১৮৪০এর লন্ডন। তখন বিশ্বজোড়া লুঠের অর্থে জ্ঞানে বলীয়ান।সম্পদ এসে জড়ো হচ্ছে লন্ডনে।রোজ ব্রিটেনের নানান প্রান্ত থেকে বিপুল সংখ্যায় মানুষ লন্ডনে আসছেন উচ্ছেদ হয়ে। বিপুল সংখ্যক মানুষের কাজের কোন কোন স্থায়ী জায়গা নেই। বহু মানুষের মাথায় ছাদ নেই। রোজগার নেই। খুঁটে খুঁটে গেঁড়ি গুগলি খায় খিদের তাড়নায়।
মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্তদের বাড়িতে বিভিন্ন পণ্যদ্রব্য যেমন খাদ্যদ্রব্য, পানীয়, জামাকাপড় ইত্যাদি বিপুল সংখ্যক ঠেলাগাড়ি করে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেওয়া হত। দোকানের পাশাপাশি রাস্তায় ঢেলেও পণ্য সওদা হত।
১৮৪০ সালে মেহিউ লন্ডনের সাধারণ এই সব মানুষ নিয়ে লিখতে থাকেন মর্নিং ক্রনিকলে। তিনি লন্ডনের শ্রমজীবি, কারিগরদের বিশদ বিবরণ লিখতে থাকেন। বিশেষ করে যারা রাস্তাতেও কাজ করেন। যেমন জ্যাক ব্ল্যাক একটু ব্যঙ্গের গলায় বলেন তিনি মহারাণীর ইঁদুর আর ছুঁচো খতমকারী এবং তাদের কামড়ে মরম হলেও সদা উতফুল্ল থাকেন।
গল্পচ্ছলে বহু উদাহরণ দিলেও মেহিউ আদমশুমারির তথ্য, পুলিশের তথ্য ইত্যাদি উল্লেখ করেছ্যেন। তিনি বলছেন শুধু রাস্তায় ৮০০০ রকমের ব্যবসা হত এবং প্রতিমাইলে কত কারিগর কাজ করেন তার উপাত্ত তিনি দিয়েছেন।
তাঁর প্রবন্ধগুলি নিয়ে ১৮৫১য় তিন খণ্ডে বই হয়। বাকি লেখাগুলি সংগ্রহ করে Bracebridge Hemyng, John Binny এবং Andrew Halliday পথচারী, চোর, ভিখারী ইত্যাদির জীবনকথা তুলে ধরেন।
মেহিউর বই থেকে একটি স্তবক
'The pavement and the road are crowded with purchasers and street-sellers. The housewife in her thick shawl, with the market-basket on her arm, walks slowly on, stopping now to look at the stall of caps, and now to cheapen a bunch of greens. Little boys, holding three or four onions in their hand, creep between the people, wriggling their way through every interstice, and asking for custom in whining tones, as if seeking charity. Then the tumult of the thousand different cries of the eager dealers, all shouting at the top of their voices, at one and the same time, is almost bewildering. “So-old again,” roars one. “Chestnuts all‘ot, a penny a score,” bawls another. “An ‘aypenny a skin, blacking,” squeaks a boy. “Buy, buy, buy, buy, buy-- bu-u-uy!” cries the butcher. “Half-quire of paper for a penny,” bellows the street stationer. “An ‘aypenny a lot ing-uns.” “Twopence a pound grapes.” “Three a penny Yarmouth bloaters.” “Who‘ll buy a bonnet for fourpence?” “Pick ‘em out cheap here! three pair for a halfpenny, bootlaces.” “Now‘s your time! beautiful whelks, a penny a lot.” “Here‘s ha‘p‘orths,” shouts the perambulating confectioner. “Come and look at ‘em! here‘s toasters!” bellows one with a Yarmouth bloater stuck on a toasting-fork. “Penny a lot, fine russets,” calls the apple woman: and so the Babel goes on.
No comments:
Post a Comment