Tuesday, August 15, 2017

আমি ভদ্র-বাঙ্গালি সংস্কৃত-ইংরেজি-পারসি-উর্দু-হিন্দি কৃষ্টি প্রযুক্তির দাসত্বে হাজার বছরের মৌল-অধিকার এ অধিকার অহস্তান্তরযোগ্য - বিতর্ক

আমি ভদ্র-বাঙ্গালি
সংস্কৃত-ইংরেজি-পারসি-উর্দু-হিন্দি কৃষ্টি প্রযুক্তির দাসত্বে হাজার বছরের মৌল-অধিকার
এ অধিকার অহস্তান্তরযোগ্য
4টি মন্তব্য
মন্তব্যগুলি
Hassan Elias তবে এই ভদ্র বাঙালিরই ঐতিহাসিক অবদান বর্তমান বাংলাভাষা, কিন্তু এরাই বর্তমান উঠেপড়ে লেগেছে বাংলাভাষার বিরুদ্ধে। এদের ছ্যাঁচরামির কোনো তুলনা হয় না।
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda হাসান। এ ভাষা, লিপি সংস্কৃত-ইংরেজি ব্যকরণ কাঠামো অনুসারী করে অনৈতিহাসিকভাবে ইংরেজদের পৃষ্ঠপোষকতায় তৈরি করা হয়েছিল। এ ঔপনিবেশিক ভাষা ব্যবহার করে দুবাংলারই ভদ্ররা। এটা দাসত্বের ভাষা। তাই এটা মরমর হয়েই টিকবে - যতদিন উপনিবেশ মনে করবে এর টেকার দরকার আছে - তার ভদ্র বাঙ্গালিকে তার দাসত্ব কাঠামো রক্ষার জন্য প্রয়োজন আছে। 
হাজার হাজার বছর ধরে টিকে থাকবে গ্রামের ব্রত ছড়া গল্প গান নাটক - এটাই বাংলা, অভদ্র বাংলা।
এটাই চরম সত্য।
পরিচালনা করুন
Rouhin Banerjee বাংলা ব্যাকরণ এর জ্বলন্ত উদাহরণ। ব্যাকরণের অধিকাংশ সূত্রগুলি আমাদের মুখস্থ করতে হয় কারণ তা কোন নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চলে না - প্রতিটা সূত্রে অসংখ্য ব্যতিক্রম। কারণ বাংলা ভাষায় প্রত্যয়, বিভক্তির প্রয়োগ হয় তার আদি কাঠামো কোল ভাষার সূত্র মেনে অথচ সন্ধি, সমাস, ণ-ত্ব বিধান, ষ-ত্ব বিধান করা হয় সংস্কৃত ব্যাকরণ অনুসরণে - যা বিদ্যাসাগরীয় মডেলের অবদান। ফল স্বাভাবিক যা হবার তাই হয়েছে - বাংলা ব্যাকরণ পরস্পরবিরোধিতায় ভর্তি হয়ে আছে
পরিচালনা করুন
Rafiqul Haq Akhand প্রকৃত বাংলা ব্যাকরণ কি আদৌ রচিত হয়েছে ? যে ব্যাকরণ আমাদের পাঠভুক্ত, এর কতটা বাংলা ব্যাকরণ ?
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda এটা ব্যকরণ, তাতে কোন সন্দেহই নেই - কিসের তা বলা মুশকিল - বাংলায় লেখা হলেই তা সে বাংলার হয়ে যায় না বলাই বাহুল্য; 
কিন্তু কোনভাবেই এটা বাংলা কথ্য ভাষার ব্যকরণ নয়।
পরিচালনা করুন
Sayan Bhattacharyya "ণ-ত্ব বিধান, ষ-ত্ব বিধান"

"ণ-ত্ব বিধান and ষ-ত্ব বিধান" do not have anything to do with ব্যাকরণ ; these are purely writing conventions (orthographic conventions, i.e. spelling), not related to ব্যাকরণ (grammar).
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda ওরে বাবা দেবুবাবুর লেখা! সহজ বাংলাকে এত কঠিন করে বলার লোক আর দুটো দেখনি। উফ!
পরিচালনা করুন
Sayan Bhattacharyya "সন্ধি, সমাস"

The question is, do the "সন্ধি, সমাস" as conventionally taught able to explain Bengali constructions, or not? If they can, there is no problem. If your claim is they cannot, then you need to produce actual examples from Bengali that cannot be explained under the existing rules, in order for your claim to be credible.
অনুবাদ দেখুন
পরিচালনা করুন
Paul Gomez হাঁস was শজারু, grammar মানি না, Became হাঁসজারু, how that জানি না।
পরিচালনা করুন
Bikram Aash ঔপনিবেশিক আমলের শুরু থেকে ইংরেজ পন্ডিত যেমন উইলিয়াম কেরি এবং তাদের বশংবদ বাঙালি বাবু সম্প্রদায়ের মধ্যে বাংলা ভাষাকে তৎসমকরণ করার প্রয়াসের আর্থ-সামাজিক এবং রাজনৈতিক কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানালে বাধিত থাকব। Biswendu Nanda
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda ছোট্ট একটা তিথ্য দিই।বাংলায় কেরিকে নিয়ে বড্ড আদিখ্যেতা আছে। ্দশক কয়েক আগেঈ কেরির নামে একটা এনজিও পরষ্কার চালু করেছিল। কিন্তু কেরি বাঙালিদের চোর ভাবতেন। ভাবতেন তিনি এদের উদ্ধার করতে এসেছেন।
পরিচালনা করুন
Sayan Bhattacharyya "লিপি... ইংরেজদের পৃষ্ঠপোষকতায় তৈরি করা হয়েছিল।"

Not true. The Bengali লিপি (alphabet) currently used predates the arrival of the English by a long time.


