আনন্দবাজারের মাথায় আগুণ। ট্রাম্প অভিবাসীদের দেশে ঢোকা নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে।
সঙ্গে সঙ্গে মধ্যবিত্তেরও এই শীতে কাঁথায় আগুণ লেগেছে। ইংরেজি পরীক্ষা দিয়ে লাখ লাখ টাকা খরচ করে কর্পোরেট শিক্ষাব্যবস্থায় পড়ে বিদেশে গিয়ে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হতে বড় যে দাসত্বের সুখ ছিল সেই দিন হয়ত ফুরিয়ে এল।
এই নিয়ে অরূপদা Arupsankarদা তার মত করে হুলফোটানোর মন্তব্য করেছেন ডেমন লুম্পেন ট্রাম্প-মে না ইহুদিদের মত সংস্কৃতিবান কর্পোরেট লিবার্যাল। এখন নিজের মাড়িতে আগুন লাগতে দেখে ইংরেজি শিক্ষিত মধ্যবিত্তের সুখী গৃহকোণে অন্ধকার।
আমাদের ভাবনা---
প্রত্যেকটা কোম্পানিই ইহুদি নিয়ন্ত্রিত।ঐতিহাসিকভাবেই ইহুদি আর সাম্রাজ্যবাদী খ্রিষ্ট ধর্মের মধ্যে লড়াই আছে।
রথসচাইল্ডরাই দেশে দেশে টাটা, আম্বানিদের মত মুতসুদ্দি তৈরি করে - কোরাসের মূল ডিলটা তারাই করে, বিপুল টাকা তারাই জোগাড় করে দেয় - তাই ইওরোপে স্টিল সাম্রাজ্য রথসচাইল্ডদের বকলমে না রাখতে পেরে রতন টাটা পাগল হয়ে উঠেছে - কোরাসকে টাটা কোম্পানির মিস্ত্রি প্রশাসন বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া পর রথসচাইল্ডরা টাটার ওপর খেপে রয়েছে - মাথার ঘায়ে টাটা পাগল।
২০০৮এর পরে ইহুদি পুঁজির পিঠ দেওয়ালে ঠেকেছে, না হলে ট্রাম্পের জেতা সম্ভব ছিল না - মমতারও না, বা অভয় সাহুদেরও টাটাদের আটকানোর চেষ্টাও নয়।
ইরাকের যুদ্ধে আমেরিকা বেকায়দায় পড়ার পরে তেললবির অবস্থা বেশ শোচনীয়। তারাও ট্রাম্পের ক্র্যাচে ভর করে ঘুরে দাঁড়াতে চাইছে - মিলিটারি শিবির বিশ্ব থেকে তুলে নেওয়ার কথা বলা বা টিপিপি থেকে বেরিয়ে যাওয়া ইহুদি লবিকে সমঝে দেওয়ার চক্কর।
জর্জ সোরেসের মাধ্যমে ঘোমটার পিছন থেকে রথসসচাইল্ডেরা খেলছে। এক্সন, মোবিলেও বিপুল বিনিয়োগ আছে তাদের। কিন্তু সুবিধের আমেরিকায় তেল কোম্পানিগুলি কার্টেল চালাতে পারে না। সেখানে একচেটিয়া ব্যবসা করার ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে কোম্পানিগুলোকে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।
সবার আগে ইহুদি ফিনান্স ক্যাপট্যালকে দুর্বল করতে হবে। এরাই বিভিন্ন কর্পোরেট কোম্পানি তৈরি করে বিশ্বকে চুষেছে, সেই সুদেই আমেরিকা ইওরোপ আজও চলছে। এখনও আসলে হাত পড়ে নি।
ট্রাম্প যদি আমেরিকার অর্থনীতির এতদিনকার ইহুদি নিয়ন্ত্রণ কিছুটা হলেও শিখিল করতে পারে, তাহলে বিশ্বসাম্রাজ্যপুঁজিবাদীদের মধ্যে বিপুল পরিবর্তন আসবে। তার মুখবন্ধ হয়ে গিয়েছে টিপিপি থেকে আমেরিকার বেরিয়ে যাওয়ায়। এর পর যদি সারা বিশ্বের সামরিক ঘাঁটি তুলে নিতে পারে - তাহলে ঠাণ্ডা ঘরে বসে ভারতীয় মধ্যবিত্তের সুখের চাকরির দিন শেষ। সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্গালোর সাইবারাবাদ থেকে দলে দলে ভারতে আর নোংরা শহরগুলোয় ফিরতে হবে।
ট্রাম্প আর থেরেসা মে কতটা তথাকথিত লিবারেলদের চাপের মুখে, প্রতিবাদের মুখে দক্ষিণপন্থী তাত্ত্বকিতায় দাঁড়িয়ে থাকতে পারে সেটাই দেখার। কোণঠাসা ফিনান্স পুঁজির শোকগাথা হয়ত লিখতে হতে পারে এই দশকেই।
