'কুত্তাকে মারার আগে সেটিকে পাগল দাগিয়ে দাও'
গ্রামীন উদ্যমকে ধ্বংস করতে সামন্ততান্ত্রিক দাগিয়ে দাও
গ্রামীন উদ্যমকে ধ্বংস করতে সামন্ততান্ত্রিক দাগিয়ে দাও
শ্রমিক সংগঠন আসলে অকর্পোরেটিয় সমাজ ধ্বংসের ভদ্র-সমাজ আর পুঁজির যৌথ উদ্যম।
বড় পুঁজির এবং পশ্চিমি প্রযুক্তি নির্ভর কারখানায় শ্রমিক সংগঠন করা আদতে সমাজকে কর্পোরেটাইজেশনের দিকে নিয়ে যাওয়া এবং দেশিয় স্বনির্ভর অর্থনীতি ভাঙার উদ্যম। শ্রমিক নেতৃত্বের কাজ হল বড় পুঁজির বাজার বাড়ানোর সক্রিয় উৎসাহ নেওয়া আর কেন্দ্রিভূত লুঠেরা প্রযুক্তিকে সমাজ লুঠতে সাহায্য করা।
একই সঙ্গে শূদ্র/বৈশ্য/মুসলমান/অন্যান্য সমাজের উদ্যমে তৈরি গ্রামীন অর্থনীতিকে সামন্ততান্ত্রিক হিসেবে দেগে দিয়ে কর্পোরেট আর রাষ্ট্রের হাতে তার বিনাশ নিশ্চিত করা যাতে তারা গ্রামীন উৎপাদন ব্যবস্বথা কোন কারণ ছাড়াই ধ্বংস করতে পারে।
গত সাত/আট দশকে ডান-বাম-মধ্য রাজনীতির শ্রমিক নেতৃত্ব নিয়ে প্রচুর রোমান্টিসিজম করা হয়েছে। এতে মধ্যবিত্তের আখেরে দু'ফলা লাভ
১) রাষ্ট্র প্রণোদিত বা বিদেশ থেকে পশ্চিমি প্রযুক্তি, ব্যবস্থাপনা পড়ে আসা তাদের ছানাপোনাদের কারখানাগুলিতে ব্যবস্থাপনা, প্রযুক্তি দপ্তরে স্থায়ী চাকরি হয়েছে
২) এবং নেতৃত্বের চাকিকাঠিও ভদ্রসমাজের হাতে থেকে গিয়েছে স্বাভাবিকভাবে।
১) রাষ্ট্র প্রণোদিত বা বিদেশ থেকে পশ্চিমি প্রযুক্তি, ব্যবস্থাপনা পড়ে আসা তাদের ছানাপোনাদের কারখানাগুলিতে ব্যবস্থাপনা, প্রযুক্তি দপ্তরে স্থায়ী চাকরি হয়েছে
২) এবং নেতৃত্বের চাকিকাঠিও ভদ্রসমাজের হাতে থেকে গিয়েছে স্বাভাবিকভাবে।
No comments:
Post a Comment