এই পোড়া বাংলায় শোনা গিয়েছিল, প্রথমে দুর্বারের সঙ্গে
কাজ করছিল গেটস ফাউন্ডেসন। ২০০৪এ মেলিন্ডা গেটস সোনাগাছি বেড়িয়েও যান। মেলিন্ডা
জানান তাদের উদ্যোগে যে প্রকল্প চলছে কলকাতায় তার সুফল সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ার
চেষ্টা করবেন। তার পর কি হল জানা নেই, শোনাগেল প্রকল্প বন্ধ হয়ে গিয়েছে। আরও একটু
খোঁজ খবর নিতে গিয়ে দেখা গেল, পথ নামক এক স্বেচ্ছাব্রতী সংগঠনের সঙ্গে মিলে তারা
স্থানীয়ভাবে চাল নিয়ে কি সব কারিকুরি করছেন। সস্তায় তৈরি হচ্ছে
স্বাস্থ্যভরা(ফর্টিফায়েড) চাল। এদের
ওয়েবসাইট বলছে, PATH works with local pasta manufacturers and
rice millers to ensure that fortified rice is accessible to target beneficiaries.
PATH encourages the use of high quality, local manufacturing equipment to
reduce capital investment costs for Ultra Rice producers and low-cost blending
equipment to reduce expenses for rice millers, incentivizing participation
along the supply chain. Swagat Food Products was the first pasta manufacturer
to partner with PATH and undergo technical transfer activities in India. Swagat
manufactures a variety of pasta products under the brand Captain & Latoo. সেই চাল ব্যবহার করছেন পাস্তা তৈরিকরা স্বাগত নামের এক
কর্পোরেট। এরা প্রসারির সঙ্গে কাজ করছেন জলপাইগুড়িতে ছোট সেচ বিষয়ে। পাঠকদের হয়ত
মনে পড়বে আফ্রিকার ফাউন্ডেসনের অ্যাগ্রা প্রকল্প।
বিশ্বের নানান ধরনের স্বেচ্ছাব্রতী সংগঠনে ঘোমটার মধ্যে
দিয়ে নিজেদের তত্ব, প্রযুক্তি, যাপন, উন্নয়ন প্রক্রিয়া, চালান করার কাজ করে থাকেন
এশিয়া-ইয়োরোপ-আমেরিকার খাদ্য, স্বাস্থ্য, তেল, শক্তি, তথ্য, পরিবহণ, ওষুধ, চাষ,
বীজ, কীটনাশক, ঠাণ্ডা পানীয় কর্পোরেটরা। শোনা যায় ভারতের বামপন্থীরা এদের ভীষণ
বিরোধী। অথচ বামফ্রন্ট প্রধানের নিজস্ব কয়েকটি এনজিও রয়েছে। স্বেচ্ছাব্রতীদের
বিন্দু সমান অর্থ দিয়ে বৃহৎ লাভের ছোট ছোট গবেষণার কাজ করিয়ে নেন তারা। এই বিষয়
নিয়ে ভবিষ্যতে কিছু বলার ইচ্ছে রয়েছে।
No comments:
Post a Comment