তখনকার বাংলা প্রেসিডেন্সির ত্রিহুতে একটি নীল ফ্যাক্টরির নীল গাছের পাতা থেকে নীল মণ্ড তৈরির দৃশ্য। সময় ১৮৬৯। |
আগস্টের প্রথমের দিককার পোস্টে বাংলার নীল চাষ ও ব্যবসা নিয়ে বিশদে লিখেছি। নীল চাষ ও ব্যবসায় দ্বারকানাথ ঠাকুর এবং তৎ গুরু রামমোহন রায়ের সরাসরি উৎসাহ নিয়ে বিশদে লিখেছি। দ্বারকানাথ ছিলেন সরাসরি এদেশি নীলকর এবং বড় নীলের ব্যবসায়ী। বাংলার জমিদারির এক বড় অংশের মালিক তিনি ছিলেন। সঙ্গে সঙ্গে ব্যবসাটাও বেশ ভাল বুঝতেন।
দ্য গ্রাফিক পত্রিকার পাতায় ১৮৮৭র একটি নীল ফ্যাক্টরিতে নীল মণ্ড তৈরির নানান স্তর দেখানো হয়েছে |
ত্রিহুতের একটি জমিতে নীল চাষের নানান পদ্ধতি বিশদে ছবিতে এঁকে বোঝানো হয়েছে। |
রামমোহন, দ্বারকানাথকে নিয়ে সরাসরি নীলকরদের পক্ষে দাঁড়ান। বলেন নীল চাষ দেশের উন্নয়নের হাতিয়ার। টাউন হলে বড় সমাবেশ করেন। হরকরায় তাদের বেশ কিছু চিঠি প্রকাশ পায়। পরে সুশোভন সরকার তাদের এই অবস্থানকে সরাসরি সমর্থন করেন।
সেই বিষয়ে বেশ কিছু ছবি ইন্টারনেট থেকে পাওয়া গিয়েছে। সৌজন্য কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। সেগুলি এক সঙ্গে তুলে দেওয়া গেল দুটি পর্যায়ে।
নীল চাষের একটি দৃশ্য |
No comments:
Post a Comment