উপমহাদেশে মধ্যবিত্তের কাছে যে সেকুলারিজম নিয়ে এসেছিল লুঠেরা, খুনি অত্যাচারী উপনিবেশ এব্বং তার অনুগামী হ্যারো অক্সফোর্ড কেম্ব্রিজের ঔপনিবেশিক শিক্ষায় শিক্ষিত মনে মনে (আজও)মেকলেবাদী ভারতীয়রা বিশেষ করে নেহরু এবং তাঁর অনুচরবৃন্দ, সেটা উপমহাদেশের সঙ্খ্যাগরিষ্ঠ মানুষের পথ ছিল না - অথচ সমন্বয়ের পথে তারা বহু শত বছর পাশাপাশি কাঁধে কাঁধ লাগিয়ে শীতলা, সত্য নারায়ণ, ওলাবিবি, ওলাচন্ডী, হাজারো পীরের থান নির্ভর করে বেঁচে এসেছেন।
সেকুলারিজম নামক ইওরোপিয় তত্ত্ব হাতিয়ার করে ছোটলোকেদের প্রকৃতিবান্ধব প্রায়-চাহিদাহীন ক্ষমতার থেকে দূরে থাকার জীবনযাত্রাকে ন্যুন দেখিয়ে তাদের গরীব দেগে দেওয়া, তার উৎপাদন ব্যবস্থাকে প্রান্তিক দাগিয়ে দেওয়া, উপনিবেশের লুঠের সম্পদের ওপর নির্ভর করে অপচয়ী ইওরোপিয় জীবনযাত্রাকে কোয়ালিটি অব লাইফ বলে দেওয়া, কর্পোরেট এবং পশ্চিমি জ্ঞান নির্ভর লুঠেরা কেন্দ্রিভূত অর্থনীতিকে রাষ্ট্রের নীতি বানানো এবং তার প্রতিক্রিয়া থেকে বাঁচতে ভাবা সারাভাইয়ের মত বড় পুঁজির পরিবারকে আন্তুর্জাতিকভাবে উপনিবেশবিরোধী তাত্ত্বিকতার চর্চায়(বহু আলোচনায় ভাবার উল্লেখ আজও দেখি) লেলিয়ে দিয়ে পশ্চিমি যুদ্ধ নিরভর সামরিক বিজ্ঞান প্রযুক্তিকে সমাজ লুঠের হাতিয়ার হিসেবে নামিয়ে এনে শেকড় ছেঁড়া ভদ্রবিত্তর জ্ঞান, দক্ষতা তৈরি, রোজগারের জন্যে বিশাল বিশাল ভর্তুকিতে চলা ইওরোপিয় জ্ঞানচর্চার কারখানার পরিকাঠামো নির্মান করে বিপুল সংখ্যক গাঁইয়াকে উচ্ছেদ করা হয়েছে হচ্ছে।
এবাবদে ডান, বাম মধ্য সক্কলে একজোট।
বামেরা করেছে প্রথম জীবনের ঔপনিবেশিক মার্ক্সএর নিদানে পশ্চিম প্রযুক্তি তত্ত্ব নির্ভর ভারত উন্নয়নের নামে,
কংগ্রেস করেছে নেহরু আর গান্ধী পরিবারের নামে
আর ভাজপা এটা করছে জাতি রাষ্ট্রের নামে, যা আদতে একটা ইওরোপিয় নবজাগরনীয় ধারণা।
---
উপমহাদেশের গাঁইয়ারা এই বাস্তবতার শিকার।
তবুও তারা বেঁচে থাকবেন অপচয়ী জীবনযাত্রার মুখে দুয়ো দিয়ে।
বামেরা করেছে প্রথম জীবনের ঔপনিবেশিক মার্ক্সএর নিদানে পশ্চিম প্রযুক্তি তত্ত্ব নির্ভর ভারত উন্নয়নের নামে,
কংগ্রেস করেছে নেহরু আর গান্ধী পরিবারের নামে
আর ভাজপা এটা করছে জাতি রাষ্ট্রের নামে, যা আদতে একটা ইওরোপিয় নবজাগরনীয় ধারণা।
---
উপমহাদেশের গাঁইয়ারা এই বাস্তবতার শিকার।
তবুও তারা বেঁচে থাকবেন অপচয়ী জীবনযাত্রার মুখে দুয়ো দিয়ে।
No comments:
Post a Comment