আমারা গ্রামীন অর্থনীতির চালক। আমাদের ক্ষতি নেই - গতর খাটিয়ে খাই, নিজের যন্ত্র দিয়ে নিজে উতপাদন করি নিজের এলাকার কাঁচামাল ব্যবহার করি - কে কোথাকার বিদেশি হনু দেশীয় অর্থনীতির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল তো গ্রামীন অর্থনীতির বয়েই গেল - আমার হাট আমার বাজার - আমরা মোদির টাকা বাতিলকে গিলে খেয়ে নিলাম।
আকাশ ভেঙ্গে পড়ছে পরের ওপরে গতর নয় বুদ্ধি খাটিয়ে খাওয়া মধ্যবিত্তের মাখন মাখন সন্তানের ওপর।
আমেরিকা বিদেশিদের আটকে দেওয়ার যে পরিকল্পনা করেছে তার ১০০ শতাংশ সমর্থন রয়েছে আমাদের। কতটা পারবে বলা মুশকিল - সাদা চামড়ার মধ্যবিত্তের খেটে খাওয়া সন্তানদের আমাদের দেশের পরজীবি মধ্যবিত্তের মত অবস্থা। ছোট চাকরি তারা করতে চায় না - যেমন এককালে কলকাতায় বাঙালি হকার খুব কম ছিল, ট্যাক্সিওয়ালা খুব কম ছিল - আর ফুচকাওয়ালা তো গোটাটাই ঝাড়খণ্ডী - প্লাম্বারেরা ওডিয়া। আমেরিকার সেই চাকরিগুলো বাইরে থেকে আসা মানুষেরা করে।
ট্রাম্প যদি আমেরিকার সাধারণ মানুষকে ছোট চাকরি করাতে পারে, ছোট ব্যবসা করাতে পারে তাহলে আমরা ট্রাম্পকে দুহাততুলে সমর্থন করব। আমারিকার সাদা/কালো কারোর চাকরি বিদেশি কারোর খাওয়া চলবে না - এটাই হওয়া দরকার।
দেখা যাক ট্রাম্প আর সমুদ্রের ওপারে আরেক মহিলা কতটা এই চাপ নিতে পারে। আমাদের অনেক আশা। লিবারেলদের তো দেখলাম। ভেড়ুয়া দক্ষিণপন্থী তাত্বিকদেরও দেখলাম।
ট্রাম্প আর মে'র লুম্পেন দক্ষিণপন্থা বিশ্বকে কোনদিকে নিয়ে যায় দেখা যাক না।
Saikat তোমার ঋণ কিছুটা শোধ করলাম।
সঙ্গে সঙ্গে মধ্যবিত্তেরও এই শীতে কাঁথায় আগুণ লেগেছে। ইংরেজি পরীক্ষা দিয়ে লাখ লাখ টাকা খরচ করে কর্পোরেট শিক্ষাব্যবস্থায় পড়ে বিদেশে গিয়ে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হতে বড় যে দাসত্বের সুখ ছিল সেই দিন হয়ত ফুরিয়ে এল।
এই নিয়ে অরূপদা Arupsankarদা তার মত করে হুলফোটানোর মন্তব্য করেছেন ডেমন লুম্পেন ট্রাম্প-মে না ইহুদিদের মত সংস্কৃতিবান কর্পোরেট লিবার্যাল। এখন নিজের মাড়িতে আগুন লাগতে দেখে ইংরেজি শিক্ষিত মধ্যবিত্তের সুখী গৃহকোণে অন্ধকার।
আমাদের ভাবনা---
প্রত্যেকটা কোম্পানিই ইহুদি নিয়ন্ত্রিত।ঐতিহাসিকভাবেই ইহুদি আর সাম্রাজ্যবাদী খ্রিষ্ট ধর্মের মধ্যে লড়াই আছে।
রথসচাইল্ডরাই দেশে দেশে টাটা, আম্বানিদের মত মুতসুদ্দি তৈরি করে - কোরাসের মূল ডিলটা তারাই করে, বিপুল টাকা তারাই জোগাড় করে দেয় - তাই ইওরোপে স্টিল সাম্রাজ্য রথসচাইল্ডদের বকলমে না রাখতে পেরে রতন টাটা পাগল হয়ে উঠেছে - কোরাসকে টাটা কোম্পানির মিস্ত্রি প্রশাসন বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া পর রথসচাইল্ডরা টাটার ওপর খেপে রয়েছে - মাথার ঘায়ে টাটা পাগল।
২০০৮এর পরে ইহুদি পুঁজির পিঠ দেওয়ালে ঠেকেছে, না হলে ট্রাম্পের জেতা সম্ভব ছিল না - মমতারও না, বা অভয় সাহুদেরও টাটাদের আটকানোর চেষ্টাও নয়।
ইরাকের যুদ্ধে আমেরিকা বেকায়দায় পড়ার পরে তেললবির অবস্থা বেশ শোচনীয়। তারাও ট্রাম্পের ক্র্যাচে ভর করে ঘুরে দাঁড়াতে চাইছে - মিলিটারি শিবির বিশ্ব থেকে তুলে নেওয়ার কথা বলা বা টিপিপি থেকে বেরিয়ে যাওয়া ইহুদি লবিকে সমঝে দেওয়ার চক্কর।
