রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এ বছর কেন্দ্রকে গত বছরের অর্ধেক লভ্যাংশ দিয়েছে। তাতে আমাদের মত ব্যাঙ্ক ব্যবস্থার বাইরে থাকা গাঁইয়া উতপাদকেদের কিস্যু যায় আসে না।
তবুও এই লেখাটা করা গেল কারণ
১)মনে মনে বহু ভদ্র সমাজের মানুষ নোট বাতিলের পদক্ষেপকে সমর্থন করেছিলেন আজও দ্বিধা নিয়ে করে যান। মনে রাখবেন ভদ্ররা বেঁছে আছেন গ্রাম উৎপাদন ব্যবস্থার উদ্বৃত্তের ওপর। তাঁরা না থাকলে ভদ্রলোকেদের ভিত্তি শূন্য। ২) যদিও নোট বাতিলের বিরুদ্ধে একমাত্র রাজনীতিবিদ দিদি সরব হয়েছিলেন। কিন্তু নোট বাতিলের পরবর্তী পদক্ষেপ, জিএসটি নোট বাতিলএর থেকেও ভয়ঙ্কর প্রভাব ফেলবে। ক) দিদির রাজনীতিতে ২) বাংলার রাজস্বে।
১)মনে মনে বহু ভদ্র সমাজের মানুষ নোট বাতিলের পদক্ষেপকে সমর্থন করেছিলেন আজও দ্বিধা নিয়ে করে যান। মনে রাখবেন ভদ্ররা বেঁছে আছেন গ্রাম উৎপাদন ব্যবস্থার উদ্বৃত্তের ওপর। তাঁরা না থাকলে ভদ্রলোকেদের ভিত্তি শূন্য। ২) যদিও নোট বাতিলের বিরুদ্ধে একমাত্র রাজনীতিবিদ দিদি সরব হয়েছিলেন। কিন্তু নোট বাতিলের পরবর্তী পদক্ষেপ, জিএসটি নোট বাতিলএর থেকেও ভয়ঙ্কর প্রভাব ফেলবে। ক) দিদির রাজনীতিতে ২) বাংলার রাজস্বে।
আমাদের বক্তব্য-
নোট বাতিল করে গাঁইয়া অর্থনীতিকে সমূলে নির্বংশ করার চক্রান্ত ছিল - সেটা যে সব কারণে ঘটে নি সেটা নিয়ে এর আগে বিশদে আলোচনা করেছি।
নোট বাতিল করে গাঁইয়া অর্থনীতিকে সমূলে নির্বংশ করার চক্রান্ত ছিল - সেটা যে সব কারণে ঘটে নি সেটা নিয়ে এর আগে বিশদে আলোচনা করেছি।
তাই এসেছে নোট বাতিলের পরের ধাক্কা জিএসটি। এটা সামলানো একটু কঠিন। কিন্তু আমরা আমাদের মত করে সামলানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি।
বাংলা বাঁচবে যদি তার স্বনির্ভর গ্রাম অর্থনীতি বাঁচে। কৃষিকে গত পাঁচ দশক ধরে কব্জা করেছেও কর্পোরেট। কৃষকদের হাত থেকে কাঁচামালের অধিকার ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। তাঁরা আবার ঘুরে দাঁড়াতে বদ্ধ পরিকর।
কিন্তু কারিগর অর্থনীতি আজও নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে আছে তার বড় কারণ তার বাজারের বৈচিত্র্য, যা বড় পুঁজির কাছে আতঙ্ক এবং ঘেন্নাকর।
তাকে তাদের তত্ত্বে একটি নোমেনক্লেচারে বাঁধতে চাইছে জিএসটি। খুব সহজ হবে না। ছোটলোকেরাও কোমর বেঁধেছে।
কিন্তু বাংলার সরকারকে আরও সক্রিয় হতে হবে।
দিদির সরকারের ওপর গাঁইয়া আর শহরের খেটে খাওয়াদের সমর্থন দাঁড়িয়ে আছেন চপশিল্প তত্ত্বের ওপর অর্থাৎ ছোট উদ্যমীদের সমর্থনে।
দিদির সরকারের ওপর গাঁইয়া আর শহরের খেটে খাওয়াদের সমর্থন দাঁড়িয়ে আছেন চপশিল্প তত্ত্বের ওপর অর্থাৎ ছোট উদ্যমীদের সমর্থনে।
তাদের মারতে চাইছে জিএসটি।
এটা তাঁর রাজনৈতিক ভবিষ্যত এবং রাজ্যের রাজস্ব আদায়ের পক্ষে মারাত্মক হতে পারে।
No comments:
Post a Comment