আমাদের ধারনা
ইওরোপিয় কোম্পানিগুলির কলকাতা কুঠির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীর তুলনায়
কাশিমবাজারের কুঠির সঙ্গে যুক্ত থাকা ব্যবসায়ীরা একটু বেশিই স্বাধীনতা ভোগ করত।
তারা অধিকাংশ সময়েই নিজেদের মধ্যে গোষ্ঠীবদ্ধ হয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে দরকষাকষি বা
চাপ দিয়ে শর্ত মানানো ইত্যাদির কোম্পানির চেষ্টা বিফল করে দিত। ১৭৪১ সালে ব্যবসায়ীরা
পূর্ব বছরের চুক্তি মোতাবেক পণ্য সরবরাহ না করতে পারার অভিযোগে তাদের ওপরে ধার্য
জরিমানার চেষ্টার উদ্যম বিফল করে দিয়েছিল এই মর্মে উক্তি করে যে, they never had
paid any penalty nor would not now। এই কাজে ব্যর্থ হয়ে পরাজিত কাশিমবাজার কাউন্সিল কলকাতাকে
লিখল, Having
taken into consideration the refusal of the
merchants we are of opinion that should
·they remain obstinate in their.refusal to comply that it
is not in our powr to force them .... (Fact. Records, Kasimbazar, vol. 6,
25 Dec. 17 41)।
কাশিমবাজারের
ব্যবসায়ীদের দাদনি অগ্রিম দেওয়ার জন্যে কোম্পানি তাদের থেকে জামানত চাইলে
ব্যবসায়ীরা তা দিতে অস্বীকার করে। ১৭৪২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি একটি চিঠিতে আমরা
কাশিমবাজার ব্যবসায়ীদের অভূতপূর্ব স্বাধীনতার উল্লেখ পাই ... as to giving
security as demanded'of them [the merchants] is
what they would not do on any account that some of them did
business for Guzzeraters, Multaners, Armenians and other
merchants and for greater amounts than with us and ,
yet no such thing was ever demanded-of them ... besides there were
none among them but what were esteemed men of credit
and many of them substantial men .... In short that none
of them would'submit to'the reproaches/as they call it/of giving security .... (Ibid., vol. 6, 26
Feb. 1742)। শেষ পর্যন্ত কাউন্সিল finding no hope of gaining their
point of getting them to give security', যদিও
কোরা রেশম পাওয়ার জন্যে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব যোগাযোগ করা দরকার(Ibid)।
লন্ডনের বড়
কর্তাদের(কোর্ট অব ডিরেক্টর্স) নানান সুপারিশ all manner of Combinations among the
merchants must be preveilted সত্ত্বেও
কাশিমবাজার কাউন্সিল মাঝেমধ্যেই ব্যবসায়ীদের গোষ্ঠীবদ্ধতার মুখোমুখি হত এবং তারা
অধিকাংশ সময়েই ব্যবসায়ীদের এই একদেহীতা ভাঙতে পারত না(DB, vol. 108, f. 623, para. 45, 4
Feb. 1743)। ১৭৪৩এর ২৩ এপ্রিলের এক সিদ্ধান্ত(কনসালটেশন) মোতাবেক যখন
পূর্বের বছরের হাতে থেকে যাওয়া অর্থ ফেরত চাইল, কাউন্সিলকে আট জন গুরুত্বপুর্ণ
ব্যবসায়ী জানাল, that
they had entered into a Contract not to
depart from their demands on the Company ...
and that whoever of them makes up his account with
the Company shall fqrfeit 10,000 Rupees and pay the others Ballances
and this contract they have lodged in the hands of Sau
too Cotma (Fact.
Records, Kasimbazar, vol. 6, 23 April 1743)। ব্যবসায়ীরা
ঘাড় কেঁদো হয়ে ছিল যে কাউন্সিল অন্য ব্যবসায়ীর সঙ্গে চুক্তি করতে বলে।
No comments:
Post a Comment