দাদনি অগ্রিমের
প্রেক্ষিতে জামিন জমা দেওয়া নিয়ে স্পর্শকাতর ছিল এবং সরাসরি বিরোধিতা করছিল
কাশিমবাজারের দাদনি বণিকেরা এবং কোম্পানির সঙ্গে এই বিরোধ বহুকাল ধরে তারা টেনে
নিয়ে চলতে পেরেছিল। ১৭৪৪ সালের ২৭ জানুয়ারি কাশিমবাজার কাউন্সিল লিখছে,
ব্যবসায়ীদের অভিযোগ তারা ভারতজুড়ে নানান এলাকায়, নানান ব্যবসায়ীর সঙ্গে বহুকাল ধরেই
ব্যবসাকর্ম করছে, having it
known they had given security would destroy all such trade because
those other merchants they did business with would look on
it that they were not responsible without it। ব্যবসায়ীরা
জামিন না দেওয়ার সিদ্ধান্তে স্থিরপ্রতিজ্ঞ থেকে কাউন্সিলকে বলল, they would not
do business on such terms for even a
report that security was demanded of them would hurt their credit
abroad (Ibid.,
vol. 6, 27 Jan., 1744)। তবে শেষ পর্যন্ত কাশিমবাজার কাউন্সিল রেশম ব্যবসায়ীদের
বাধ্য করল, However
the Kasimbazar Council finally succeeded in
bringing the silk merchants 'to be joined in security, three
or four of them together for the Dadney they advance them (BPC, vol. 17, f.
27vo, 25 Feb. 17 44)।
কিন্তু দাদনির
প্রেক্ষিতে জামিন জমা নেওয়ার বিষয়ে কোম্পানির সফলতা খুব সীমিত ছিল, কারণ প্রধান
ব্যবসায়ী যারা সিল্ক-পিস গুডস নিয়ে ব্যবসা করত, তাদের জামিন দেওয়াতে পারে নি। বরং
তারা জামিন দেওয়ার বদলে কোম্পানির সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার ভাবনাও
ভাবতে শুরু করে। ১৭৪৪ সালে কলকাতা কাউন্সিল লিখল, .. .it is impossible to get the
quantity of silk piece-goods ordered,
without employing many other merchants residing at
Muxidabad and Sidabad and o'ther places some of whom being
wealthy in good credit will not be persuaded to give any security,
particuarly Ram Singh, Gosseram and Ramnaut Echenaut,
without whose assistance they [Kasimbazar Council] fear·they
shall fall very short in the article of Taffaties which
the above-mentioned chiefly deal in and provide the very
best and which the other merchants do not care to meddle with as they are liable to
occasion bad debts among the
weavers .. :they absolutely refu~ed to give [security] as they are
very substarltial people, and they apprehend no risque of any
money entrusted with them, and in case they throw them out
of Dadney, the Dutch and the French will gladly employ them
.... (Ibid.,
f. 66, 23 April
1744; Fact. Records, Kasimbazar, vol. 6, 19 April
1744)।
বলাই বাহুল্য যে
দাদনি অগ্রিমের প্রেক্ষিতে জামিন না দেওয়া সত্ত্বেও, কলকাতা কাউন্সিল কাশিমবাজারকে
সেই সব ব্যবসায়ীদের সঙ্গে চুক্তি করতে অনুমতি দ্যায়।
No comments:
Post a Comment