অধ্যায় ৫
বস্ত্র, পরিধেয় এবং উপনিবেশিকতাবাদঃ উনবিংশ শতকের ভারত
বস্ত্র এবং কর্তৃত্বের সংবিধান
মুণ্ডি বিস্তৃতভাবে লিখেছেন কম্বারমিয়রের খেলাত পাওয়ার অভিজ্ঞতা,
অন রিসিভিং লর্ড কম্বারমিয়র্স অফারিং, দ্য কিং ক্লেসড আ টার্বান, সিমিলার টু হিজ ঔন, আপন হিজ হেড, এন্ড হিজ লর্ডশিপ ওয়াজ কন্ডাক্টেড, রিটায়ারিং উইথ হিজ ফেস সিডিউলাসলি টার্নড টুওয়ার্ডস দ্য থ্রোন, টু এন আউটার এপার্টমেন্ট, টু বি ইনভেস্টেড উইথ আ খিলাত, অর ড্রেস অব অনার। ইন আবউট ফাউভ মিনিটস হি রিটার্নড টু দ্য প্রেজেন্স, এটায়ার্ড ইন আ স্প্রাঙ্গলড মসলিন রোব এন্ড টিউনিক; সেলামড, এন্ড প্রেজেন্টেড এনাদার নজর। দ্য স্টাফ ওয়ার দেন লেড এক্রস দ্য কোয়াড্রাংগল বাই দ্য ‘গ্রুমস অব রোবস’ টু দ্য ‘গ্রিন রুম’, হয়ার এন কোয়ার্টার অব এন আওয়ার ওয়াজ সাফিসিয়েন্টলি ডিজএগ্রিবলি এমপ্লয়েড বাই আস ইন এরেইং আওয়ারসেল্ভস, উইথ দ্য মেটিরিয়াল টেস্টিলি বাউন্ড রাউন্ড আওয়ার ক্লকড-হ্যাটস। নেভার ডিড আই বিহোল্ড আ গ্রুপ সো লুডিক্রুয়াস এজ উই প্রেজেন্টেড হোয়েন আওয়ার টয়লেটি ওয়াজ একমপ্লিশড; উই ওয়ান্টেড নাথিং বাট আ ‘জ্যাক আই দ্য গ্রিন’ টু কোয়ালিফাই আস ফর আ মেডে এক্সহিবিশন অব দ্য মোস্ট এক্সাজারেটেড অর্ডার। ইন মাই গ্রেভেস্ট মোমেন্টস, দ্য রিকালেকশন অব দ্য সিন প্রোভোকস আন ইরেজিস্টেবল ফিট অব লাফটার। এজ সুন এজ উই হ্যাড বিন ডেকড আউট ইন দিজ স্যাটিসফ্যাক্টরি গাইস, উই আর মার্চড ব্যাক এগেইন থ্রু দ্য লাল পুরদার এন্ড ক্রাউডস অব স্পেকটেটরস, এন্ড রি-কন্ডাক্টেড টু দ্য দিওয়ানি খাস, হয়ার উই এগেইন সেপারেটলি আপ্রোচড হিজ ম্যাজেস্টি টু রিসিভ ফ্রম হিম আ টায়ারা অব গোল্ড এন্ড ফলস স্টোনস, হুইচ হি প্লেসড উইথ হিজ ঔন হ্যান্ডস আপন আওয়ার হ্যাটস।
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আর ভারতীয় শাসক আর প্রজাদের মধ্যে উপঢৌকন হাত বদল হত, কিন্তু এই উপঢৌকনের চরিত্র বদলে গেল। কোম্পানির আমলারা সরাসরি উপহার নিতে পারতেন না, কিন্তু খেলাত, অস্ত্র গয়না ইত্যাদি নিয়ে কোম্পানির তোষাখানায় জমা করে দিতেন। এই উপহারগুলি আবার নতুন করে বাঁধাছাঁদা হয়ে কোন রাজার দরবারে অথবা অন্যান্য সরকারি বৈঠক শেষে যখন উপহার হাত বদল হত, সেগুলি কোম্পানির পক্ষ থেকে উপঢৌকন হিসেবে উপস্থাপিত হত। কোম্পানির নীতি অনুযায়ী, প্রত্যেক উপহার এবং প্রতিউপহারের মূল্য একই হতে হবে। এই নীতি শুধু যে তারা নিজেদের আমলাদের ওপরে চাপিয়ে দিয়েছিল শুধু নয়, তারা এগুলি মিত্র রাজাদের ওপরেও চাপিয়ে দিয়েছিল। ছোটকরে বলতে গেলে উপহার দেওয়া নেওয়া শুধু একটা চুক্তিবদ্ধ হাতবদলের ব্যাপার হয়ে দাঁড়াল। ব্রিটিশেরা ভারতীয় উপঢৌকনের অন্তর্নিহিত তাত্ত্বিক স্ববিরোধটা জানত না তা নয়। ভারতে উচ্চপদাধিকারীরা সবসময় তার অধস্তনর থেকে যা পেতেন, তার তুলনায় অনেক বেশিই উপহার দিতেন। কিন্তু অর্থনৈতিক শক্তি হলেও উনবিংশ শতকের ইওরোপিয় সওদাগরেরা কিন্তু যা পেলেন তার বেশি দিতে চাইলেন না।
