

দূরে আরও কতগুলো

dhaka bhromon3; ঢাকা আমার ঢাকা৩

তখন চারিদিকে রঙের ছড়াছড়ি। পেন্টার ওসমানের তুলির রঙে বিকেলের পদ্মার রং মিশে গিয়েছে। আমার ক্যামেরা শুধু ভরসা। সারি দিয়ে দাঁড়িয়ে রঙের ছটায় ঘেরা সব পণ্যবাহীরা। হাত নিসপিস কিন্তু পায়ে শিকলি। যাবার উপায় নেই। ছবি তুলতে না তুলতেই চারদিকে নানান ধরণের আওয়াজ। সর্পিল গতিতে ঘাটের দিকে লাইন এগোচ্ছে। বাসের চালক বলল আজ আমাদের ভাগ্য ভাল মাত্র কয়েক মিনিটে ছেড়েদিল। আমিও ক্যামেরা গুটিয়ে গাসে উঠি।



রাস্তায় তখন সুন্দরীদের ভিড়
আগলে দাঁড়িয়ে তার সারথি

ওঃ হো!



দুনিয়াদারি

ডাল বরাবর


ঘাটের পথে


রঙের ছটায় পদ্মা তখন চোখ ঝলসে দিচ্ছে

চাপে উঠছি

চাপে উঠেছি।