আরেকটা কথা।
তাঁতিরা নাকি দামি কাপড় বুনতেন।
ডাচেরা তাল তাল সোনা-রূপো নিয়ে ইন্দোনেশিয়ার মশলা দ্বীপগুলিতে মশলা কিনতে গিয়ে শোনে, স্থানীয়রা মশলা দিতে রাজি, কিন্তু দামি ধাতুর বিনিময়ে নয়, ভারতের মোটা সুতির কাপড়ের বিনিময়। তাদের এই দাবি পূরণ করতে ইওরোপিয়দের ভারত আসা। এবং গ্রীষ্মে পশম না পরে সুতি পরার আরাম কাকে বলে সেটা ইওরোপ তারপরে বুঝল।
ইওরোপে যেত মাত্র উপমহাদেশের ১০% উতপাদন। বাকি ৯০% গোটা আফ্রিকা এশিয়াকে খাওয়াত পরাত।
এটা মনে রাখুন।
Much of the cotton cloth woven in India was relatively coarse stuff and fitted the budgets of working people both in the subcontinent and in the Indian Ocean trading world. European buyers, who entered the market for cloth in the sixteenth century but became major players from the mid-seventeenth century, tended to purchase cloth that was of middling quality or better. Even the coarsest cloths that the Dutch and English East India Companies procured-with the exception of the stuff that they sold in Asia-were superior in quality to the average bazaar cloth of southern, western, or eastern India. These middle-range textiles that became the staple of the European companies were variations on the middling-quality cloths that the middle classes of the subcontinent had purchased for centuries and used for clothing, bedding, and decoration. In European parlance, these cloths were typically referred to as calicoes, as they formed the raw material for printing: the designs took better on coarser and heavier cotton cloths.
রিওলো-পার্থসারথির দ্য স্পিনিং ওয়ার্ল্ড থেকে
No comments:
Post a Comment