এর মধ্যে চলেগিয়েছে অন্তত ৮ হাজার বছর। শশাঙ্ক-পাল-কৈবর্তরাজ-সুলতানিআমল-মুঘলআমল-নবাবিআমল-লুঠেরা কোম্পানি উঠেগিয়ে রাণীরনব্যলুঠেরাআমল শেষ হয়ে বঙ্গভঙ্গ।
কিন্তু বাণগড়ের ধ্বংসাবশেঢে পিঠ দিয়ে গরুকে জাবনা দেওয়ার বিরাম নেই চাষী-কারিগর-তাঁতি-অভিকরশিল্পীর।
এইভাবেই গ্রাম বাংলার মৌলিক কৃষ্টি আর শান্ত জীবন-প্রবাহকে বুকে ধরে নিয়ে চলেন গাঁইয়া বাঙ্গালি।
সভ্যতা লুঠের চূড়ায় উঠে হেজেমরে যায়, লুঠেরা লক্ষ লক্ষ সেনা নিয়ে লূঠে নিয়ে যায় সম্পদ জ্ঞান, রাজা আসে রাজা যায়, কিন্তু রোদের দিকে মুখ করে আর মরে যাওয়া সভ্যতার দিকে পিঠ করে হয়ত আরও হাজার বছর(বড় পুঁজির কল্যাণে বিশ্ব/মানব সভ্যতা ধ্বংস না হলে) এই মানুষটর মত গাঁইয়ারা নির্বিবাদে গরুকে জাবনা খাইয়ে যাবেন।
এঁরাই সভ্যতা।
এঁরাই বিশ্ব!
জয় গুরু!
জয় বাংলা!
এঁরাই বিশ্ব!
জয় গুরু!
জয় বাংলা!
No comments:
Post a Comment