আজ Samik Sahaর উদ্যোগে কলিম খান আর রবি চক্রবর্তী জুটির কলিম খানের সঙ্গে প্রায় আড়াই ঘন্টা আলোচনা হল। সঙ্গে ছিলেন Debdas Bandyopadhyay আর Narayan Chandra Das।
এটা তাত্বিকভাবে খুব গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক ছিল আমাদের পক্ষে।
গোটা আলোচনাটা মোবাইলে তুলেছেন শমীক সাহা। কথা হল। আগামী দিনের পরিকল্পনা নিয়ে কথা হল। ওঁরা যেহেতু তাত্ত্বিকভাবে কাজ করছেন, মাঠে ঘাটে কিভাবে যাওয়া যায় সে কথা হল। ওপরের বইদুটি দিলেন। আমরাও দিলাম আমাদের কয়েকটা বই। বড় লেখা এক্ষুনি করে দেওয়া মুশকিল। আমরা ওনাদের কতগুলি আর্থিক, সামাজিক যায়গা নিয়ে যে সব প্রশ্ন ছিল সেগুলো বলেছি - এ আলোচনা সমে পৌঁছতে আরও সময় লাগবে। গোটা আলোচনায় আমি আর কলিমবাবুই বেশি কথা বলেছি মাঝে মাঝে নারায়ণবাবু আর শমীক তাদের প্রশ্ন জুড়েছেন, আলোচনাতে এসেছেন, তাত্ত্বিক প্রহেলিকাগুলি তুলেছেন।
এক্ষুণি আমার পক্ষে সারসংক্ষেপ করা মুশকিল কারণ কলিমবাবু এমন কিছু রূপক, তুলনা ব্যবহার করছিলেন, তাঁদের শব্দতত্ত্বের, গবেষণার প্রেক্ষিতে যা আমাদের কাজের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে যায় না, আমার তো নয়ই, মনে রাখতে পারি নি। ফলে ওনাদের তত্ত্ব লেখালিখি আরও একটু সময় নিয়ে বোঝা, পড়া, আলোচনা জরুরি। তবে বেশ কাজের মনে হয়েছে। তবে যেহেতু কমিউনিস্ট প্রেক্ষিতে আসা, তাই আপনার মত গ্রান্ড তত্ত্ব আর গ্রান্ড পিকচার দেখতে। তবে কলকাতা ভিত্তিক বুদ্ধিজীবিপ্রীতি কাটানো জরুরি। জেলাতে যেতে হবে, তবে আরও নতুন নতুন তথ্য, তত্ত্বের, নতুন রক্তের দ্যাখা মিলবে।
Samik Sahaকে অনুরোধ করব যদি তিনি এই আলোচনার একটা ছোট্ট লেখা লিখে দিতে পারেন।
কয়েকটা সার কথা বলার -
১) ওঁরা সোজাসুজি কর্পোরেট ব্যবস্থা বিরোধী - যেটা আমাদের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ, মিলতে হবেই - রাস্তা কিছুটা পার্থক্য থাকলেও মিলিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করব।
২) কিন্তু কর্পোরেট আগ্রাসনে আগামী দিনে বিশ্বের কি হাল হবে তা নিয়ে ওনারা খুব চিন্তিত, এবং কিছুটা নিরাশাবাদীও মনে হল। আমরা কিন্তু বিন্দুমাত্র নিরাশাবাদী নই।
৩) শমীক কিছু গুরুত্বপূর্ন বিষয় - তত্ত্ব তথ্য উত্থাপন করেছেন - সেগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করতেই পারি আমাদের আর খান-চক্রবর্তী তাত্ত্বিক প্রেক্ষিতে।
৪) শেষ কথা বললেন বাংলাই একমাত্র পথ দেখাতে পারে, এটা আমাদের খুব পছন্দ হয়েছে।
৫) আমরা অনুরোধ করেছি ওনারা যেন দুই বাংলার ক্ষমতার বাইরে থাকা মানুষদের সীমান্ত রেখেই মিলে কাজ করার ডাক দেন। ওদিকেও ওনাদের তত্ত্বের অনুগামী আছে বহুকাল ধরে, Kamal Shah তাঁদের মধ্যে অন্যতম।
৬) জানুয়ারিতে যদি আমরা Biswanath Lahaর বেদান্ততে বসার পরিকল্পনা করি, তাহলে সেখানে আমরা ওনাদের প্রতিনিধিত্ব করতে বলব। সেখানে দুই বাংলার মানুষজনের ছোটলোকের সমাজ-অর্থনীতি আর তত্ত্ব নিয়ে আলোচনা হওয়া দরকার। ওনারা চেষ্টা করবেন, অমিতাভ(গুপ্ত)বাবু তো করবেন কথা দিয়েছেন।
---
শেষ কথা হল, আমাদের থেকে আপনার তত্ত্বের যতটুকু বিভেদ সেটা নিয়ে(আপনি অনেকটাই আমাদের তত্ত্বর সঙ্গে মেলেন), আমাদের তথ্য-তত্ত্ব গোটাটা নিয়ে, শমীকের আর খান-চক্রবর্তীদের তত্ত্ব একসঙ্গে মেলা দরকার, আলোচনা দরকার।
