প্রশ্নটা মানসিকতার - আপনার মত আমরা প্রথমেই ধরে নিচ্ছি না যে "মানুষের কব্জিতে শুধু পাঁচ সিসি গরম পানি ঢুকিয়ে দেয়া হতো"। আমরা/অন্য গবেষক দেখিয়েছি/ছেন কিভাবে নানান খুব সাধারণ প্রযুক্তি বাংলা/ভারত/পারস্য/চিন থেকে পশ্চিমে চুরি করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। যে সময়ের কথা হচ্ছে সেটা শুধু বাংলা/ভারত/চিন/পারস্যের সম্পদ লুঠ বা লুঠের প্রস্তুতির সময় নয়, জ্ঞান লুঠেরও সময় ছিল এটা আজ পরিষ্কার।
আমরা বাংলা তথা ভারত তথা এশিয়ার উপনিবেশ পূর্ব সময়ের প্রযুক্তি খোঁজ করছি যা অইওরোপিয় চরিত্রের - এ কাজ অনেকেই করেছেন ভারতজুড়ে। আমরা কেউই প্রযুক্তিবিদ নই। কিন্তু খোঁজার, বোঝার চেষ্টা আছে। শুরুতেই যদি ইওরোপিয় একরৈখিক চিন্তায় ধরে বসে থাকি যে এশিয়/ভারতীয়/বাংলার প্রযুক্তি মানেই অকার্যকরী, তাহলে তো এই খোঁজের মানেই দাঁড়ায় না।
এটা পরিষ্কার যে জেনারের আগে এখানে টিকা দেওয়ার প্রচলন ছিল - আমরা একে জ্ঞান চুরিই বলছি - কেননা জেনারের পরে মহান পশ্চিমী শাসকেরা ভারতীয় পদ্ধতিতে টিকাকরণ বন্ধ করে দেন। তা কিভাবে তৈরি হত, দেওয়া হত(বোধহয় তার বর্ণনা ধরমপালজী দিয়ে গিয়েছেন) সেই খোঁজের কাজ বিশেষজ্ঞদের। সেটা আমাদের আওতায় নয়।
আমরা বাংলা তথা ভারত তথা এশিয়ার উপনিবেশ পূর্ব সময়ের প্রযুক্তি খোঁজ করছি যা অইওরোপিয় চরিত্রের - এ কাজ অনেকেই করেছেন ভারতজুড়ে। আমরা কেউই প্রযুক্তিবিদ নই। কিন্তু খোঁজার, বোঝার চেষ্টা আছে। শুরুতেই যদি ইওরোপিয় একরৈখিক চিন্তায় ধরে বসে থাকি যে এশিয়/ভারতীয়/বাংলার প্রযুক্তি মানেই অকার্যকরী, তাহলে তো এই খোঁজের মানেই দাঁড়ায় না।
এটা পরিষ্কার যে জেনারের আগে এখানে টিকা দেওয়ার প্রচলন ছিল - আমরা একে জ্ঞান চুরিই বলছি - কেননা জেনারের পরে মহান পশ্চিমী শাসকেরা ভারতীয় পদ্ধতিতে টিকাকরণ বন্ধ করে দেন। তা কিভাবে তৈরি হত, দেওয়া হত(বোধহয় তার বর্ণনা ধরমপালজী দিয়ে গিয়েছেন) সেই খোঁজের কাজ বিশেষজ্ঞদের। সেটা আমাদের আওতায় নয়।
No comments:
Post a Comment