সমাজ বিজ্ঞান পাঠ্যের বিবর্তন
হোয়াইট স্টাডিজ আর অনুমানগুলির সমস্যার সমালোচনা
ভাগ্য ভাল সারা বিশ্বের সমাজজুড়ে ইওরোপ-আমেরিকার নানান বিষয়
নকলকরার এই ভুলভাল ভাবনাটা খুব বেশি এগোয় নি। তবে আন্তর্জাতিক অর্থ সঙ্গঠনগুলি এই
নীতি প্রয়োগ করায় দৃঢবদ্ধ – অ-সাদা সমাজকে সাদা সমাজের মত করে গড়ে তোলার তত্ত্ব
প্রচার প্রসার করার জন্যে প্রচুর বিনিয়োগ করেছে, যেমন ঠিক চামড়া সাদা করার করার
প্রসাধনী অ-সাদা দেশগুলির বাজারে বিপুল বিজ্ঞাপন করে বিক্রি করা হয়। যদি এই কাজটা
সত্যি সত্যি সফল করে ফেলতে পারে তাহলে কি আতঙ্কের এবং সর্বনাশের ব্যাপার হবে। কারণ
আমরা জানি আমেরিকিয় সমাজতত্ত্বের ভিত্তিটাই হোল সাদামধ্যবিত্ত আমেরিক পুরুষ – এবং
সারা পৃথিবীর কথা ভুলে যান, তারা আমেরিকার রোলমডেল হিসেবে সব থেকে বায়ুগ্রস্ত হিসেবে
চিহ্নিত এবং স্বব থেকে অবাঞ্ছিত।
সমাজতাত্ত্বিক Farid
Alatas খুব সম্পতি
এক আলোচনায় বলছেন বলছেন, কিভাবে এবং কতদুর
এবং কত গভীর পর্যন্ত অ-সাদা সমাজগুলিতে ইওরোপমন্যতা সমাজতাত্ত্বিক পড়াশোনায় প্রবেশ
করেছে। তিনি Alternatives Discourses
in Asian Social Science বইতে বলছেন বিভিন্ন সমাজ বিজ্ঞান
চর্চায় অস্বাভাবিকভাবে ইওরোপমন্যতার প্রভাব পড়েছে। যে সব বিষয় নিয়ে উনি দীর্ঘ
আলোচনা করেছেন(তার এই সমালোচনা আমদানিকৃত অন্যান্য সমাজ বিজ্ঞানের শাখা নিয়েও একই
কথা বলা চলে) সেগুলির কয়েকটি আমি এখানে উল্লেখ করে দিলাম
• The principal thrust of developments in
social sciences continues to originate from the work of American,
British, French and
German scholars
(the so-called Gang of Four Social Science powers). Universities
in other parts of the world have reduced themselves to
copying or studying the output of the social scientists of these countries,
including new ideas, selection of problems, methodologies and
research priorities.
• For this reason, there is scant attention
paid to local literary and philosophical traditions. These are
invariably never considered as proper sources for concepts (theory) in
the social sciences. The general habit is to neglect them altogether.
• Alatas notes the complete inability of
social scientists outside of the Euro-American cultural area to
generate original theories and methods while working in their areas.
There is also a massive lack of confidence in this respect. There is very
little capacity to create new theoretical models or methods.
• Western science models or theories or
concepts are uncritically adopted and applied in societies,
resulting in theories or works with little utility or value. We also face the
problem of “auto-orientalism” in which orientalist ideas are themselves
adopted as true pictures of non-Western societies by scholars and
intellectuals in non-Western societies.
• Alatas observes that European discourses
on non-Western societies invariably tend to produce
essentialist constructions of these societies, thus ‘confirming’ that they are
the opposite of what Europe represented and for this reason can be
labelled “barbaric,” “backward” and “irrational.”
• Most social science perspectives are
elitist. They focus on the dominant groups in society and their
concerns. They do not take into consideration the existence of
minority points of view. Neither do they look seriously at ethnic
minorities, underprivileged groups or subalterns.
• Of course, most social science also aligns
with the State and its concerns. In this sense, social scientists
are mostly conservative, status-quoist. Once Western
anthropologists and geographers were handmaidens of the State. Today, their
role is taken over by Indian or Malay anthropologists or geographers.
The relationship with the State has remained untransformed.
No comments:
Post a Comment