Epilogue: Have It Your Way, এখন আপনার সিদ্ধান্ত
“The executives that run the fast food
industry are not bad men. They are businessmen. They will sell free-range,
organic, grass-fed hamburgers if you demand it. They will sell whatever sells
at a profit.”
শেষে তিনি পাঠকদের শেষবারেরমত
কলোরাডো স্প্রিংএ নিয়ে যান। এবার যেন অনেক বেশি আনন্দে, অনেক বেশি গঠনমূলক কাজের
সঙ্গে পাঠকদের পরিচয় করিয়ে দেন। বলেন সব কিছু আজও কর্পোরেটদের গ্রাসে তলিয়ে যায় নি। আবার তিনি ফিরে যান ডেলের র্যাঞ্চে। তার গরু এখনও ঘাস খায়। সে বাজারে জৈব মাংস বিক্রি
করার জন্য কোমোর বেঁধেছে। শয়ে শয়ে চটজলদি চেন খাবারের দোকানের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে
বেশ কিছু অন্য ধরণের, পুরনো ধরণের, একটু দামি খাবারের দোকান লড়াই করছে। অনেক চটজলদি খাবারের দোকান
কর্মীদের যথেষ্ট পারিশ্রমিক দিচ্ছে, সুরক্ষা দিচ্ছে। ইন-ন-আউট বার্গারের চেনের “The managers have, on average, been with
the chain for more than thirteen years.” অনেক বেশি মাইনে দিয়েও তাদের
খাবারের দাম মোটেই আকাশ ছোঁয়া নয়, খাবারের মানও বেশ ভাল রাখতে পেরেছে তারা।
তিনি
বললেন মুক্ত বাজার কথাটা একটা ডাহা মিথ্যে - The strongest engines
of American economic growth in the 1990s — the computer, software, aerospace,
and satellite industries — have been heavily
subsidized by the Pentagon for decades. Indeed, the U.S. defense budget has
long served as a form of industrial policy, a quasisocialist system
of planning that frequently yields unplanned results. The Internet at the heart
of today’s “New Economy” began as the ARPANET, a military communications
network created in the late 1970s. For better or worse, legislation passed by
Congress has played a farmore important role in shaping the economic history of
the postwar era than any free market forces.।
আর
আমেরিকা তার উন্নয়নের জন্য যা যা পদক্ষেপ করেছে মুক্ত বাণিজ্যের সরাসরি বিরোধী কাজ
Many
of America’s greatest accomplishments stand in complete defiance of the free market:
the prohibition of child labor, the establishment of a minimum wage, the
creation of wilderness areas and national parks, the construction of dams,
bridges, roads, churches, schools, and universities. If all that
mattered were the unfettered right to buy and sell, tainted food could not be
kept off supermarket shelves, toxic waste could be dumped next door to
elementary schools, and every American family could import an indentured
servant (or two),
paying
them with meals instead of money।
বুক ঠুকে তিনি বললেন উল্টো দিকে বিজ্ঞান নিয়ে যে
ইউফোরিয়া তৈরী হয়েছে, বিশেষ করে আমেরিকায়, তা বেশিদিন আমেরিকাকে টিকিয়ে রাখতে
পারবে না। কেননা
তিনি বলছেন আমরা রাশিয়ায় বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের সমাধি দেখেছি। নতুন প্রযুক্তি একমাত্র
হাতিয়ার হতে পারে, সে কোনও ভাবেই লক্ষ্য হতে পারে না। No
society in human history worshipped science more devoutly or more blindly than
the Soviet Union, where “scientific socialism” was considered the highest
truth. And no society has ever suffered so much environmental devastation
on such a massive scale।
কি করিতে হইবে বলতে গিয়ে এরিক বললেন,“Congress should ban advertising that
preys upon children, it should stop subsidizing dead-end jobs, it should pass
tougher food safety laws, it should protect American workers from serious harm,
it should fight against dangerous concentrations of economic power, but it
isn’t likely to do any of the soon. The political influence of the fast food
industry and its agribusiness suppliers makes a discussion what congress should
do largely academic.”।
এছাড়াও পাঠকদের জন্য তার
বক্তব্য, একটি বড় পুঁজির চটজলদি খাবারের দোকানে যা খাচ্ছেন, যে ভাবে খাচ্ছেন, তা
কোনোটাই নৈর্ব্যক্তিক নয়। সব কিছুরই একটি ধারাবাহিক সামাজিক অর্থনৈতিক সংস্কৃতিক
প্রভাব রয়েছে। খাওয়ার
আগে, আপনি নিজে সেগুলো ভেবে দেখুন, যে কাঁচের দরজাটা ঠেলে আপনি ভেতরে ঢুকে ছিলেন,
সেই দরজাটা উল্টদিকে ঠেলে, ফিরে যাবেন কিনা- “Pull open the glass door, feel the rush of cool air,
walk inside, get in line, and look around you, look at the kids working in the
kitchen, at the customers in their seats, at the ads for the latest toys, study
the backlit color photographs above the counter, think about where the food
came from, about how and where it was made, about what is set in motion by
every single fast food purchase, the ripple effect near and far, think about
it. Then place your order. Or turn and walk out the door. It's not too late.
Even in this fast food nation, you can still have it your way.”।
তিনি
অসম্ভব এক সুন্দর স্তবক দিয়ে বইটি শেষ করছেনঃ Future historians, I
hope, will consider the American fast food industry a relic of the twentieth
century — a set of attitudes, systems, and beliefs that emerged
from postwar southern California, that embodied its limitless faith in
technology, that quickly spread across the globe,flourished briefly, and then
receded, once its true costs became clear and its thinking became obsolete. We
cannot ignore the meaning of mad cow. It is one more warning about
unintended consequences, about human arrogance and the blind worship of
science. The same mindset that would add 4-methylacetophenone and
solvent to your milkshake would also feed pigs to cows. Whatever replaces the
fast food industry
should
be regional, diverse, authentic, unpredictable, sustainable, profitable — and
humble. It should know its limits. People can be fed without being fattened
or deceived. This new century may bring an impatience with conformity, a
refusal to be kept in the dark, less greed, more compassion, less
speed, more common sense, a sense of humor about brand essences and loyalties,
a view of food as more than just fuel. Things don’t have to be the way
they are. Despite all evidence to the contrary, I remain optimistic.
No comments:
Post a Comment