অধ্যায় ৩
আইন এবং ঔপনিবেশিক রাষ্ট্র
অরাজক ভারতঃ স্বৈরাচার(ডেসপটিক) তত্ত্ব
এটা স্বীকার করতে ব্রিটিশেরা বাধ্য হয়েছিল ভারতে আইন তো ছিল, কিন্তু সে আইন
ইওরোপিয় আইনের তুলনায় আলাদা রকমের। কেননা ভারতীয় সরকারের চরিত্রকে তারা বিশ্লেষণ
করেছিল শুধু একজন মানুষের(মুঘল সম্রাটের) ইচ্ছের ওপর নির্ভর করে চলা ক্ষমতা হিসেবে,
এবং তার বাক্যই আইন, তার ইচ্ছেই আইন। ওরমে বললেন মুঘল আমলে কোন এবসোলিউট আইন বলে
কিছুই ছিল না, সম্রাটের ইচ্ছেই আইন। ১৭৫২ সালে ওরমে লিখছেন, হিন্দুস্থানে আইনের
কোন সারসংগ্রহ(ডাইজেস্ট) ছিল না। যে তাতারেরা এই দেশ জয় করেছিল, তারা কেউ প্রায়
লিখতে পড়তে পারত না, এবং যখন দেখল গোটা দেশটাকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করা যাবে না
তখন তারা হিন্দুদের নিজেদের ধর্মাচারণ করার ছাড় দিল। হিন্দুস্থানের দুধরণের মানুষের(সাম্রাজ্যের
মালিক আর ভৃত্যরা) সামাজিক প্রথা আর ধর্মে সব আইন লেখা আছে... প্রত্যেক সুবায়(প্রভিন্স)
৫০টি হিন্দু গোষ্ঠী আছে, প্রত্যেকের আচার অন্যের থেকে আলাদা। ব্রিটিশেরা বুঝতে
পেরেছিল ভারত জুড়ে বিপুল সঙ্খ্যায় আইন আধিকারিক ছিল। এবং নির্দিষ্ট স্তরীভূত আদালত
ছিল যার মাথায় ছিল মুঘল দরবার, এবং প্রত্যেক বিচার প্রার্থীর অধিকার ছিল সম্রাটের
সামনে গিয়ে বিচার চাওয়ার। তারা মনে করত দেশের আদালতগুলি এক্সট্রিমলি ভেনাল(মানে কি
দুর্নীতিপরায়ণ?) ছিল।
ওরমে বিচার ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি বিষয়ে লিখছেন, দ্য প্লেটিফ ডিসকভার্স হিমসেলফ
বাই ক্রাইং এলাউড, জাস্টিস! জাস্টিস! আন্টিল এটেনশন ইজ গিভন টু ইম্পর্ট্যান্টস
ক্ল্যামারস। হি ইজ দেন ওডারড টুবি সাইলেন্ট, এন্ড টু এডভান্স বিফোর জাজ; টু হুম,
আফটার প্রোস্ট্রাক্টেড হিমসেলফ। এন্ড মেড হিজ অফারিং অফ আ পিস অব মানি, হি টেলস
হিজ স্টোরি ইন দ্য প্লেনেস্ট ম্যানার, উইথ গ্রেট হিউমিলিটি অব ভয়েস এন্ড জেসচার, এন্ড
উইদাউট এনি অব দোজ ওরাটোরিল্যাল এম্বেলিশমেন্টস উইথ কম্পোজ এন আর্ট ইন ফ্রি নেশনস।
দ্য ওয়েলথ, দ্য কন্সিকুয়েন্সে, দ্য ইন্টারেস্ট, অর দ্য এড্রেস অব দ্য পার্টি,
বিকাম নাউ দ্য অনলি কন্সিডারেশন... দ্য ফ্রেন্ডস হু ক্যান ইনফ্লুয়েন্স, ইন্টারসিড;
এন্ড এক্সপেক্টিং হয়ার দ্য কেস ইজ সো মেনিফ্যাস্টলি প্রুভড এজ টু ব্র্যান্ড দ্য
ফেইলিওর অব রিড্রেস উইথ গ্লেয়ারিং ইনফ্যান্সি(আ রেস্ট্রান্ট হিচ হিউম্যান নেচার ইজ
বর্ন টু রেভারেন্স) দ্য ভ্যালু অব দ্য ব্রাইব এসারটেইন্স দ্য জাস্টিস অব দ্য কেস।
স্টিল দ্য ফর্মস অব জাস্টিস সাবসিস্ট; উইটনেস আর হার্ড; বাট ব্রো-বিটন এন্ড
রিমুভড; প্রুফ রাইটিং প্রডিউসড; বাট ডিমড ফোর্জারিজ আর রিজেক্টেড, আন্টিল আ ওয়ে ইজ
ক্লিয়ার্ড ফর আ ডিসিসান, হুইচ বিকামস টোটালি আর পারসিয়ালি ফেবারেবল, ইন প্রোপোরশান
টু দ্য মেথডস হুইচ হ্যাভ বিন ইউজড টু রেন্ডার
সাচ...
দ্য কুইকনেস অব ডিসিসান্স হুইচ প্রিভেইলস ইন ইন্দোস্তান, এজ ওয়েল এজ আদার
ডেস্পটিক গভর্নমেনটস, ওট নো লঙ্গারটু বি এডমায়ার্ড। এজ সুন এজ দ্য জাজ ইজ রেডি, এভরিথিং
দ্যাট ইজ নেসেসারি ইজ রেডি; দেয়ার আর নো টিডিয়াস ব্রিফস অর কেসেস, নো ভেরিয়াস ইন্টারপ্রিটেসনস
অব এন ইনফিনিটি অব ল’জ, নো মেথডাইজড ফর্মস, এন্ড নো হ্যাঙ্গুজ টু কিপ দ্য পার্টিজ
লঙ্গার ইন সাস্পেন্স।
প্রভিডেন্স হ্যাজ, এট পার্টিকুলার সিজনস, ব্লেসড দ্য মিজারিজ অব দিজ পিপল উইথ
দ্য প্রেজেন্স অব রাইটুয়াস জাজ। দ্য ভাস্ট রেভারেন্স এন্ড রেপুটেশন হুচ সাচ হ্যাভ
একুয়ার্ড, আর বাট টু মেলানকলি আ প্রুফ অব দ্য ইনফ্রিকুয়েন্সি অব সাচ আ ক্যারেকটার।
No comments:
Post a Comment