এটা তাত্বিকভাবে খুব গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক ছিল আমাদের পক্ষে।
গোটা আলোচনাটা মোবাইলে তুলেছেন শমীক সাহা। কথা হল। আগামী দিনের পরিকল্পনা নিয়ে কথা হল। ওঁরা যেহেতু তাত্ত্বিকভাবে কাজ করছেন, মাঠে ঘাটে কিভাবে যাওয়া যায় সে কথা হল। ওপরের বইদুটি দিলেন। আমরাও দিলাম আমাদের কয়েকটা বই। বড় লেখা এক্ষুনি করে দেওয়া মুশকিল। আমরা ওনাদের কতগুলি আর্থিক, সামাজিক যায়গা নিয়ে যে সব প্রশ্ন ছিল সেগুলো বলেছি - এ আলোচনা সমে পৌঁছতে আরও সময় লাগবে। গোটা আলোচনায় আমি আর কলিমবাবুই বেশি কথা বলেছি মাঝে মাঝে নারায়ণবাবু আর শমীক তাদের প্রশ্ন জুড়েছেন, আলোচনাতে এসেছেন, তাত্ত্বিক প্রহেলিকাগুলি তুলেছেন।
এক্ষুণি আমার পক্ষে সারসংক্ষেপ করা মুশকিল কারণ কলিমবাবু এমন কিছু রূপক, তুলনা ব্যবহার করছিলেন, তাঁদের শব্দতত্ত্বের, গবেষণার প্রেক্ষিতে যা আমাদের কাজের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে যায় না, আমার তো নয়ই, মনে রাখতে পারি নি। ফলে ওনাদের তত্ত্ব লেখালিখি আরও একটু সময় নিয়ে বোঝা, পড়া, আলোচনা জরুরি। তবে বেশ কাজের মনে হয়েছে। তবে যেহেতু কমিউনিস্ট প্রেক্ষিতে আসা, তাই আপনার মত গ্রান্ড তত্ত্ব আর গ্রান্ড পিকচার দেখতে। তবে কলকাতা ভিত্তিক বুদ্ধিজীবিপ্রীতি কাটানো জরুরি। জেলাতে যেতে হবে, তবে আরও নতুন নতুন তথ্য, তত্ত্বের, নতুন রক্তের দ্যাখা মিলবে।
Samik Sahaকে অনুরোধ করব যদি তিনি এই আলোচনার একটা ছোট্ট লেখা লিখে দিতে পারেন।
কয়েকটা সার কথা বলার -
১) ওঁরা সোজাসুজি কর্পোরেট ব্যবস্থা বিরোধী - যেটা আমাদের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ, মিলতে হবেই - রাস্তা কিছুটা পার্থক্য থাকলেও মিলিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করব।
২) কিন্তু কর্পোরেট আগ্রাসনে আগামী দিনে বিশ্বের কি হাল হবে তা নিয়ে ওনারা খুব চিন্তিত, এবং কিছুটা নিরাশাবাদীও মনে হল। আমরা কিন্তু বিন্দুমাত্র নিরাশাবাদী নই।
৩) শমীক কিছু গুরুত্বপূর্ন বিষয় - তত্ত্ব তথ্য উত্থাপন করেছেন - সেগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করতেই পারি আমাদের আর খান-চক্রবর্তী তাত্ত্বিক প্রেক্ষিতে।
৪) শেষ কথা বললেন বাংলাই একমাত্র পথ দেখাতে পারে, এটা আমাদের খুব পছন্দ হয়েছে।
৫) আমরা অনুরোধ করেছি ওনারা যেন দুই বাংলার ক্ষমতার বাইরে থাকা মানুষদের সীমান্ত রেখেই মিলে কাজ করার ডাক দেন। ওদিকেও ওনাদের তত্ত্বের অনুগামী আছে বহুকাল ধরে, Kamal Shah তাঁদের মধ্যে অন্যতম।
৬) জানুয়ারিতে যদি আমরা Biswanath Lahaর বেদান্ততে বসার পরিকল্পনা করি, তাহলে সেখানে আমরা ওনাদের প্রতিনিধিত্ব করতে বলব। সেখানে দুই বাংলার মানুষজনের ছোটলোকের সমাজ-অর্থনীতি আর তত্ত্ব নিয়ে আলোচনা হওয়া দরকার। ওনারা চেষ্টা করবেন, অমিতাভ(গুপ্ত)বাবু তো করবেন কথা দিয়েছেন।
---
শেষ কথা হল, আমাদের থেকে আপনার তত্ত্বের যতটুকু বিভেদ সেটা নিয়ে(আপনি অনেকটাই আমাদের তত্ত্বর সঙ্গে মেলেন), আমাদের তথ্য-তত্ত্ব গোটাটা নিয়ে, শমীকের আর খান-চক্রবর্তীদের তত্ত্ব একসঙ্গে মেলা দরকার, আলোচনা দরকার।
জয় বাংলা
No comments:
Post a Comment