অধ্যায় ৪
উনবিংশ শতকে, বস্তুকে হস্তশিল্প, পুরাকীর্তি আর শিল্পে
রূপান্তর
কর্নেল ম্যাকেঞ্জি এবং অমরাবতীর মার্বেল পাথরের স্থাপত্য
ফারগুসনের ছোট বক্তৃতাটার সংক্ষিপ্ত সার করলেন এইভাবে –
আই কনসিডার দ্য স্টাডি অব ইন্ডিয়ান আর্কিটেকচার
ইম্পর্ট্যান্ট বিকজ ইট এফোর্ডস দ্য রেডিস্ট এন্ড মোস্ট ডায়রেক্ট মিনস অব
এসার্টেনিং দ্য এথনোলজিক্যাল রিলেশনস অব দ্য ডিফারেন্ট রেসেস ইনহ্যাবিটেটিং
ইন্ডিয়া। ইট পয়েন্টস আউট মোর ক্লিয়ার্লি দ্যান ক্যান বি ডান বাই আদার মিনস হাউ দে
সাক্সিডেড ইচ আদার, হয়ার দে সেটলড, হাউ দে মিক্সড অর হোয়েন দে অয়ার এবজর্বড।
ইন দ্য নেক্সট প্লেস, আই কন্সিডার ইট ইম্পর্ট্যান্ট, বিকজ ইট
এফোর্ডস দ্য বেস্ট পিকচার অব দ্য রেলিজিয়াস ফেইথস অব দ্য কান্ট্রি, সোয়িং হাউ এন্ড
হোয়েন দে এরোজ, হাউ দে বিকাম কোরাপটেড, এন্ড হোয়েন এন্ড বাই হোয়াট স্টেপস দে
স্যাঙ্ক টু দেয়ার প্রেজেন্ট লেভেল।
ইট ইজ অলসো, আই বিলিভ, ইম্পর্ট্যান্ট বিকজ ইন আ কান্ট্রি
হুইচ হ্যাজ নো রিটন হিস্টোরিজ ইট এফোর্ডস অলমোস্ট দ্য অনলি মিনস দ্যাট এক্সিস্টস
ফর স্টেডিং এনি কনক্লুশন উই মে এরাইভ এট, এন্ড ইজ আ মেজার অব দ্য গ্রেটনেস অর ডিকে
অব দ্য ডায়নাস্টিজ দ্যাট রুলড স্যাট কান্ট্রি ইন এন্সিয়েন্ট টাইমস।
দিজ কনসিডারেশনস রেফার হোললি টু ইন্ডিয়া, এন্ড টু দ্য
ইম্পর্ট্যান্স অব দ্য স্টাডি এজ বিয়ারিং অন ইন্ডিয়ান কোশ্চানস অনলি; বাট আই কন্সিন্ডার
ইট এজ ইম্পর্ট্যান্ট অলসো, বিকজ অব ইটস বিয়ারিংস অন আর্কিটেকচারাল আর্ট ইন আওয়ার
ঔন কান্ট্রি। ফার্স্ট বিকজ বাই ওয়াডেনিং দ্য বেস অব আওয়ার অবজারভেশনস এন্ড এক্সটেন্ডিং
আওয়ার ভিউজ টু আ স্টাইল হোললি ডিফার্যান্ট ফ্রম আওয়ার ঔন, উই আর এবল টু লুক এট
আর্কিটেকচার ফ্রম আ নিউ এন্ড আউটসাইড পয়েন্ট অব ভিউ, এন্ড বাই ডুয়িং দিস টু মাস্টার
প্রিন্সিপ্যালস হুইচ আর হোললি হিডন ফ্রম দোজ হুজ স্টাডি ইজ কনফাইন্ড টু সাম স্টাইল
সো মিক্সড আপ উইথ আডভেন্টিটিয়াস আসোসিয়েশনস এজ আওয়ার লোকাল স্টাইলস ইনভেটিব্লি আর।
ইট ইজ আলসো ইম্পর্ট্যান্ট বিকজ আর্কিটেকচার ইন ইন্ডিয়া ইজ আ
লিভিং আর্ট। উই ক্যান সি দেয়ার, এট দ্যা প্রেজেন্ট ডে, বিলডিংস এজ ইম্পর্ট্যান্ট
ইন সাইজ এজ আওয়ার মেডিয়াভ্যাল ক্যাথিড্রালস ইরেক্টেড বাই মাস্টার ম্যাসনস অন
প্রিসাইজলি দ্য সেম প্রিন্সিপল এন্ড ইন দ্য সেম ম্যানার দ্যাট গাইডেড আওয়ার
মেডিয়াভ্যাল ম্যাসনস টু সাচ গ্লোরিয়াস রেজাল্টস।
ইট আলসো ইজ, আই কনসিভ, ইম্পর্ট্যান্ট এজ অফারিং মে সাজেশনস
হুইচ, ইফ আডপ্টেড ইন আ মডিফায়েড ফর্ম, মাইট টেন্ড কন্সিডারেব্লি টু দ্য
ইম্প্রুভমেন্ট অব আওয়ার ঔন আর্কিটেকচারাল ডিজাইন।
লাস্টলি, আই কনসিডার দ্য স্টাডি ওয়ার্থলি অব এটেনশন ফ্রম
দ্য লাইট ইট মে বি এক্সপেক্টেড টু থ্রো অন সাম অব আওয়ার ওউন আর্কিওলজিক্যাল
প্রবলেমস।
১৮৬৬ সালে ফারগুসন যে বক্তৃতা তা দিলেন, সেটি আদতে তার আগের
সত্তর বছরের ব্রিটিশ ওরিয়েন্টালিস্টদের তৈরি করা তত্ত্বের সার বস্তু। প্রাচ্যবাদীদের মৌলিক তাত্ত্বিক ভূমিকাটি হল ভারতের দ্বৈত
ইতিহাস না থাকার বক্তব্য। ভারতে যেহেতু কোন নথি নেই, যে নথিকে ভিত্তি করে পশ্চিম ইতিহাস
লিখে থাকে, ব্রিটিশেরা ভারতের ইতিহাস লিখতে এবং উপহার দিতে প্রণোদিত হল। দ্বিতীয়ত
ভারত যেহেতু প্রগতিশীল নয় তাই ভারতের ইতিহাস নেই। শেষ সভ্যতাটি বাদ দিয়ে যে সব
সভ্যতা ভারত আক্রমন করেছে, তারা ভারতের জলবায়ুর প্রভাবে এবং স্থানীয়দের সঙ্গে
বৈবাহিক সুসম্পর্ক স্থাপন করে নিজেদের ভারতের বিকশিত সমাজ পিরামিডের সঙ্গে নিজেদের
মিশিয়ে বিলিয়ে দিয়েছে।
No comments:
Post a Comment