The punctuation marks are new (dating from the English colonial time), however.
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda ফোর্টউইলিয়াম পরবর্তী বাংলা অক্ষর বিবর্তন অনেকটা ঔপনিবেশিক।
পরিচালনা করুন
Dinēśa-Ratna Prabhākara একদম তাই, বর্তমান বাংলা লিপি ঐহিত্য অনুসরণ করে না বরং ফোর্টউইলিয়াম পরবর্তী রীতি মেনেই চলছে। আর আনন্দবাজার তো ফিয়োনা রস এর বানানো ফন্ট নিয়েই পড়ে আছে!
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda Dinēśa-Ratna Prabhākara আমরা মনে করি গত আড়াইশ বছরের বিকাশ আসলে একটা তীব্র অভিচার। একে পাল্টাতে হবে।
এর আগে লিপিবিবর্তনের রাশ ছিল পুঁথিকার, পণ্ডিতদের হাতে যারা সমাজ, তার বিবর্তন, গ্রামের আসা আকাঙ্ক্ষা এ সব বুঝতেন।
তখন শুধু ফাটকা পুঁজি আর অশিক্ষিত অমার্জিত ভদ্রদের অসামাজিক চাপ ছিল না।

মানুষকে ভাবতে হত প্রজন্মের পর প্রজন্ম - তবেই কালজয়ী কিছু তৈরি হত।
এখন সব টু মিনিটস নুডল!
হায়!
পরিচালনা করুন
Rafiqul Haq Akhand অর্ধশিক্ষিত, সাবেক ঔপনিবেশিক কেরাণি-চাপরাশি এদেশ থেকে বিদায় নেওয়াার কালে আমাদের দেশের গ্রামীণ পুঁথিয়াল-কবিদের রচিত হাজার হাজার পুঁথিপুস্তক লুট করে নিয়ে যায়। তাদের জাদুঘর, বৃটিশ 
লাইব্রেরি ইত্যাদি এর তাদের সংগ্রহতালিকায় একটু চোখ বুলালেই এর জ্বলজ্যান্ত প
্রমাণ মিলবে। সেসবের ছিটেফোঁটা অবশেষ ইংরেজদের পরিপোষিত এদেশীয় ভদ্র বাবুবাঙালিরা গাঁইয়া খেতোয়াদের উৎপাদন ভেবে অপাংক্তেয় করে বিলুপ্তির পথ প্রসশ্ত করেছেন। উইলিয়াম কেরীর ফোর্ট উইলিয়াম কলেজীয় তর্কালঙ্কার-বিদ্যালঙ্কাররা গ্রামীণ ভাষাকে বিলুপ্তকরণ-মানসে সাধুভাষা নামীয় এক কৃত্রিম উৎকট ভাষার উৎপাদন করে বাংলাভাষাকে ভারাক্রান্ত করেন। তাঁরা বিপুল জনগোষ্ঠীর ব্যবহৃত লোকায়ত গ্রামীণ বাংলাভাষা রক্ষার জন্য কিছুই করেন নি।
পরিচালনা করুন
Biswendu Nanda এ কাজ আমাদের। 
ওঁরা ব্রিটিশদের লুঠ করা নুন খেয়েছেন, তার গুণ গেয়েছেন। উপনিবেশ তাদেরত যা ছিটেফোঁটা দিয়েছে তার বিনিময়ে বিপুল ধ্বংসকার্য করেগিয়েছেন সমাজে।
পরিচালনা করুন
Dinēśa-Ratna Prabhākara ঠিক একই অবস্থা আজ ব্রজ, অৱধী আর মৈথিলীর। দেহলী বড্ড দাদাগিরি করছে সবখানে। মানক হিন্দি চালাতে না পারলে ঠিকই উর্দু চাপিয়ে দিচ্ছে যেখানে পারছে। এই আগ্রাসন আসলেই সহ্য করা যায় না। ব্রাত্যজনের পক্ষ থেকে একটা বড়সড় প্রতিরোধ গড়ে তোলা দরকার।
পরিচালনা করুন
Rafiqul Haq Akhand কলকাতার অনেক বাঙালি বাংলায় আলাপচারিতায় অনীহ | তারা হিন্দিতে দৈনন্দিন বাতচিত করে থাকেন | এ আত্মপ্রতারণার পশ্চাতে কি ? এর জবাব খোঁজাই আত্মপরিচয় পুনরুদ্ধারের পথ |

No comments: