আজ পরিষ্কার যে জোনস উপযোগবাদীদের বিপুল সমালোচনার মূখে পড়েছিলেন এবং যেভাবে তিনি ব্রিটিশ প্রশাসনে থাকা মানুষদের রক্ত চক্ষু উপেক্ষা করে দুই ভিন্ন সভ্যতার জ্ঞানীদের নিয়ে একটি ইঙ্গ-ভারতীয় প্রশাসন তৈরি করার পরিকল্পনা করেছিলেন, সেই অষ্টাদশ শতকের শেষের দিকেr কাজ করার ঢং, ১৮৩০সালের দিকে প্রায় অতীত হয়ে গিয়েছিল। একসময় পণ্ডিত, মৌলভি, মুন্সি আদালতীয় প্রশাসনে যে ধরণের সামাজিক মর্যাদা পেত ও ক্ষমতা ভোগ করত, ১৮৬২ সালে সুপ্রিম কোর্ট আর সদর দেওয়ানি আদালত উঠে যাওয়ার সময় দেখাগেল এইশব্দগুলি সামাজিক, সাহিত্যিক এবং বস্তুজগতের প্রথায় নতুন মানে তৈরি করছে। উনবিংশ শতকের শুরুতে পণ্ডিত আর মৌলভিরা ধনী বিচারক বা রাষ্ট্রীয়ভাবে বেতন পাওয়া মানুষদের ব্যক্তিগত ভাষা শিক্ষক থেকে রূপান্তরিত হয়ে অন্যান্য ইঙ্গ-ভারতীয় প্রশাসনিক, শিক্ষা এবং প্রযুক্তির সঙ্গঠনে কাজ পাচ্ছেন।
ব্রিটিশ এবং তাঁদের ভাষা শিক্ষকদের মধ্যে ছেঁড়া ছেঁড়া সম্পর্ককে এবারে রাষ্ট্রীয় মাইনেয় বেঁধে ফেলা হল, এই ব্যবস্থাটা বিশ্বস্ততার আরেক নাম কারণ এটি প্রমিত। বহু ভারতীয় ঔপনিবেশিক প্রশাসনে বিশ্বস্ত থেকে নিজেদের পেশার ভবিষ্যৎ খুঁজবেন, তারা বিশ্বস্ত দোআঁশলা তথ্য আর জ্ঞানের উদ্ভব এবং প্রচার ঘটাবেন, সে তথ্য আমরা পরের অধ্যায়ে দেখব। উনবিংশ শতক জুড়ে উচ্চসম্মানিত গ্রেট ত্রিকোনোমিতি সার্ভে অব ইন্ডিয়ার কাজের মত প্রকল্পের অক্ষহৃদয়ে পণ্ডিত, মৌলভি এবং মুন্সির মত শব্দ স্থান করে নেবে।
আধুনিক ব্যবস্থার তাত্ত্বিক Luhmann এবং Giddens যারা আধুনিকতার বিনিয়োগ এবং বিশ্বাসের রূপান্তরকে চিহ্নিত করছেন, ব্যক্তি পরিচালিত পারিবারিক উদ্যম থেকে মুখাবয়বহীন সঙ্গঠনে, উপমহাদেশের নতুন অবস্থা কোনভাবেই এই যুক্তির সঙ্গে খাপ খায় না। এটাও বলা দরকার এই সঙ্গঠনগুলি সর্বসাধারণের জন্যে উন্মুক্ত ছিল না বরং কতিপয়ের জন্য উতসর্গীকৃত ছিল – সম্ভাব্য প্রবেশকদের বেছে নেওয়া হত ছোটছোট গোষ্ঠীর মধ্যে থেকে যেগুলি বিশ্বাস আর পৃষ্ঠপোষনার যোগ্য বলে মনে হয়, এবং যেগুলি নির্দিষ্ট গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
এমন কি জোনসের জাতিতত্ত্ব ব্রিটেনের বাইরে উনবিংশ শতকের শেষ দিকে কন্টিনেন্টের, বিশেষ করে জার্মান জাতি তত্ত্ব বিকাশ ঘটানোর কাজে এবং ইঙ্গ-ভারতীয় প্রশাসনিক যন্ত্র সেই পুরোনো একই জনু থেকে উতপত্তির ধর্মবিশ্বাসে, যে ধর্মবিশ্বাসের মাধ্যমে একটি বহুজাতির সরকারের ভিত্তি তৈরি করবে।
The currently fashionable picture paints Indians as mere ‘informants’, persuaded to reveal their traditions to the British conquerors who, in turn, reduced them to passive objects of what is termed ‘colonial knowledge’, opening the way to the imposition of European categories upon their traditional beliefs and social practices.94 The present appraisal points instead to an active,
