কয়েক দিন আগে ব্রিক্স সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়ে ।আমরা গ্রামীন ছোট উদ্যোগীদের পক্ষ থেকে চিনের সমাজতান্ত্রিক সরকারের কাছে দাবি করছি বড় পুঁজির চরিত্র নিয়ে রেশম পথে বিনিয়োগের পরিকল্পনা নতুন করে ভাবা হোক এবং সারা এশিয়ার গ্রামীন পরম্পরার ছোট উদ্যোগীদের উতপাদন বিশ্বে এই রেশম পথের মার্ফৎ বিক্রি করার চেষ্টা করুক। তাতে রেশম পথ বাঁচবে এবং স্থায়ীত্ব পাবে।
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের মার্কিন ডলারের সঞ্চয় নিয়ে তারা দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনায় বিশ্বজুড়ে বিনিয়োগ করছে ওবর প্রকল্পে। খোদ চিন এবং দক্ষিণ আর দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সাধারণ মানুষ দেখেছে বড় পুঁজির উন্মতত্ততা কি হতে পারে। ফলে রেশম পথের উচ্ছেদ, জমি দখল, রুটিরুজি খেয়ে নেওয়ার বিরুদ্ধে সারা বিশ্বে সাধারণ মানুষ এক হবেই - হচ্ছেও - কিছু কাজ আটকে গিয়েছে।
রেশম পথ আমাদের বাংলা সহ ভারতের এবং এশিয় গ্রামীন উতপাদন বিশ্বে নিয়ে যাওয়ার কাজ করত। অর্থাৎ আমরা আজ যে মানুষদের সংগঠন করি তারাই একদা রেশম পথ বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। তাই আমরাই রেশম পথ। আমাদের ছাড়া রেশম পথ তৈরি করা অনৈতিক।
আজ একবারও চিনের বাজার ভিত্তিক সমাজতান্ত্রিক সরকার বিন্দুমাত্র এশিয়ার গ্রামীন উতপাদন এবং এই রেশম পথে এই উতপাদন কি করে বিশ্বায়িত হবে তা নিয়ে বিন্দুমাত্র চিন্তিত তার কোন উদাহরণ পাওয়া যায় নি।
এই বিষয়টা নিয়ে আমরা বিস্তৃত আলোচনা করেছি পরমের টাকাকড়ি এবং তার পরের রেশম পথ সংখ্যায়!
বাঙলার জয় হোক!
এশিয় গ্রামীনদের প্রজ্ঞা, জ্ঞান এবং দক্ষতার বিশ্বায়ন জয় হোক!
সীমান্ত খুলে যাক ছোট উতপাদক-ব্যবসায়ীদের জন্য।
এশিয় গ্রামীনদের প্রজ্ঞা, জ্ঞান এবং দক্ষতার বিশ্বায়ন জয় হোক!
সীমান্ত খুলে যাক ছোট উতপাদক-ব্যবসায়ীদের জন্য।
No comments:
Post a Comment