এশিয়ার গুরুত্বতম তিনটে রেশম রপ্তানি এলাকা ছিল চিন, পারস্য আর বাংলা। চিন আর পারসি রেশমের দাম বাংলার কাশিমবাজারের রেশমের তুলনায় একটু বেশি, গুণমানেও একটু বেশি।
বাংলার কোরা রেশম মূলত ডাচ জাপান বাজারের জন্যে রপ্তানি হত। বাংলার রেশম এই দুই বাজারে চিনা আর পারস্য রেশমের থেকে কিছু কম দামে বিক্রি হত। প্রধান ব্যবসায়ীরা ছিলেন আগরা, গুজরাটি এবং মধ্য এশিয় অঞ্চলের।
কাশিমবাজারে যে রেশম তিনবার উতপাদন হত কার্তিক-অগ্রহায়ণ বা নভেম্বর, ফাল্গুণ-চৈত্র বা ফেব্রুয়ারি-মার্চ, আষাঢ-শ্রাবণ বা জুন-জুলাই মাসে। নভেম্বরের শীতে যেটা উতপাদিত হত সেটা সবার সেরা।
বছরে কত উতপাদন হত তা বলা মুশকিল কিন্তু তাভার্নিয়ে বলছেন, ১৬৬০-৭০এর দশকে ১০০ পাউন্ড বেলের(গাঁটরির) ২২০০০ বেল রেশন উতপাদন হত।
কাশিমবাজারে যে রেশম তিনবার উতপাদন হত কার্তিক-অগ্রহায়ণ বা নভেম্বর, ফাল্গুণ-চৈত্র বা ফেব্রুয়ারি-মার্চ, আষাঢ-শ্রাবণ বা জুন-জুলাই মাসে। নভেম্বরের শীতে যেটা উতপাদিত হত সেটা সবার সেরা।
বছরে কত উতপাদন হত তা বলা মুশকিল কিন্তু তাভার্নিয়ে বলছেন, ১৬৬০-৭০এর দশকে ১০০ পাউন্ড বেলের(গাঁটরির) ২২০০০ বেল রেশন উতপাদন হত।
The Company procured raw silk mainly for the Japanese and the Dutch markets. The three important raw silk-exporting areas in Asia were China, Persia, and Bengal. The principal attraction of Bengal silk was that although it cost substantially less than both the Chinese and the Persian varieties, it usually sold in Holland at a price only marginally lower than that fetched by the former and about the same as that fetched by the latter. Prior to the arrival of the Europeans on the scene, there was a substantial interregional and international trade in raw silk from Bengal. The principal merchant groups involved in this trade were those from Agra, Gujarat, and Central Asia. The raw silk procured by the Europeans was produced almost exclusively in the area around Kasimbazar in Murshidabad
district in north Bengal. There were three harvests (called bands) in a year—in November, February-March, and June-July. The lot produced in the November band was by far the best in quality because the dry and cold weather helped the stuff produced by the chrysalis coagulate rapidly. The lot produced in February-March came next, followed by that of June-July.
Information regarding the average annual output of raw silk in Bengal in the seventeenth century is extremely difficult to obtain. The French traveller, Jean Baptiste Tavernier, has suggested that the annual output in the 1660s-1670s was around 22,000 bales of 100 lbs. each. But given that Tavernier's figure of 6,000-7,000 bales as the volume of annual Dutch trade in this item at this time is a gross exaggeration, one wonders what degree of credence to attach to his figure of annual output of raw silk.
district in north Bengal. There were three harvests (called bands) in a year—in November, February-March, and June-July. The lot produced in the November band was by far the best in quality because the dry and cold weather helped the stuff produced by the chrysalis coagulate rapidly. The lot produced in February-March came next, followed by that of June-July.
Information regarding the average annual output of raw silk in Bengal in the seventeenth century is extremely difficult to obtain. The French traveller, Jean Baptiste Tavernier, has suggested that the annual output in the 1660s-1670s was around 22,000 bales of 100 lbs. each. But given that Tavernier's figure of 6,000-7,000 bales as the volume of annual Dutch trade in this item at this time is a gross exaggeration, one wonders what degree of credence to attach to his figure of annual output of raw silk.
ওম প্রকাশের দ্য ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এন্ড দ্য ইকমনি অব বেঙ্গল, ১৬৩০-১৭২০
No comments:
Post a Comment