Saturday, October 21, 2017

তৃতীয় বিশ্ব - এসকোবার


এশিয়া, আফ্রিকা লাতিন আমেরিকাকে তৃতীয় বিশ্ব, অনুন্নত দাগানো উপমহাদেশগুলির জ্ঞানীদের বহুবর্ণিল ইওরোপিয় উত্তরাধিকারঃ এসকোবার
মন্তব্যগুলি
Mohammad Mohiddin কে বলেছে ড্রাগ লর্ড পাবলো এসকোবার নাকি?
লাইক
প্রত্যুত্তর20 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda প্রশ্নটা স্বাভাবিকভাবে নেওয়া গেল না - তবুও বলাযাক - এনকাউন্টারিং ডেভেলাপমেন্টঃ দ্য মেকিং এন্ড আন্মেকিং অব দ্য থার্ড ওয়ার্লডঃ আর্তুরো এসকোবার
লাইক
প্রত্যুত্তর20 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
Mohammad La Gauche এই প্রথম আমি ওয়েস্ট বেঙ্গল ও ঢাকার কোনো ফেসবুকিস্ট-কে এস্কোবার এর কোটেশন ইউজ করতে দেখছি! একুশ শতককে ধরে ফেলা যাবে বলে সত্যি আশা করা যায়!🤞
খুব ভালো
প্রত্যুত্তর
1
17 ঘণ্টাসম্পাদনা করা হয়েছে
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda তার মানে, ইওরোসেন্ট্রিজম থেকে বেরনো গেল বলছেন?
লাইক
প্রত্যুত্তর
1
15 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
নরেন বাউড়ি পিনাকী ছাড়াও আরো অনেক জামাতি আপনার পোস্টে লাইক কমেন্ট করে দেখছি 
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
নরেন বাউড়ি Euro centrism থেকে দুনিয়া অনেক আগেই বেরিয়ে গেছে । ইউরোপ নিজেও । ওগুলো নিয়ে ভেবে কোন কাজ নেই । 
চীনের দিকে হাওয়া ঘুরে গেছে অনেক দিন আগে।
লাইক
প্রত্যুত্তর
1
7 ঘণ্টাসম্পাদনা করা হয়েছে
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda আমি বা আমরা ছোটলোকেরা উদারপন্থী নই।
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
নরেন বাউড়ি "উদারপন্থী" বা নব্য উদারপন্থী না হলেই জামাতি দের প্রিয় হতে হবে !
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda উদারপন্থা ছোটলোক ব্যবস্থা বিরোধী
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
Dipankar Shibu ভদ্রলোক বাঙালি এখনো স্বপ্নে হাঁটু গেড়ে রানীর হাতে চুমু খায়, টেমস এ বৃষ্টি দেখে আর বিগ বেন এর কাঁটা দেখে ঘড়ি মেলায় ! ভদ্রলোকের দুর্বলতা দিদি বোঝেন তাই কলকাতাকে লন্ডন বানাতে চান তিনি।
লাইক
প্রত্যুত্তর
2
7 ঘণ্টাসম্পাদনা করা হয়েছে
পরিচালনা করুন
নরেন বাউড়ি ওদিকে লন্ডনবাসীরা সাংহাই দেখে অক্কা পায় ।
লাইক
প্রত্যুত্তর
1
7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda সে তো লন্ডনের প্রতিরূপের ১০০ বর্ধিত গুণ হিসেবে দেখে, নতুন কিছু নয়, সে কাজটা ইওরোপ আমেরিকা চিনের অনেক আগে বানিয়ে ফেলেছিল। ইয়োরোপ আমেরিকা যা বানাতে পারে নি সেটা চিন করেছিল ২০০ বছর আগে। চিন এখন যা করছে তা হল বড় পুঁজির সৃষ্টির উজ্জ্বল নকল
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
নরেন বাউড়ি না । নকল করে নি। চীন এখনো অব্দি কোন দেশ দখল করে নি। জোর করে অন্য দেশের অর্থনীতি ভেঙ্গে দেয় নি ।
