সংগঠনের বাইরে কতগুলো খবর সাংগঠনিকভাবে মন ভাল করেদিল। শেষের খবরটা আগে দিই -
১) আমরা যে ক'জন মানুষের একলব্য শিষ্য, তাদের মধ্যে প্রণম্য কলিম খান অন্যতম। Samik গত কাল খবর দিলেন গুরুপ্রতীম কলিম খান আমাদের ১৭৫৭র আগে ফিরে যাওয়ার তত্ত্ব বিষয়ে আলোচনা করতে আগ্রহী হয়েছেন, আমরাও পাল্টা আগ্রহ প্রকাশ করেছি। মোদ্দা লক্ষ্যে আমরা একলক্ষ্যযাত্রী। কিছু ক্ষেত্রে আমরা কলিম খান-রবি চক্রবর্তীর তাত্ত্বিক অবস্থান থেকে ভিন্ন মত পোষণ করি, বিশেষ করে ভারতে পুঁজির বিকাশ বিষয়ে। তবুও আমাদের বিশ্বাস এই আলোচনা, বাংলার গ্রাম বিকাশ, ছোটলোকএর অর্থনীতি কৃষ্টি বিষয়ে নতুন ভাবনার খোরাক দেবে।
২) ধ্রুবজ্যোতি(আপনাকে কিছুতেই ট্যাগ করতে পারছি না) আমেদপুর গিয়েছিলেন দেবাংশী উপাধিধারী এক পরম্পরার মহিলা স্বাস্থ্যবিধায়কের সঙ্গে দেখা করতে। তিনি ব্যথামারার তেল দেন - তাঁর আত্মীয়ের জন্যে সেই তেল তিনি আনলেন। বললেন, সেখানে গিয়েই আপনাদের কথা মনে পড়ল। এ খবরগুলো আপনারা ছাড়া কেইবা লেখেন! তো সেখানে গিয়ে যে সব বিষয় তিনি লক্ষ্য করেছেন, তা তিনি আমাদের জানিয়েছেন - এবং সেগুলো তাত্বিক এবং প্রায়গিকভাবে নারায়ণ মাহাত'র স্বাস্থ্য বিধানের সঙ্গে মিলে যায়।। তাঁকে আগামীতে প্রকাশিতব্য পরমের গ্রামীন স্বাস্থ্য সঙ্খ্যায় লিখতে অনুরোধ করেছি।
৩) গত দু হপ্তা নারায়ণের স্বাস্থ্য আখড়া বন্ধ আছে। অন্তত চার জন বন্ধু উস্মা প্রকাশ করে জানিয়েছেন তারা চান শীঘ্রই এটা চালু হোক - আমরাও কথা দিচ্ছি হয়ত মাসে তিন দিন করা যাবে না, কিন্তু এটা বন্ধ করার পরিকল্পনা আমাদের নেই। তবে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি আমাদের বন্ধু Parthaর ডাকে। তাঁর স্ত্রী খুব জটিল রোগে আক্রান্ত। নারায়ণ সরাসরি তাঁর স্ত্রীর ব্যথা সারাবার কাজ করছিলেন। ক্রমশ তাঁর জটিলতা নিরসনের বিষয়ে নারায়ণ পরামর্শ দিতে থাকেন। পার্থ কাল কালো চাল নিয়ে বলছিলেন নারায়ণের আখরায় তিনি যেতে চান।
এই সংগঠন একটু অন্যভাবে পথ চলার চেষ্টা করছে, এবং সেটা নজরে আসেছে এবং তার প্রভাব কারোর কারোর জীবনে পড়ছে। ভাল হোক মন্দ হোক, আমাদের তাঁরা জানাচ্ছেন।
আমরা কৃতজ্ঞ, আমরা আপ্লুত!
জয় বাংলা!
No comments:
Post a Comment