১৭০০ সালের আশেপাশে ইওরোপে তখন ভারতীয় বস্ত্র(এক কথায় ক্যালিকো) আমদানি বিরুদ্ধে লড়াই জোরদার হচ্ছে। ব্রিটিশ রেশম তাঁতিরা বিশ্বাস করতেন ভারতীয় সুতিবস্ত্রতাঁতিদের রোজগার বেশ কম।
ড্যানিয়েল ডিফো লিখলেন, The People who make all these fineWorks are to the last Degree miserable, their Labour of no Value, their Wages would fright us to talk of it, and their way of Living raise a Horror in us to think of it . . . the Wages they get cannot provide better food for them; and yet their rigorous Task-masters lash them forward as we (cruelly too) sometimes do our Horses। পার্লামেন্টে John Basset বললেন people in India are such slaves as to work for less than a penny a day, whereas ours here will not work under a shilling। সপ্তদশ শতকের প্রথম দিকে ভারতে ঘুরতে আসা Francisco Pelsaert বললেন “For the workman there are two scourges, the first of which is low wages . . . The second is [the oppression of] the Governor, the nobles, the Diwan, the Kotwal, the Bakhshi, and other royal officers। প্রায় নাম না জানা এক ভ্রমনকারী Mrs. J. Kindersley ১৭৬৫তে বললেন ভারতের গরীবেরা are poor indeed; scarce any covering, their food rice and water; their miserable huts of straw . . .; no liberty, no property, subject to the tyranny of every superior।
মুঘল আমলের ঐতিহাসিক ডবলিউ মুরল্যান্ড(very numerous lower class, living generally on the same plane of poverty as now, but on the whole substantially worse off) বা তপন রায়চৌধুরী (agricultural population of India as living in “great poverty” and attributed the competitiveness of Indian cloth in world markets to the “ruthlessly inequitable system of distribution) বা কীর্তি নারায়ণ চৌধুরী(Indian subcontinent in the seventeenth and eighteenth centuries was characterized by “surplus labour leading to low wages) বা এরিক হবসবম(বললেন শিলপবিপ্লবে ব্রিটিশ শ্রমকদের মজুরি কমেছে কিন্তু কখোনোই এশিয় স্তরে নামে নি) সক্কলে একই মত প্রকাশ করেছেন যে উপমহাদেশ বা এশিয়ায় মজুরির স্তর বেশ কম ছিল। তারা ইওরোপের শ্রমিকদের তুলনায় কম রোজগার করত।
মুঘল আমলের ঐতিহাসিক ডবলিউ মুরল্যান্ড(very numerous lower class, living generally on the same plane of poverty as now, but on the whole substantially worse off) বা তপন রায়চৌধুরী (agricultural population of India as living in “great poverty” and attributed the competitiveness of Indian cloth in world markets to the “ruthlessly inequitable system of distribution) বা কীর্তি নারায়ণ চৌধুরী(Indian subcontinent in the seventeenth and eighteenth centuries was characterized by “surplus labour leading to low wages) বা এরিক হবসবম(বললেন শিলপবিপ্লবে ব্রিটিশ শ্রমকদের মজুরি কমেছে কিন্তু কখোনোই এশিয় স্তরে নামে নি) সক্কলে একই মত প্রকাশ করেছেন যে উপমহাদেশ বা এশিয়ায় মজুরির স্তর বেশ কম ছিল। তারা ইওরোপের শ্রমিকদের তুলনায় কম রোজগার করত।
খুব সম্প্রতি COTTON TEXTILES AND THE GREAT DIVERGENCE: LANCASHIRE, INDIA AND SHIFTING COMPETITIVE ADVANTAGE, 1600-1850 প্রবন্ধে Stephen Broadberry and Bishnupriya Gupta একই কথা বলছেন, যে এশিয় বা উপমহাদেশিয় শ্রমকদের রোজগার কম ছিল।
অথচ এই লেখাটির সঙ্গে পার্থসারথীর দেওয়া তালিকা নির্ভর করে বলতে পারি ওপরের বক্তব্যগুলি ঐতিহাসিকভাবে অসত্য এবং ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। তাঁকে সমর্থন করেছেন শশী শিবরামকৃষ্ণ। ১৮০০-১৮০১ সালে ফ্রান্সিস বুকানন দক্ষিণ ভারতের মহীশূর এলাকা জুড়ে সমীক্ষা করে বিপুল তথ্য প্রকাশ করেছেন আজ থেকে দুশ বছর আগে সে তথ্য কিন্তু ওপরের নিরীক্ষাকে প্রমান করে না। Sashi Sivramkrishna, Journal of the Economic and Social History of the Orient, 52 (2009) পত্রিকায় প্রকাশিত “Ascertaining Living Standards in Erstwhile Mysore, Southern India, from Francis Buchanan’s Journey of 1800–01: An Empirical Contribution to the Great Divergence Debate,” প্রবন্ধে সরাসরি বুকাননের তথ্যগুলি নাড়াচাড়া করে পার্থসারথীর এই ফেবু প্রবন্ধের সঙ্গে দেওয়া তালিকার তথ্যগুলি সমর্থন করে বললেন Buchanan’s Journey, therefore, does seem to support the findings of Parthasarathi who argued that grain wages of weavers in India were on par and sometimes higher than weavers in Europe।
---
সূত্র - প্রসন্নন পার্থসারথী - হোয়াই ইওরোপ গ্রিউ রিচ...
---
সূত্র - প্রসন্নন পার্থসারথী - হোয়াই ইওরোপ গ্রিউ রিচ...
No comments:
Post a Comment