উনবিংশ শতকের ভারতের শাসনের মৌলিক কর্তৃত্বটা অনির্নীত ছিল। ব্রিটিশদের তত্ত্বে তারা বিজয়ী বলেই ক্ষমতা দখল করেছে। অথচ তাদের নিজেদের রাজা কিন্তু ভারতের রাজা নয়। ভারতে কিন্তু শাসন করছে একটা নথিবদ্ধ কোম্পানি যার ওপর নজরদারি করছে পার্লামেন্ট। ১৮৫৭-৫৮র সিপাহী যুদ্ধে কোম্পানির অবলুপ্তি ঘটল। তাদের রানী ভারতের শাসক হলেন। সংবিধান অনুসারে ভারত ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের শাসন ব্যবস্থার অংশ হল। ব্রিটেনে তো বটেই ব্রিটিশ রাজশক্তি ভারত শাসনেরও একচেটিয়া অধিকার পেল। নতুন আইনি ব্যবস্থায় নাইটহুড এবং দ্য স্টার অব ইন্ডিয়া উপাধি দেওয়ার ব্যবস্থা পাকা হল।
১৮৬২ সালের ৬ জুলাই রানী এবং তার পরামর্শদাতারা লেটার অব পেটেন্ট এন্ড কন্সটিটিউশন প্রকাশ করলেন ইট হ্যাথ বিন দ্য কাস্টম অব প্রিন্সেস টু ডিস্টিঙ্গুইশ মেরিট, ভার্চু এন্ড লয়ালিটি বাই পাবলিক মার্ক্স অব অনার ইন অর্ডার দ্যাট এমনেন্ট সারভিসেস মে বি একনলেজড এন্ড টু ক্রিয়েট ইন আদার্স আ লডিবল এমুলেশন, এন্ড উই বিং ডিজায়ারাস অব এফর্ডিং পাবলিক এন্ড সিগন্যাল টেস্টিমনি অব আওয়ার রিগার্ড বাই দ্য ইন্সটিটিশন অব এন অর্ডার অব নাইটহুড, হয়ারবাই আওয়ার রেজোলিউশন টু টেক আপন আওয়ারসেলভস দ্য গভর্নমেন্ট অব আওয়ার টেরিটরিজ ইন ইন্ডিয়া।
বস্ত্র, পরিধেয় এবং উপনিবেশিকতাবাদঃ উনবিংশ শতকের ভারত
বস্ত্র এবং কর্তৃত্বের সংবিধান
মুণ্ডি বিস্তৃতভাবে লিখেছেন কম্বারমিয়রের খেলাত পাওয়ার অভিজ্ঞতা,
অন রিসিভিং লর্ড কম্বারমিয়র্স অফারিং, দ্য কিং ক্লেসড আ টার্বান, সিমিলার টু হিজ ঔন, আপন হিজ হেড, এন্ড হিজ লর্ডশিপ ওয়াজ কন্ডাক্টেড, রিটায়ারিং উইথ হিজ ফেস সিডিউলাসলি টার্নড টুওয়ার্ডস দ্য থ্রোন, টু এন আউটার এপার্টমেন্ট, টু বি ইনভেস্টেড উইথ আ খিলাত, অর ড্রেস অব অনার। ইন আবউট ফাউভ মিনিটস হি রিটার্নড টু দ্য প্রেজেন্স, এটায়ার্ড ইন আ স্প্রাঙ্গলড মসলিন রোব এন্ড টিউনিক; সেলামড, এন্ড প্রেজেন্টেড এনাদার নজর। দ্য স্টাফ ওয়ার দেন লেড এক্রস দ্য কোয়াড্রাংগল বাই দ্য ‘গ্রুমস অব রোবস’ টু দ্য ‘গ্রিন রুম’, হয়ার এন কোয়ার্টার অব এন আওয়ার ওয়াজ সাফিসিয়েন্টলি ডিজএগ্রিবলি এমপ্লয়েড বাই আস ইন এরেইং আওয়ারসেল্ভস, উইথ দ্য মেটিরিয়াল টেস্টিলি বাউন্ড রাউন্ড আওয়ার ক্লকড-হ্যাটস। নেভার ডিড আই বিহোল্ড আ গ্রুপ সো লুডিক্রুয়াস এজ উই প্রেজেন্টেড হোয়েন আওয়ার টয়লেটি ওয়াজ একমপ্লিশড; উই ওয়ান্টেড নাথিং বাট আ ‘জ্যাক আই দ্য গ্রিন’ টু কোয়ালিফাই আস ফর আ মেডে এক্সহিবিশন অব দ্য মোস্ট এক্সাজারেটেড অর্ডার। ইন মাই গ্রেভেস্ট মোমেন্টস, দ্য রিকালেকশন অব দ্য সিন প্রোভোকস আন ইরেজিস্টেবল ফিট অব লাফটার। এজ সুন এজ উই হ্যাড বিন ডেকড আউট ইন দিজ স্যাটিসফ্যাক্টরি গাইস, উই আর মার্চড ব্যাক এগেইন থ্রু দ্য লাল পুরদার এন্ড ক্রাউডস অব স্পেকটেটরস, এন্ড রি-কন্ডাক্টেড টু দ্য দিওয়ানি খাস, হয়ার উই এগেইন সেপারেটলি আপ্রোচড হিজ ম্যাজেস্টি টু রিসিভ ফ্রম হিম আ টায়ারা অব গোল্ড এন্ড ফলস স্টোনস, হুইচ হি প্লেসড উইথ হিজ ঔন হ্যান্ডস আপন আওয়ার হ্যাটস।