though assymetrical, indigenous participation both in the making of new administrative knowledge—knowledge which would not have existed but for the new context—and in the moulding of British and Indian civilities in such a way as to render them commensurable. It thus implies a radically different anthropology from that commonly espoused—which conceives of cultures as organically unified or traditionally continuous; it treats them instead as negotiated, ongoing, and mutually entangled processes. It also shows that the story of knowledge production in intercultural contexts is far more complex than has commonly been
admitted: the manifold and problematic engagements of colonizers and colonized are part of a shared history with profound ramifications in the present—and Jones’s itinerary and project help bring to light some of these complexities।
আধুনিক ব্যবস্থার তাত্ত্বিক Luhmann এবং Giddens যারা আধুনিকতার বিনিয়োগ এবং বিশ্বাসের রূপান্তরকে চিহ্নিত করছেন, ব্যক্তি পরিচালিত পারিবারিক উদ্যম থেকে মুখাবয়বহীন সঙ্গঠনে, উপমহাদেশের নতুন অবস্থা কোনভাবেই এই যুক্তির সঙ্গে খাপ খায় না। এটাও বলা দরকার এই সঙ্গঠনগুলি সর্বসাধারণের জন্যে উন্মুক্ত ছিল না বরং কতিপয়ের জন্য উতসর্গীকৃত ছিল – সম্ভাব্য প্রবেশকদের বেছে নেওয়া হত ছোটছোট গোষ্ঠীর মধ্যে থেকে যেগুলি বিশ্বাস আর পৃষ্ঠপোষনার যোগ্য বলে মনে হয়, এবং যেগুলি নির্দিষ্ট গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
এমন কি জোনসের জাতিতত্ত্ব ব্রিটেনের বাইরে উনবিংশ শতকের শেষ দিকে কন্টিনেন্টের, বিশেষ করে জার্মান জাতি তত্ত্ব বিকাশ ঘটানোর কাজে এবং ইঙ্গ-ভারতীয় প্রশাসনিক যন্ত্র সেই পুরোনো একই জনু থেকে উতপত্তির ধর্মবিশ্বাসে, যে ধর্মবিশ্বাসের মাধ্যমে একটি বহুজাতির সরকারের ভিত্তি তৈরি করবে।
The currently fashionable picture paints Indians as mere ‘informants’, persuaded to reveal their traditions to the British conquerors who, in turn, reduced them to passive objects of what is termed ‘colonial knowledge’, opening the way to the imposition of European categories upon their traditional beliefs and social practices.94 The present appraisal points instead to an active,
though assymetrical, indigenous participation both in the making of new administrative knowledge—knowledge which would not have existed but for the new context—and in the moulding of British and Indian civilities in such a way as to render them commensurable. It thus implies a radically different anthropology from that commonly espoused—which conceives of cultures as organically unified or traditionally continuous; it treats them instead as negotiated, ongoing, and mutually entangled processes. It also shows that the story of knowledge production in intercultural contexts is far more complex than has commonly been
admitted: the manifold and problematic engagements of colonizers and colonized are part of a shared history with profound ramifications in the present—and Jones’s itinerary and project help bring to light some of these complexities।
কপিল রাজের রিলোকেটিং মডার্ন সায়েন্স থেকে, ১৩৮ পাতা
No comments:
Post a Comment