১৭৫০ নাগাদ সুতালুটী বাজার আর শোভা বাজারে কী কী বিক্রি হচ্ছে এবং সেসময় কোন কোন দোকানের জন্য কর চাওয়া হচ্ছে, অথবা রপ্তানির জন্য কী কী মালের ওপর কর নেওয়া হচ্ছে, কোলকাতা – সেকালের একালের থেকে এবং আরও অন্য সূত্র থেকে
১) কড়ি, ২) সরষের তেল, ৩) সুতো, ৪) ওষুধ, ৫) লোহার নানান দ্রব্য, ৫) টায়ার(চাকা!), ৬) দুধ, ৭) জ্বালানী কাঠ, ৮) তালগুড়, ৯) খড়-বিচালি, ১০) মিঠাই, ১১) মাদুর, ১২) কামারের দোকান, ১৩) বাঁশ, ১৪) রূপোর স্যাকরা, ১৫) কাংশ্য দ্রব্য, ১৬)পান, ১৭) সুপারি, ১৮) ফলমূল, ১৯) ফলমূল ও শাকসব্জী, ২০) গাছ, ২১) আখ, ২২) তাঁতি, ২৩) কলা, ২৪) তেঁতুল, ২৫) চাল, ২৬) মাছ বিক্রেতা, ২৭) পশুমাংস, ২৮) সিদ্ধচাল, ২৯) ধনে, ৩০) কুম্ভকার, ৩১) চুনের দোকান, ৩২) কাপড় বিক্রেতা, ৩৩) তামাকের দোকান, ৩৪) বেনামী দোকান ৩৫) ধান, ৩৬) ছোলা, ৩৭) জপের মালা, ৩৮) চট, ৩৯) কার্পাস, ৪০) সিঁদুর, ৪১) ফটকিরি, ৪২) তুঁতে, ৪৩) সিদ্ধি, ৪৪) আফিম, ৪৫) আতসবাজী ৪৬) নীল, ৪৭) সোরা, ৪৮) বহু কিসিমের মদ, ৪৯) মধু, ৫০) মোম, ৫১) কাঠ, ৫২) দামি ধাতু, ৫৩) নারকেল, ৫৪) সুতো, ৫৫) সুরকী, ৫৬) ধুনো, ৫৭) গালা, ৫৮) নানান খণিজ দ্রব্য ৫৯) হাতির দাঁত ৬০) চামড়া ৬১) শিংএর দ্রব্য, ৬২) আবলুষ কাঠ, ৬৩) সাদা চিনি ৬৪) গৌড়ি(গুড় থেকে প্রস্তুত), ৬৫) তেজপতা, ৬৬) গন্ধ দ্রব্য নার্দ (Nardostachys grandiflora), ৬৭) শাঁখের নানান দ্রব্য, ৬৮) জুয়েলারি, ৬৯) কাজু, ৭০) নারকেল, ৭১) বিভিন্ন রং, ৭২) ফুল থেকে তৈরি সজ্জাদ্রব্য, ৭৩) সোনা, ৭৪) ঘি, ৭৫) পাটি ৭৬) আসবাবপত্র, ৭৭) নানান মাছ, ৭৮) মাংস, ৭৯) গাঁজা, ৮০) ওষুধ, ৮১) শুকনো গাছগাছড়া, ৮২) তিলের তেল, ৮৩) চট, ৮৪) সূতো, ৮৫) খয়ের, ৮৬) কলি চুণ, ৮৬) নুন, ৮৭) দুধের নানান দ্রব্য মূলত পর্তুগিজ বা অন্য ইওরোপিয়দের জন্যে, ৮৮) মিষ্টি - অবশ্যই ছানার নয়, মূলত গুড় ডাল চাল গুড়ো এবং নানান কিসিমের ফল/দানা দিয়ে(ঠিক এই ধরণের দোকান পেয়েছিলাম ছানা-চিনি ছাড়া মিঠাইএর দোকান তেহট্টর দিকে Bidhan Biswas ), ৮৯) শিকারের নানান সরঞ্জাম, ৯০) পর্তুগিজ আর মগেরা যৌথভাবে দাস ব্যবসা করত, দীঘা যাওয়ার পথে নরঘাট এমন এক যায়গা, ৯১) গন্ধক
নিত্য সাধারণ শহুরে বাজারে আসত না নানান ধরণের আগ্নেয়াস্ত্র, নৌকো, হাতি, ঘোড়া, ইমারতি দ্রব্য, ইত্যাদি
No comments:
Post a Comment