বন্ধু Hassan Shaheen লিখছেন মহারাষ্ট্রের লিজ্জত সঙ্গঠনএর বিষয়ে।
তিনি লিখছেন ৭০ কোটি টাকার এই সঙ্গঠনটিরও 'সামর্থ থাকা সত্ত্বেও কোন প্রকার আধুনিক যন্ত্র ব্যবহার না করে নারী কর্মীর সংখ্যা বৃদ্ধি করে যন্ত্রের ঘটতি পূরণ করে থাকে।'
এটাই এটাই এশিয়া, এই ভাবেই আমাদের পরম্পরার উৎপাদন ব্যবস্থাকে বয়ে নিয়ে এগোন দরকার। বড় পুঁজি আর তার উপজাত 'আধুনিক' প্রযুক্তির কাজ হল লাভটি জনগণের মধ্যে বেঁটে না দিয়ে পুঁজির ঘরে অতিরিতিক্ত লাভটিকে পৌঁছে দেওয়া।
তিনি দেশের বসুন্ধরা, বেক্সিমকো, যমুনা, প্রান আরএফএলসহ বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর দিকে আঙ্গুল তুলেছেন, সেটা ভারতের এ ধরণের পুঁজিবাদী মুনাফা করা অন্যান্য সংগঠনগুলির জন্যও সমান সত্য। লিজ্জত ব্যতিক্রম। এবং মহারাষ্ট্র রাজ্যের সমবায় তৈরির একটি দীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে। এবং রয়েছে ডাব্বাওয়ালারাও।
তিনি লিখছেন ৭০ কোটি টাকার এই সঙ্গঠনটিরও 'সামর্থ থাকা সত্ত্বেও কোন প্রকার আধুনিক যন্ত্র ব্যবহার না করে নারী কর্মীর সংখ্যা বৃদ্ধি করে যন্ত্রের ঘটতি পূরণ করে থাকে।'
এটাই এটাই এশিয়া, এই ভাবেই আমাদের পরম্পরার উৎপাদন ব্যবস্থাকে বয়ে নিয়ে এগোন দরকার। বড় পুঁজি আর তার উপজাত 'আধুনিক' প্রযুক্তির কাজ হল লাভটি জনগণের মধ্যে বেঁটে না দিয়ে পুঁজির ঘরে অতিরিতিক্ত লাভটিকে পৌঁছে দেওয়া।
তিনি দেশের বসুন্ধরা, বেক্সিমকো, যমুনা, প্রান আরএফএলসহ বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর দিকে আঙ্গুল তুলেছেন, সেটা ভারতের এ ধরণের পুঁজিবাদী মুনাফা করা অন্যান্য সংগঠনগুলির জন্যও সমান সত্য। লিজ্জত ব্যতিক্রম। এবং মহারাষ্ট্র রাজ্যের সমবায় তৈরির একটি দীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে। এবং রয়েছে ডাব্বাওয়ালারাও।
--
--
...ভারতে নারীদের সংগঠন "লেজ্জাত" ৪০ টাকা ঋন নিয়ে যাত্রা শুরু করে "পাপড়" তৈরি শুরু করে। বর্তমানে তাদের বাৎসরিক আয় ৭০ কোটি টাকার উপরে।
--
...ভারতে নারীদের সংগঠন "লেজ্জাত" ৪০ টাকা ঋন নিয়ে যাত্রা শুরু করে "পাপড়" তৈরি শুরু করে। বর্তমানে তাদের বাৎসরিক আয় ৭০ কোটি টাকার উপরে।
এই প্রতিষ্ঠান সামর্থ থাকা সত্ত্বেও কোন প্রকার আধুনিক যন্ত্র ব্যবহার না করে নারী কর্মীর সংখ্যা বৃদ্ধি করে যন্ত্রের ঘটতি পূরণ করে থাকে। এখন তাদের নারী কর্মীর সংখ্যা ৪৫ ০০০। তাদের তৈরি পাপড় সারা বিশ্বে রফতানি হয়ে থাকে। প্রতিটি কর্মী নিজ নিজ ঘরে বসেই পাপড় তৈরি করে। অর্থাৎ ৪৫ হাজার নারী কর্মী আর ৪৫ হাজার কিচেন! যাতা কথা নয়!
লেজ্জাত প্রতিটা কর্মিকে তাদের নিজস্ব গাড়িতে করে নিকটস্থ কেন্দ্রে নিয়ে আসে এবং চাহিদা মাফিক পাপড়ের কাচামাল সরবহ করে পুনরায় গাড়িতে করেই বাড়ীতে রেখে আসে। লেজ্জাত তাদের অক্ষর জ্ঞানহীন কর্মিদের লেখাপড়া শেখায় এবং তাদের সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি দিয়ে থাকে। এছাড়াও লেজ্জাত প্রতিটা কর্মির স্বাস্থ, চিকীৎসা এবং বাসস্থান নিশ্চিত করার লক্ষে সাহায্য সহায়তাসহ সুদবিহীন ঋন প্রদান করে থাকে।
বন্ধু রাষ্ট্রে বেশিক্ষন না থেকে আসেন নিজের দেশে ফিরে আসি।
আমাদের বসুন্ধরা, বেক্সিমকো, যমুনা, প্রান আরএফএলসহ বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর দিকে তাকান।
লেজ্জাত এর সাথে তুলনা করে লজ্জ্বা পেয়ে থাকলে কর্তৃপক্ষ দায়ি নয়।
No comments:
Post a Comment