বাজারে খবর ফেলুদার মগজাস্ত্রও নাকি ছোট্ট মুকুলের গুপ্তধন নিয়ে ঘরে ফেরার সমস্যার সমাধানে ফেল করে গেছে।
ফেলুদা আর তার স্রষ্টার জীবনে আমরা ছোটলোকেরা মালি, ড্রাইভার, চাকর-বাকরের রোলের কাটা সৈনিক হয়েই সারা জীবন অক্লেশে কাটিয়ে দিলাম। আমরা বিশ্বাস করি, ফেলুদা হয়ত মুকুল কেসটা স্রেফ হনুমান চালিশা পাঠেই সলভ করতে পারে।
তোপসে বলেছে ফেলুদা বৌদ্ধজ্যোতি রাজত্বের শেষ ২০ বছর বামাতেলে জবজবিয়ে ছিল। তাকে আর কোন কেস নিতে হয় নি।
ফেলুদার জীবনে আর গল্পে মহিলা ক্যারেক্টার না থাকায়, গত ছবছর মহিলা শাসিত রাজ্যে সে রকম কাজ পাচ্ছে না। তার ওপর দীর্ধ ২০+৬ বছর বসে থেকে থেকে মাথায় জং পড়েছে। জং ছাড়াতে জং বাহাদুর রাণার দেওয়া চারমিনারও বাড়ন্ত হয়েছে বাজারে।
রোজগারের খরা কাটাতে আর সর্বময়ের আশীর্বাদ বর্ষাতে তোপসে গুরুকে নিয়ে গিয়েছে পদ্ম কোর্টে হনুমান চালিশা পড়াতে। বেরিয়েই ফেলুদা বলেছে হনুমান চালিশা সব সমস্যার সমাধান করে দেবে।
ফেলুদা জেনেছে আফ্রিকার রাজা সিংহের বাস আর এখন আফ্রিকায় নেই, সিংহপুরে(সিঙ্গাপুর) ট্রান্সপ্লান্টিত হয়েছে। এটা ফেলুদার কাছে নতুন ক্লু।
ফেলুদা ভাবছে মুকুলকে সিংহপুরে নিয়ে গেলে সমাধানও আরও তাড়াতাড়ি হয়ে যেতে পারে।
গুপ্তধন কি সেখানেই লুকানো আছে?
আমাদের ধারণা মুকুল কেসের সমাধান লুকিয়ে আছে হনুমান চালিশা আর সিংহপুর ভ্রমনে।
জয় শ্রীরাম!
No comments:
Post a Comment