Wednesday, June 6, 2018

কিভাবে অধীনস্থ রাজাদের তাঁবেতে রাখত সাম্রাজ্য?

ঠিক যেভাবে আজকে ইংরেজি শিক্ষতদের দাস বানিয়ে রাখে পশ্চিম।
১) রাজাদের নিজেদের মধ্যে চুক্তি করার কোন অধিকার ছিল না। বাধা দিত রেসিডেন্ট কমিশনার।
২) নতুন করে সিংহাসনে ওঠার বিষয়টি নিজের হাতে রাখত রেসিডেন্ট।
৩) নতুন রাজার বেড়ে ওঠা আর পড়াশোনার দায়িত্ব নিত তারা - যে কাজটা এতদিন করত রাজার আত্মীয়স্বজনেরা।
৪) 'যোগ্য' শিক্ষক নিয়োগ করে প্রগতিশীলতার বীজ ঢুকিয়ে দেওয়া হত তাদের মনের মধ্যে। যাতে নিজের দেশের সব কিছুই ঘেন্নার লাগে। 
৫) সব শেষে দেওয়ানদের হাত করে অর্থনীতিটা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখত তারা।
{অথচ ক্রিস্টোফার বেইলি কেম্ব্রিজ ঘরানার ইতিহাস লিখছেন, যাদের বক্তব্য উপনিবেশে লুঠ হয় নি - পি জে মার্শালের দাবি খুব বেশি হলে ৫ লক্ষ পাউন্ড লন্ডনে গ্যাছে, বিনিময়ে উপনিবেশ সাম্রাজ্যের থেকে যা পেয়েছে, তার মূল্য অনেক, ইত্যাদি ইত্যাদি। বেইলি কেম্ব্রিজ ঘরানার বিদ্রোহী ঐতিহাসিক। এর থেকে বেশি খুল্লমখুল্লা আর কি লিখবেন}
In view of the British assumption of 'paramount power', Indian states were not allowed to enter into bilateral relations. This put the British government into the position of arbitrator between them. Residents sought to control succession to the throne by eliminating the influence of royal women and military commanders. Unreliable successors such as Taj-ul-Umara in Arcot in 1799 and Vazir Ali in Awadh in 1797 were bypassed. But once residents had gained control over access to and the education of princes, an insistence on primogeniture was usually sufficient to guarantee subservience. Residents such as Mark Wilks at Mysore and Mark Cubbon in Pudukottai became 'stepfathers' to royal heirs, assuming the position of close personal adviser which had been occupied by uncles or royal mothers in the independent courts. Through carefully selected tutors, residents began to implant western notions of 'progressive' government in the minds of their Indian charges, so anticipating the model of the chiefs' colleges of the later nineteenth century.
ক্রিস্টোফার বেইলির ইন্ডিয়ান সোসাইটি এন্ড দ্য মেকিং অব ব্রিটিশ এম্পায়ার, ১১১ পাতা থেকে

No comments: