বাংলাতে বিচার দেওয়া তো দূরস্থান কোম্পানি কাকে আইনের রক্ষক করবে সেটাই বুঝতে পারছিল না।
এলিজাবেথ কোলস্কি এক ইতালিয় যোসেফ পাভিসির কথা বলছেন। পাভিসি ১৭৬৭ সালে কলকাতায় এসেছিল জনৈক ব্রিটিশারের ভৃত্য হয়ে। বিহারে গিয়ে তার বিচারের ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে সে দেশিয়দের ওপর বিপুল অত্যাচার শুরু করে। স্থানীয় কোম্পানি আধিকারিক তাকে straggling European foreigner বর্ণনা করে তার বিরুদ্ধে শমন পাঠায়। সে পিয়নকে প্রকাশ্যেই চাবকায়। তাকে ফোর্ট উইলিয়ামে নিয়ে আসা হলে সে হেবিয়াস কর্পাসের রিট দাখল করে দাবি করে সে ব্রিটিস নয় তার ওপরে কোনরকম ব্রিটিশ আইন প্রযুক্ত নয়। কোম্পানির বিরোধিতা সত্ত্বেও কোর্ট তাকে মুক্তি দেয়।
If the Company was confused about its legal authority over Britons in India, it was even less certain of its power over non-British Europeans. In 1767, Joseph Pavesy, an Italian who had come to Calcutta as a servant to an Englishman, moved to Behar, "where he conducted himself with great violence towards the Natives, assuming judicial power, inflicting corporal punishment on the Native inhabitants at his own discretion and committing many other outrages." Describing Pavesy as a "straggling European foreigner," the local Company officer issued a warrant for his arrest. However, Pavesy publicly flogged the peons sent by the Company to
apprehend him. While a prisoner in Fort William, Pavesy applied to the Calcutta Supreme Court for a writ of habeas corpus, asking why he should not be set free, as he was not a subject of the King. Pavesy also challenged the Company's power to deport unlicensed Europeans who were not British subjects. Although the Company insisted upon "the power inherent in every Government to expel foreign vagabonds who clandestinely enter the country and commit outrages and disturbances against the peace of it," the Supreme Court decided in Pavesy's favor and ordered his immediate release.
এলিজাবেথ কোলস্কি কলোনিয়াল জাস্টিস ইন ব্রিটিশ ইন্ডিয়া ৫০ পাতা
No comments:
Post a Comment