এই পথ ধরে ১৮৩১ সালে টিকাকরণের
সুপারিন্টেন্ডেন্ট-জেনারেল উইলিয়াম ক্যামেরন দাবি করলেন, ‘It is indispensable to the interests of humanity that the practice of [smallpox] Inoculation should
now cease, but it
is pretty evident that while any pecuniary gain is
derivable from Smallpox
Inoculation, individuals will be found to
practise it; and while any prejudices remain against Vaccination, which it is their interest to
keep up and
increase, there will be no difficulty in finding subjects
to practise upon.’। কুড়ি বছর পরে ১৮৫০ সালে তিনি স্মলপক্স কমিশনারকে উদ্ধৃত করে বলবেন, যিনি impressive কথাটা ব্যবহার করেছেন We think that he
might have truly added that, in a country where practices such as Suttee and Infanticide were, until lately, deemed
justifiable on the score of Religious usage, neither will
there be wanting bigots to
mislead the ignorant Hindoos, and to prejudice their credulous and simple minds, against whatever may be falsely represented to them
as an
innovation, or an interference with their religious
privileges।
ক্যামেরনের বক্তব্য খুবই প্রভাবশালী, কিন্তু
সেটি তাঁর নিজের কথা নয়। তিনি সেটি ১৮১২-১৮১৩ সালের পপার ভ্যাকসিনেশন ইন নরউইচ
সিটি ফর ১৮১২-১৮১৩র সমীক্ষা থেকে তুলেছেন। ফলে আমরা মূল সমীক্ষাটা তুলনা করে দেখতে
চাইব। নরউইচ সিটির প্রশাসকেরা গরীবদের আধ ক্রাউন দিয়ে তাদের টিকাকরণে উৎসাহিত
করেছিলেন। পরিকল্পনাটা সফল হয় বটে, কিন্তু ন্যাশনাল ভ্যাকসিন এস্টাব্লিশমেন্ট
সমীক্ষা জানাল যে, It has been ascertained, that small-pox
inoculation is the great means by which the disease is kept in existence। নরউইচ সমীক্ষা বলল, London, through its agency, is the great generating focus of variolous
infection, whence, as in its late
communication to Norwich, it radiates to every part of the empire. While this practice
continues, it will be utterly impossible to
extinguish small-pox, or to prevent the occasional alarm even of those who have been vaccinated. It is, therefore, indispensable to the
interests of humanity that the practice should cease; but it is
pretty evident, while any pecuniary gain attaches to it,
individuals will be found to practice it; and while any prejudices
remain against vaccination,
which it is their obvious interest to keep up and increase, there will be no
difficulty in finding subjects to practice upon’। শেষ স্তবকটা পড়ে দেখুন, ক্যামেরন আর নরউইচ সমীক্ষার বক্তব্য এক।
মনে রাখুন টিকা আবিষ্কারের পর যখন ভ্যারিওলেশনের
কাজ লন্ডনে করা হত, তখন তাদের অনৈতিক, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে গাল পাড়া হয়েছে এবং
কড়া আইন করে তাদের নিয়ন্ত্রণ করার দাবি করা হয়েছে। লন্ডনে যখন টিকা করণের বিরোধিতা
করা হচ্ছে তিনি যুক্তি দিচ্ছেন তাদের যদি আর্থিক সুবিধে দেওয়া না হয় তাহলে তারা
কেন টিকাকরণ করবে। কিন্তু যখন কলকাতায় একই ঘটনা ঘটেছে, তখন সতী, সমুদ্রে বাচ্চা
ডুবিয়ে দেওয়ার মত স্মৃতি উল্লেখ করছেন এবং সরাসরি টিকা না করার দোষটা চাপিয়ে দিচ্ছেন
হিন্দু ধর্মান্ধতা, কুসংস্কার আর অন্ধবিশ্বাসের ওপর। যদি ব্রিটিশ কলকাতায় আর্থিক
ভরতুকি দিয়ে টিকা করণের নরউইচ পরিকল্পনা অনুসরণ করত, তাহলে এই গালাগালি বোধহয়
বাঙালিদের শুনতে হত না।
নিজেকে ইওরোপিয়বাদের কেন্দ্রে বসিয়ে ব্রিটিশ
১৭৫৮ সালে স্ববিরোধের ভয় না পেয়েই, কোন এক লেখক মন্তব্য করেছিলেন, ‘England may be termed the native country of inoculation। আধ শতাব্দ পরে ১৮১০ সালে জর্জ বেকারকে উদ্ধৃত
করে এক এনসাইক্লোপিডিক বলতে বাধ্য হয়েছিলেন, টিকাকরণ, was originally received from the hands of ignorance and barbarism। তিনি আরও বললেন, happily, our learned countrymen did not
measure the value of the practice, by
the meanness of its origin, but by its real importance and utility. They became
examples for adopting it, they encouraged it, and the rest of the world were
determined by the general event
of the method। ভারতে কাকরণের
বিশদ ঔপনিবেশিক নীতি জানতে পড়তে পারেন Bhattacharya S, Harrison M and Worboys M, বই Fractured states: Smallpox, public health and
vaccination policy in British India (Hyderabad: Orient Longman)।
RAJESH KOCHHAR এর Smallpox in the modern scientific and
colonial contexts 1721–1840
এবং
আশিস নন্দী সম্পাদিত SCIENCE, HEGEMONY & VIOLENCE A REQUIEM FOR MODERNITY
থেকে
No comments:
Post a Comment