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda চিন কি ইওরোপিয় উৎপাদন ব্যবস্থার বাইরে কোন ব্যবস্থা তৈরি করেছে? তারা সেই লুঠ, খুন অত্যাচার আর বড় পুঁজি ভিত্তিক উৎপাদন ব্যবস্থা নকল করেছে এবং তাকে আরও জোরদার করছে।
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
নরেন বাউড়ি ওটা ইউরোপীয় উৎপাদন ব্যাবস্থা নয়। "ইউরোপীয় উৎপাদন ব্যাবস্থা" বলে কিছু হয় না । পুঁজিবাদী ব্যবস্থা । চিনের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে পুঁজিবাদ ।
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
নরেন বাউড়ি আমি অবশ্য তাঁর সমরথক বা গুণগ্রাহী নই 
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda কি হয়, না হয়, তা আমরা বাংলার ছোটলোকেরা হাড়ে হাড়ে গত আড়াইশ বছরের ইতিহাসে টের পেয়েছি নিজেদের আন্তর্জাতিক ব্যবসা ভদ্রদের চক্রান্তে অত্যাচারে বিসর্জন দিয়ে
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
নরেন বাউড়ি সেটার জন্য দায় ঔপনিবেশিক পুঁজির হাতে সর্বস্ব বিসর্জন দেওয়া । নিজের পায়ে কিভাবে দাঁড়াতে হয় সেটা চীনদেশ থেকে অনেক শেখার আছে । তাঁর অনেক ব্যর্থতা সহ । 
ঔপনিবেশিক পুঁজির সাথে লড়তে হবে কিন্তু একই সাথে "আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম" না ভেবে পশ্চিম ের প্রযুক্তি শিখতে হবে তাল মেলাতে হবে এবং পশ্চিমকে ধাক্কা মেরে এগিয়ে যেতে হবে ।
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda নাহ, উপনিবেশ ভদ্রদের হাত করে অনেক কিছু - বিশেষ করে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, সেবা ইত্যাদি কেড়ে নিয়েছে ঠিকই, কিন্তু গাঁইয়া ব্যবসা কাড়তে পারে নি। সে বাজারে আজও বড় পুঁজি দাঁত ফোটাতে পারছে না। 
বাংলায় পরম্পরার মাত্র ৫০ লক্ষ উতপাদকেদের বাজার হল অন্তত ১ লক্ষ কোটি টাকা হয়ত আরও বেশি।
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda আমাদের মনে হয় পশ্চিমের নকল করা মানে পশ্চিমকে ধাক্কা মারা নয়, আরও বড় একটা পশ্চিম হয়ে ওঠার কাজটা চিন আজ মনোযোগ দিয়ে করছে।
লাইক
প্রত্যুত্তর
1
7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
নরেন বাউড়ি চীন এখনো অব্দি কোন দেশ দখল করে নি। জোর করে অন্য দেশের অর্থনীতি ভেঙ্গে দেয় নি ।
লাইক
প্রত্যুত্তর
1
7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
Dipankar Shibu চীন এখন বিশ্ব পুঁজির পোস্টার বয়
লাইক
প্রত্যুত্তর
1
7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda আমেরিকা ভিয়েত্নাম যুদ্ধের পর যেভাবে নিজেকে সাজিয়েছিল ঠিক সেইভাবে চিনা কর্পোরেটরা বিশ্ব দখল করছে। বিশ্ব দখল করতে সেনা প্রইয়োজন হয় আজ? ভারতের হাঙ্গামা কোম্পানি বাংলাদেশে ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ১৩ কোটি টাকা লাভ করেছে। এতো লুঠের বাবা!
