বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিজ এন্ড দ্য ব্রিটিশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভলিউশন(১৭৬৭-১৮৫৭) থেকে
বাংলার জাহাজ শিল্পের নানান সদর্থক চরিত্র ব্রিটিশ
নৌশিল্পকে নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে ফেলে দেয়, তারা মনে করতে থাকে, It would be
impossible to enter into competition with the India-built ships। উনবিংশ শতের প্রথমদিকে ব্রিটেনের জাহাজ
শিল্পে প্রচণ্ড হতোদ্যমের মনোভাব ছেয়ে যায়। ১৭৯৫-১৮১২র জাহাজ উৎপাদন ৬৩৯ থেকে
মাত্র ১টায় নেমে আসে ১৮১৩ সালে এবং ১৮১৪তে একটাও তৈরি হয় না। কামারেরা ছাড়া 600-700
shipwrights, 300-400 sawyers, 400-500 caulkers and 200 joiners কর্মহীন হয়ে পড়ে। প্রত্যক্ষ্যদর্শীদের মতে It has reduced them to distress, and induced them to apply to
their parish in Rotherhithe; some of them who used to support their families have applied to the parish for support weekly। এটাই ছিল সে সময়ে ব্রিটিশ জাহাজ শিল্পের অবস্থা। লন্ডন বন্দরের জাহাজ
উতপাদকেদের বক্তব্য, shipwrights in England were certain to be reduced to starvation। তাদের মতে এই ধ্বংসাবশেষের কারণ হল ভারতের নৌশিল্পের
বিকাশ। তাই The arrival
in the port of London of Indian produce in India-built ships created a sensation among monopolists which could never have been
exceeded if a hostile fleet had arrived in the Thames'। তারা তাদের স্বার্থ রক্ষায় পার্লামেন্টের
হস্তক্ষেপ চাইল। জনসমক্ষে তাদের যুক্তি ছিল মুক্ত বানিজ্যের কিন্তু বাস্তবে মুক্ত
বাণিজ্যের অর্থ ছিল ভারত-ব্রিটিশ বাণিজ্যে ব্রিটিশদের সব্রকমের নিরাপত্তার একচ্ছত্র
অধিকার। সে সময়ের এক সমালোচক লিখছেন, Will it be believed at the same time that the shipowners
and builders of Great Britain were pressing upon the Ministry and the Legislature a measure, designed to give themselves the free range of Indian
seas, and free participation in the carrying, or country, trade of those seas, with the
shipowners of British India, they are actually labouring to perpetuate the total exclusion of these latter from the navigation with the
rest of the globe, and to withhold from them the advantage of British Registry, common to all other colonies and dependencies of the Empire, and
expressly secured to them by the terms of the Navigation Act?।
১৮১৩-১৪ সালে ব্রিটিশ স্বার্থ বাঁচাতে একের পর
এক আইন আনা হল ব্রিটিশ পার্লামেন্টে। ১৮১৩ সালের প্রথম আইন করে নিষেধাজ্ঞাটি জারি
হল, যে সব জাহাজ ৩৫০ টনের কম সেগুলি ব্রিটেন আর পূর্বের কলোনিগুলিতে আর পণ্য
পরিবহন করতে পারবে না, It shall not be lawful for any Ship or Vessel, the
registered measurement whereof shall be less than Three hundred and fifty Tons ... to clear out
from any port in
the United Kingdom, for any port or place within the limits of the said Company's Charter, or be admitted to entry at
any port of the United Kingdom, from any place within these limits.।
বাংলায় তৈরি হওয়া ৪০ সতাংশ জাহাজ ৩৫০ টনের কম,
ফলে আইন বলে সেগুলি আর ব্রিটেনে যেতে পারল না। ১৮১৪সালে আরেকটি আইনি ঝটকায় কয়েকটি
লাভজনক জলপথে বাংলায় তৈরি জাহাজকে ব্রিটিশ
রেজিস্ট্রেশন করার নিষেধাজ্ঞা জারি হল That no
Ships or Vessels, built in any countries, Territories, Ports or Places under the
Government of the East India Company, or belonging to His Majesty within the Limits of the Charter of the said
Company, although registered as British-built and owned by subjects of His Majesty, and navigated according to Law, shall be entitled to the Privileges of
British-built ships, owned, registered and navigated according to Law, in any Voyages or Trade, other than and except such as one specified in an Act
passed in the last session of Parliament ... and in another Act, passed in this session of Parliament.।
১৮১৩র আইনে রেজিস্ট্রেশন ছাড়া জাহাজগুলি কলোনি
বা মেট্রোপলিটনে গতায়াত করতে পারত, কিনতি ১৮১৪ সালে সেটাতেও নিষেধাজ্ঞা জারি হল।
কলকাতা থেকে শুরু হওয়া বেশ কিছু জলপথ যেনন লন্ডন বা আমেরিকাযুক্তরাষ্ট্র নিষিদ্ধ
হয়ে গেল। ১৮১৪র ৭নম্বর ধারায় স্থানীয় লস্কর(নাবিক) নেওয়া নিষিদ্ধ হল, That no
Asiatic Sailors, Lascars, or Natives of any of the Territories, Countries, Islands or Places within the Limits of the East India
Company, although born in the Territories, Countries, Islands or Places, under the Government of His Majesty or of the East India Company,
shall at any time be deemed or taken to be British Sailors, Seamen or Mariners, within the interest and meaning of ... Act or Acts of Parliament
relating to the navigation of British Ships by subjects of His Majesty, for the purpose of entitling any Ship or Vessel to be deemed to be a British Ship
navigated according to Law, and to have the privileges and advantages of British Ships।
এই বিলটির খসড়া আদতে তৈরি করে কোম্পানির কোর্ট
অব ডিরেক্টর্স, যাদের মনে আশংকা ছিল নাবিকেরা, are, to the disgrace of our
national morale, on their arrival here, led into scenes which soon divest them of
the respect and
awe they had entertained in India for the European character ... The effects ofit may prove extremely detrimental'।
No comments:
Post a Comment