অনুষ্ঠানটার বিজ্ঞাপনটা দেখেছি। রাস্তায় যেতে যেতে খুঁটিয়ে দেখিনি।
কিন্তু উনি যে অভিযোগটা করেছেন কলক্কাত্তিয়া নাক উঁচু বৌদ্ধিক সমাজে খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। নিজেদের গ্যাঁটটা ছাড়া তাঁরা অন্য কিছু বোঝেন না - আমরা ছোটলোকেরা এই ধরণের পরস্পর পিঠচাপড়ানি সঙ্ঘের সব রকম বৌদ্ধিক সংস্রব ত্যাগ করেছি। অবশ্যই এই জগতে কিছু বন্ধু আজও আছেন। তারা প্রায় ছোটলোক। আর কলকাতার গ্রুপ থিয়েটারের জগতে মত নাক উঁচু, পীড়নপ্রিয়, ক্ষমতালোভী, আমি নেতা আমিই শ্রেষ্ঠ এই মত চাপিয়ে দেওয়া মানসকতার মানুষে ছেয়ে গেছে - প্রথম দিন থেকেই - আমাদের এক বন্ধু বিখ্যাত অভিনেতা, সে দল চালায় - বাবা-মা দুজনেই বিখ্যাত - তিনি সিনেমা থিয়েটারে অভিনয় করলে কোন সমস্যা হয় না, যত সমস্যা তার দলের ছেলেমেয়েরা করলে - বছর কয়েক আগে ঢাকা থেকে শো শো শেষ করে ফেরার সময় এই বিতর্ক ওঠে আর দল ভেঙ্গে যায়।
নাটকের অনুষ্ঠান মূলত কর্পোরেট ফান্ডিং বা কেন্দ্রিয় সরকারের অনুদানে চলে। এখানে জনগণ উদ্বৃত্ত। দেখলেও কি আর না দেখলে তো বয়েই গেছে। বছরে কয়েকটা শো করে তার ছবি সহ রিপোর্ট দিল্লিতে পাঠিয়ে দিলে বছরে কয়েক লক্ষ টাকা নেতাদের পকেটে ঢোকে। আর বাচ্চারা থিয়েতারে কাজ করে টেলভিশনে ঢোকার জন্য। তাই নেতারা বড় বড় আদর্শের নাম করে তাদের অর্থ দেয় না, পুরোটাই পকেটস্থ করে। দুএকজন বাদে মোদ্দা বাচ্চারাও বুঝে গ্যাছে তাদের ভবিষ্যৎ হলে কয়েকশ টিকিট বিক্রি করে তৈরি হবে না। টেলিভিশনের সিরিয়াল করলে গাড়ি বাড়ি এবং কিছু দিনের জন্য ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত।
এরা ছোটলোকেদের তৈরি উদ্বৃত্তের ওপরে বসে খায়।
কিন্তু উনি যে অভিযোগটা করেছেন কলক্কাত্তিয়া নাক উঁচু বৌদ্ধিক সমাজে খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। নিজেদের গ্যাঁটটা ছাড়া তাঁরা অন্য কিছু বোঝেন না - আমরা ছোটলোকেরা এই ধরণের পরস্পর পিঠচাপড়ানি সঙ্ঘের সব রকম বৌদ্ধিক সংস্রব ত্যাগ করেছি। অবশ্যই এই জগতে কিছু বন্ধু আজও আছেন। তারা প্রায় ছোটলোক। আর কলকাতার গ্রুপ থিয়েটারের জগতে মত নাক উঁচু, পীড়নপ্রিয়, ক্ষমতালোভী, আমি নেতা আমিই শ্রেষ্ঠ এই মত চাপিয়ে দেওয়া মানসকতার মানুষে ছেয়ে গেছে - প্রথম দিন থেকেই - আমাদের এক বন্ধু বিখ্যাত অভিনেতা, সে দল চালায় - বাবা-মা দুজনেই বিখ্যাত - তিনি সিনেমা থিয়েটারে অভিনয় করলে কোন সমস্যা হয় না, যত সমস্যা তার দলের ছেলেমেয়েরা করলে - বছর কয়েক আগে ঢাকা থেকে শো শো শেষ করে ফেরার সময় এই বিতর্ক ওঠে আর দল ভেঙ্গে যায়।
নাটকের অনুষ্ঠান মূলত কর্পোরেট ফান্ডিং বা কেন্দ্রিয় সরকারের অনুদানে চলে। এখানে জনগণ উদ্বৃত্ত। দেখলেও কি আর না দেখলে তো বয়েই গেছে। বছরে কয়েকটা শো করে তার ছবি সহ রিপোর্ট দিল্লিতে পাঠিয়ে দিলে বছরে কয়েক লক্ষ টাকা নেতাদের পকেটে ঢোকে। আর বাচ্চারা থিয়েতারে কাজ করে টেলভিশনে ঢোকার জন্য। তাই নেতারা বড় বড় আদর্শের নাম করে তাদের অর্থ দেয় না, পুরোটাই পকেটস্থ করে। দুএকজন বাদে মোদ্দা বাচ্চারাও বুঝে গ্যাছে তাদের ভবিষ্যৎ হলে কয়েকশ টিকিট বিক্রি করে তৈরি হবে না। টেলিভিশনের সিরিয়াল করলে গাড়ি বাড়ি এবং কিছু দিনের জন্য ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত।
এরা ছোটলোকেদের তৈরি উদ্বৃত্তের ওপরে বসে খায়।
No comments:
Post a Comment