যারা বলছেন বাংলার তামাম মহিলা রোজগেরে ছিলেন না তারা আদতে ইওরোপিয়দের দালালি করছেন, কর্পোরেটদের দালালি করছেন।
ওম প্রকাশ, সুশীল চৌধুরী বা পার্থসারথী বলছেন ভারতের তাঁতিরা অন্যান্য কারগরের মতই উতপাদন ব্যবস্থায় স্বরাট ছিলেন। তাঁরা অগ্রিম নিতেন, কাপড়ের উপাদান কিনতেন, এবং উতপাদনের মালিকানা তাঁর ছিল। বকেয়া মিটিয়ে দিলেই দালাল কাপড়ের নিয়ন্ত্রণ পেত। তাঁতি বাজারের দোহাই দিয়েও চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন। আইনত দালালের কিছুই করার থাকত না। রাষ্ট্র কারিগরদের পাশেই থাকত।
পার্থসারথী, দ্য স্পিনিং ওয়ার্ল্ডএর প্রথম প্রবন্ধে ৬০০ বছরের উপমহাদেশিয় তাঁত ব্যবস্থায় বিচরণের ইতিহাসে বলছেন, তাঁতিরা যেমন কারিগরি উতপাদন ব্যবস্থায় স্বরাট ছিলেন, তাঁতের সঙ্গে জুড়ে থাকা কারিগরেরাও তেমনি স্বরাট ছিলেং।যদিও কিছু মহিলাকে দালালেরা পুটিং আউট পদ্ধতিতে সুতো তৈরি করার কাজ করাতেন, অধিকাংশ মহিলাই কিন্তু বাজার থেকে সুতো কিনতেন, সুতো কেটে বাজারে সেটা বিক্রি করতেন।
The spinning of the cleaned cotton into yarn was primarily a female occupation. In Bengal, an East India Company official noted in the late eighteenth century that there was 'no class of people who depend upon it as a profession, it is generally performed as a subsidiary employment by the female'. As just noted, some of the spinning was done in the cotton-growing centres themselves, but the bulk was done in closer proximity to the manufacturing areas. In some cases, the raw cotton was distributed to women by weavers and merchants on putting-out basis. In others, women purchased cotton, spun the fibre, and marketed the yarn on their own account. In the major manufacturing regions there were major marts for both the raw cotton as well as the yarn
No comments:
Post a Comment