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আর ভারতীয় শাসক আর প্রজাদের মধ্যে উপঢৌকন হাত বদল হত, কিন্তু এই উপঢৌকনের চরিত্র বদলে গেল। কোম্পানির আমলারা সরাসরি উপহার নিতে পারতেন না, কিন্তু খেলাত, অস্ত্র গয়না ইত্যাদি নিয়ে কোম্পানির তোষাখানায় জমা করে দিতেন। এই উপহারগুলি আবার নতুন করে বাঁধাছাঁদা হয়ে কোন রাজার দরবারে অথবা অন্যান্য সরকারি বৈঠক শেষে যখন উপহার হাত বদল হত, সেগুলি কোম্পানির পক্ষ থেকে উপঢৌকন হিসেবে উপস্থাপিত হত। কোম্পানির নীতি অনুযায়ী, প্রত্যেক উপহার এবং প্রতিউপহারের মূল্য একই হতে হবে। এই নীতি শুধু যে তারা নিজেদের আমলাদের ওপরে চাপিয়ে দিয়েছিল শুধু নয়, তারা এগুলি মিত্র রাজাদের ওপরেও চাপিয়ে দিয়েছিল। ছোটকরে বলতে গেলে উপহার দেওয়া নেওয়া শুধু একটা চুক্তিবদ্ধ হাতবদলের ব্যাপার হয়ে দাঁড়াল। ব্রিটিশেরা ভারতীয় উপঢৌকনের অন্তর্নিহিত তাত্ত্বিক স্ববিরোধটা জানত না তা নয়। ভারতে উচ্চপদাধিকারীরা সবসময় তার অধস্তনর থেকে যা পেতেন, তার তুলনায় অনেক বেশিই উপহার দিতেন। কিন্তু অর্থনৈতিক শক্তি হলেও উনবিংশ শতকের ইওরোপিয় সওদাগরেরা কিন্তু যা পেলেন তার বেশি দিতে চাইলেন না।
উনবিংশ শতকের ভারতের শাসনের মৌলিক কর্তৃত্বটা অনির্নীত ছিল। ব্রিটিশদের তত্ত্বে তারা বিজয়ী বলেই ক্ষমতা দখল করেছে। অথচ তাদের নিজেদের রাজা কিন্তু ভারতের রাজা নয়। ভারতে কিন্তু শাসন করছে একটা নথিবদ্ধ কোম্পানি যার ওপর নজরদারি করছে পার্লামেন্ট। ১৮৫৭-৫৮র সিপাহী যুদ্ধে কোম্পানির অবলুপ্তি ঘটল। তাদের রানী ভারতের শাসক হলেন। সংবিধান অনুসারে ভারত ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের শাসন ব্যবস্থার অংশ হল। ব্রিটেনে তো বটেই ব্রিটিশ রাজশক্তি ভারত শাসনেরও একচেটিয়া অধিকার পেল। নতুন আইনি ব্যবস্থায় নাইটহুড এবং দ্য স্টার অব ইন্ডিয়া উপাধি দেওয়ার ব্যবস্থা পাকা হল।
১৮৬২ সালের ৬ জুলাই রানী এবং তার পরামর্শদাতারা লেটার অব পেটেন্ট এন্ড কন্সটিটিউশন প্রকাশ করলেন ইট হ্যাথ বিন দ্য কাস্টম অব প্রিন্সেস টু ডিস্টিঙ্গুইশ মেরিট, ভার্চু এন্ড লয়ালিটি বাই পাবলিক মার্ক্স অব অনার ইন অর্ডার দ্যাট এমনেন্ট সারভিসেস মে বি একনলেজড এন্ড টু ক্রিয়েট ইন আদার্স আ লডিবল এমুলেশন, এন্ড উই বিং ডিজায়ারাস অব এফর্ডিং পাবলিক এন্ড সিগন্যাল টেস্টিমনি অব আওয়ার রিগার্ড বাই দ্য ইন্সটিটিশন অব এন অর্ডার অব নাইটহুড, হয়ারবাই আওয়ার রেজোলিউশন টু টেক আপন আওয়ারসেলভস দ্য গভর্নমেন্ট অব আওয়ার টেরিটরিজ ইন ইন্ডিয়া।
No comments:
Post a Comment