এনকাউন্টারিং
ডেভেলাপমেন্টঃ দ্য মেকিং এন্ড আন্মেকিং অব দ্য থার্ড ওয়ার্লডঃ আর্তুরো এসকোবারএর
বই থেকে
তৃতীয় অধ্যায়
অর্থনীতির ইতিহাসে
কিভাবে ক্ষমতার প্রবেশ ঘটল? ছোটকরে বলতে গেলে অষ্টাদশ এবং উনবিংশ শতকে বাজার
ব্যবস্থার সংঘী করণের সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজন ছিল মানুষের পরিবর্তনও ঘটা – যাকে ফুকো
বলছেন docile bodies - এবং ঠিক যে ভাবে পুঁজির গতায়াতের নিয়ম তৈরি হল তেমনি
মানুষের জন্যও নিয়ম তৈরি হল। চাষী এবং
সার্ফদের উচ্ছেদ করে তৈরি করা হল সর্বহারা। জনগণ কারখানা গুলিতে আনন্দ করে নিজে
থেকে যায় নি, গোটা যুগ ধরে এক দিকে নানান ধরণের শাসন(discipline) অন্যদিকে সামাজিক নানান রীতিনীতি তৈরি করে মানুষকে বাধ্য
করা(normalization) জরুরি ছিল। এই
পদ্ধতিতে তৈরি হল Homo oeconomicus নামক বাধ্য মানুষ
যাদের কিছু বাস্তব এবং কৃষ্টিগত অবস্থার মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে। পুঁজি দখল করতে
শিক্ষা আর স্বাস্থ্য এবং মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করা দরকার হল, যা একটা শৃঙ্খলিত সমাজ
ছাড়া আর কিই বা(Foucault 1979)৩!
At
the level of signification, the first important historical aspect to consider is the invention of the economy as an
autonomous domain। এটা আমরা প্রায় সকলেই জানি যে আধুনিকতার সব থেকে
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টা হল কর্মিক(functional) জীবনের(অর্থনীতি,
রাষ্ট্রনীতি, কৃষ্টি ইত্যাদি) সঙ্গে সামাজিক জীবনকে আলাদা করা, এবং প্রত্যেকেই
প্রথা লাদা করে। এটা সত্যিকারের এক্কেবারে আধুনিক অগ্রগতি। অর্থনীতিকে
আলাদা ক্ষেত্র হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজন ছিল তাকে একটা নতুন বৈজ্ঞানিক অবয়ব
দেওয়ার, যে বিজ্ঞানটার ভিত্তিতে অষ্টাদশ শতকের শেষভাগে অর্থনীতি জ্ঞানচর্চাটা তৈরি
করা হল, তার নাম রাজনৈতিক অর্থনীতি। স্মিথ, রিকার্ডো আর মার্ক্স উৎপাদন এবং শ্রমের
কাঠামোর ওপর ভিত্তিকরেই গড়ে উঠল এর ধ্রুপদী আঙ্গিক। পুঁজিবাদী উতপাদনকে
যুক্তিগ্রাহ্য করানোর প্রয়োজনে রাজনৈতিক অর্থনীতি বলে দিল সামাজিক জীবনে উৎপাদন
এবং শ্রমের অত্যধিক গুরুত্ব রয়েছে। আধুনিক মানুষ সাধারণভাবে জীবনকে উতপাদনের
প্রেক্ষিতে দেখতে শিখল। জীবনের বিপুল অংশ অর্থনৈতিক হয়ে উঠল, মানুষের জৈবতা,
অমানুষী প্রাকৃতিক বিশ্ব, মানুষে মানুষে সম্পর্ক, এবং মানুষের সঙ্গে প্রকৃতির
সম্পর্ক। মানুষের দৈনন্দিন জীবনের ভাষা শুধুই বাজার ভিত্তিক আর উতপাদনময় হয়ে
উঠল।
মার্ক্স পলিটিক্যাল
ইকনমি শব্দটা ধারই করেছিলেন যদিও, কিন্তু কেউ কেউ বলেন(Reddy 1987; Baudrillard 1975) তাতে তার কাজ সিদ্ধ
হয় নি। তবুও আমরা ঐতিহাসিক বস্তুবাদের সাধনকে আমরা অস্বীকার করতে পারি না; বিনিময়
মূল্যের বিমূর্ততার(abstraction of
exchange value) যায়গায় ব্যবহারিক মূল্যের (use value) ব্যবহার; উদ্বৃত্তের ধারনার জায়গায় উদ্ধৃত্ত মূল্যের
ব্যবহার এবং তার ফলে উদ্বৃত্তের বৃদ্ধির ধারনাকে ভিত্তিকরে অগ্রগতির ধারণা এবং
তাকে ভিত্তি করে পুঁজিবাদীদেরুদ্বৃত্ত মূল্য গ্রাস(শোষণ); ক্ষমতাধারী জ্ঞানচর্চার
জায়গায় জ্ঞানের সামাজিক ধারনার ওপর জোর দেওয়া, যার দ্বারা সত্য মানুষের মনের পাশে
এল; ইতিহাসের অরৈখিক ধারণা, যেখানে ব্যক্তি বিপুল ক্ষমতাধরে, তার বিপরীতে জড়বাদী
দৃষ্টিভঙ্গী, যেখানে সামাজিক শ্রেণী ইতিহাসের চালক হিসেবে উঠে আসে; বাজার
অর্থনীতির স্বাভাবিকতার চরিত্র এল পুঁজিবাদী উৎপাদন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে, যেখানে
বাজার উঠে আসে ইতিহাসের পণ্য হয়ে; এবং শেষতমভাবে বোঝানো গেল পুঁজি নির্ভর সমাজে
পণ্যকামের ধারনাটিই তার চালক।
Marx’s
philosophy, however, faced limits at the level of the code.4 The hegemony of
the code of signification of political economy is the underside of the hegemony
of the market as a social model and a model of thought. Market culture elicits
commitments not only from economists but also from all those living with prices
and commodities. “Economic” men and women are positioned in civil soeietes in
ways that are inevitably mediated, at the symbolic level, by the constructs of
markets, production, and commodities.
People
and nature are separated into parts (individuals and resources), to be
recombined into market commodities and objects of exchange and knowledge. Hence
the call by critical analysts of market culture to remove political economy
from the centrality that it has been accorded in the history of modernity and
to supersede the market as a generalized frame of reference by developing a
wider frame of reference to which the market itself might be referred (Polanyi
1957b, 270; Procacci 1991, 151; Reddy 1987).5 I suggest that this wider frame
of reference should be the anthropology of modernity.।
No comments:
Post a Comment