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda আর অবর প্রকল্পে যেভাবে সারা গ্রামীন বিশ্বে চিন বিরোধিতা বাড়ছে সেটা চিনের যথেষ্ট মাথা ব্যথার কারণ হতেই পারে। বিপুল বিনিয়োগ মানেই গাঁইয়া উচ্ছেদ, কর্মহীনতা। সে পথ থেকে OBOR প্রকল্প বেরোতে পারে নি।
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
নরেন বাউড়ি সেরকম ধরলে বাংলা যখন রোমকে মসলিন বেচত সেখানে তো লাভ থাকত কয়েক-শ গুন । সেটাকেও লুঠ বলতে হবে ! কোন জোরাজুরি করে কিংবা অন্যের অর্থনীতি জোর করে ধংস করছে কিনা সেটা দেখতে হবে ।
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টাসম্পাদনা করা হয়েছে
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda অনেকটা একমত! কিন্তু প্রশ্ন হল আমরা কোন উৎপাদন ব্যবস্থায় আছি - সেকি প্রকৃতি ধ্বংসকারী না সম্পদ অপচয়কারী? মসলিনের মত লাক্সারি পণ্য কটা উৎপাদন হত, আর তার মোট উৎপাদনে মূলাংশ কত ছিল! 
১৭৫৭র আগে ৭০টা শিল্প দ্রব্য আর ১০০তা কৃষি দ্রব্য সারা বিশ্ব রপ্তানি করেও বাংলা/ভারত সম্পদ রিক্ত করতে পারে নি, যার জন্য আজ কর্পোরেটরা এই সম্পদ পাচ্ছে প্রয়োজনের অতিরিক্ত উৎপাদন করতে।
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
নরেন বাউড়ি সেটার জন্যই বললাম " ব্যর্থতা " গুলোও দেখতে হবে । চীন এই তিন দশকে গ্রিন হাউস গ্যাস যে পরিমান ছড়িয়েছে তা অকল্পনীয় । 
আবার সেটা থেকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য যে ভয়ানক গতি তে পুনঃনবীকরণ যোগ্য শক্তির বিশেষ করে উইন্ড ও সোলার পাওয়ার উতপাদনে ঝুকেছে সেটাও তেমনি চমকপ্রদ ।
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
নরেন বাউড়ি বাংলা এখনও ভারতে ধান ও মাছ উতপাদনে প্রথম । কিন্তু জনসংখ্যা যে হারে বেড়েছে তাতে কেবল সবচেয়ে বেশী উৎপাদন করাও যথেষ্ট নয় । প্রতি হেক্টরে জাপান বা চিনে বাংলার প্রায় ৩ গুন বেশী ধান উৎপাদন হয় । সেখান থেকে শিখতে হবে ।
লাইক
প্রত্যুত্তর7 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
নরেন বাউড়ি শুধুমাত্র কয়েকটি মেলা দিয়ে কিছু হবে না । প্রতিটি জেলায় স্থায়ী বাজার তৈরি করতে হবে যেখানে বাংলার পরম্পরা শিল্পের জিনিসপত্রের বেচাকেনাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে ।
লাইক
প্রত্যুত্তর6 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda আমরা কৃষি উৎপাদনের কমতির হার উত্তরাধিকারসূত্রে পেয়েছি উপনিবেশ সূত্রে। আপনি ধরমপালের চেঙ্গলপেট্টু সমীক্ষা পড়ে দেখতে পারেন। সেটা নিয়ে আমরা লিখেছি। আমাদের জাতিবাদী বলতেই পারেন কিন্তু তার উল্লেখ করেছেন গৌতম পিংলে ইপিডবলিউতে - ফলে আপনারা যাকে ক্রেডেবল সূত্র বলেন সেটা পাবেন।
ফলে মাদ্রাজের মত এলাকাতেই যদি এই উৎপাদন হত তাহলে নিদীবিধৌত পলিমাটির দেশ বাংলায় কি হত!