জর্জ সোরেসের মাধ্যমে ঘোমটার পিছন থেকে রথসসচাইল্ডেরা খেলছে। এক্সন, মোবিলেও বিপুল বিনিয়োগ আছে তাদের। কিন্তু সুবিধের আমেরিকায় তেল কোম্পানিগুলি কার্টেল চালাতে পারে না। সেখানে একচেটিয়া ব্যবসা করার ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে কোম্পানিগুলোকে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।
সবার আগে ইহুদি ফিনান্স ক্যাপট্যালকে দুর্বল করতে হবে। এরাই বিভিন্ন কর্পোরেট কোম্পানি তৈরি করে বিশ্বকে চুষেছে, সেই সুদেই আমেরিকা ইওরোপ আজও চলছে। এখনও আসলে হাত পড়ে নি।
ট্রাম্প যদি আমেরিকার অর্থনীতির এতদিনকার ইহুদি নিয়ন্ত্রণ কিছুটা হলেও শিখিল করতে পারে, তাহলে বিশ্বসাম্রাজ্যপুঁজিবাদীদের মধ্যে বিপুল পরিবর্তন আসবে। তার মুখবন্ধ হয়ে গিয়েছে টিপিপি থেকে আমেরিকার বেরিয়ে যাওয়ায়। এর পর যদি সারা বিশ্বের সামরিক ঘাঁটি তুলে নিতে পারে - তাহলে ঠাণ্ডা ঘরে বসে ভারতীয় মধ্যবিত্তের সুখের চাকরির দিন শেষ। সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্গালোর সাইবারাবাদ থেকে দলে দলে ভারতে আর নোংরা শহরগুলোয় ফিরতে হবে।
ট্রাম্প আর থেরেসা মে কতটা তথাকথিত লিবারেলদের চাপের মুখে, প্রতিবাদের মুখে দক্ষিণপন্থী তাত্ত্বকিতায় দাঁড়িয়ে থাকতে পারে সেটাই দেখার। কোণঠাসা ফিনান্স পুঁজির শোকগাথা হয়ত লিখতে হতে পারে এই দশকেই।
আমারা গ্রামীন অর্থনীতির চালক। আমাদের ক্ষতি নেই - গতর খাটিয়ে খাই, নিজের যন্ত্র দিয়ে নিজে উতপাদন করি নিজের এলাকার কাঁচামাল ব্যবহার করি - কে কোথাকার বিদেশি হনু দেশীয় অর্থনীতির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল তো গ্রামীন অর্থনীতির বয়েই গেল - আমার হাট আমার বাজার - আমরা মোদির টাকা বাতিলকে গিলে খেয়ে নিলাম।
আকাশ ভেঙ্গে পড়ছে পরের ওপরে গতর নয় বুদ্ধি খাটিয়ে খাওয়া মধ্যবিত্তের মাখন মাখন সন্তানের ওপর।
আমেরিকা বিদেশিদের আটকে দেওয়ার যে পরিকল্পনা করেছে তার ১০০ শতাংশ সমর্থন রয়েছে আমাদের। কতটা পারবে বলা মুশকিল - সাদা চামড়ার মধ্যবিত্তের খেটে খাওয়া সন্তানদের আমাদের দেশের পরজীবি মধ্যবিত্তের মত অবস্থা। ছোট চাকরি তারা করতে চায় না - যেমন এককালে কলকাতায় বাঙালি হকার খুব কম ছিল, ট্যাক্সিওয়ালা খুব কম ছিল - আর ফুচকাওয়ালা তো গোটাটাই ঝাড়খণ্ডী - প্লাম্বারেরা ওডিয়া। আমেরিকার সেই চাকরিগুলো বাইরে থেকে আসা মানুষেরা করে।
ট্রাম্প যদি আমেরিকার সাধারণ মানুষকে ছোট চাকরি করাতে পারে, ছোট ব্যবসা করাতে পারে তাহলে আমরা ট্রাম্পকে দুহাততুলে সমর্থন করব। আমারিকার সাদা/কালো কারোর চাকরি বিদেশি কারোর খাওয়া চলবে না - এটাই হওয়া দরকার।
দেখা যাক ট্রাম্প আর সমুদ্রের ওপারে আরেক মহিলা কতটা এই চাপ নিতে পারে। আমাদের অনেক আশা। লিবারেলদের তো দেখলাম। ভেড়ুয়া দক্ষিণপন্থী তাত্বিকদেরও দেখলাম।
ট্রাম্প আর মে'র লুম্পেন দক্ষিণপন্থা বিশ্বকে কোনদিকে নিয়ে যায় দেখা যাক না।
Saikat তোমার ঋণ কিছুটা শোধ করলাম।
No comments:
Post a Comment