লাইক
প্রত্যুত্তর6 ঘণ্টাসম্পাদনা করা হয়েছে
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda আপনার সঙ্গে একমত, মেলা কোন সমাধান নয়। এটা অনেক বড় কাজ। আমরা বিশ্বাস করি জাতিরাষ্ট্র ব্যবস্থা ছোটলোকেদের অনুকূল নয়। ফলে রাষ্ট্রীয় যে কোন সাহায্যের আশ্বাসের বাইরে দাঁড়িয়ে ব্যবসার কাজ করতে হবে।
আর মেলা গ্রামীন উৎপাদনের কোন উল্লেখযোগ্য অংশ নয়।  গ্রামীন উৎপাদন রয়েছে তার হাটে যা আজও উত্তরবঙ্গে বাংলার পশ্চিম দিকের অঞ্চলগুলিকে বিপুল জোরদার - কর্পোরেটদের নগিণ্য উপস্থিতি। এই বাজারকে জোরদার করতে হবে।
ভদ্রমধ্যবিত্ত এই ছোটলোকেদের বাজারের অংশ নয়। ফলে তারা কি ভাবল, করল তা নিয়ে আমাদের মাথা ব্যথা নেই।
লাইক
প্রত্যুত্তর
1
6 ঘণ্টাসম্পাদনা করা হয়েছে
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda আর পরম্পরার উৎপাদন ব্যবস্থা মানেই তথাকথিত লোক শিল্প নয় বংশপরম্পরায় যারা গারামে যে কোন উৎপাদন করচেন সেবা দিচ্ছেন তারা, সে ঘর ছাউনি, পুকুর কাটা, যা কিছুই হতে পারে
লাইক
প্রত্যুত্তর6 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
নরেন বাউড়ি সে তো পেশা হিসেবে দক্ষ রাজমিস্ত্রির কাজ মুরশিদাবাদের লোক সে কোন জমানা থেকে করে আসছেন । কিন্তু দেখুন রিয়েল এস্টেটের এই ভয়ানক বাজারেও তাদের কতজন যথেষ্ট অবস্থাপন্ন হতে পারছেন ? কোথাও তো একটা খামতি থেকেই যাচ্ছে। কোনক্রমে টিকে থাকা যাচ্ছে । কিন্তু সেটা তো লক্ষ্য হওয়া উচিত নয় ।
লাইক
প্রত্যুত্তর6 ঘণ্টা
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda রিয়েল এস্টেটে রাজমিস্ত্রিরা কেন বেশি টাকা পান না তার কারণ আপনি আমি সকলেই জানি। 
কেন কারিগরেরা ধনী হয় না সেটা গ্রামীন উৎপাদন ব্যবস্থার অনেক বড় দার্শনিক বিতর্ক। এখন ঢোকা মুশকিল। তারা যখন গ্রামে থাকেন তখন তারা শুধু পেশাদার নন, তারা বৃহত্তর সমাজের অংশিদার। আমাদের যুগ্ম সম্পাদক ছো শিল্পী নেপাল সূত্রধর বলেছিলেন বাবা বিশ্বকর্মা আমাদের অভিশাপ দিয়ে বলেছেন আমরা কোন দিন বড়লোক হব না - হাতে পয়সা এলেই আমরা কাজ ছেড়ে দিতে পারি - সেই জন্য এই অভিশাপ। আমরা এটাকে অন্যভাবে দেখি। গ্রাম সমাজের উতপাদন ব্যবস্থা পুঁজি বা শ্রম নির্ভর নয়, কারিগরের প্রযুক্তি জ্ঞান দক্ষতা এবং গ্রামের বাজার নির্ভর - তার খুব কম উৎপাদন কারখানা ব্যবহার হত শুধু বিদেশের(গ্রামের বাইরের) বাজারের জন্য পণ্য তৈরিতে, মূলত গ্রামীন চাহিদা ভিত্তিক উৎপাদন ব্যবস্থা ছিল তাই কারিগরদের হাতে অন্তত অতিরিক্ত সম্পদ জড়ো হত না। সমাজ তার জীবন আর জীবিকার নিরাপত্তা দিত।
লাইক
প্রত্যুত্তর
এর দ্বারা পোস্ট করা এই সময়ে
লেবেলসমূহ: , , , , ,

No comments:

Post a Comment

Subscribe to: Post Comments (Atom)