Subhrajyoti Basuর প্রশ্ন।
আমাদের সম্ভাব্য উত্তর-
1) ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মালিক কে?
ইওরোপ কয়েক হাজার বছর ধরে এশিয়ার অধমর্ণ ছিল। চিন-পারস্য-ভারত(তার মধ্যে মূলত বাংলা) এই অক্ষ বিশ্ব শিল্প আর কৃষ্টি বাণিজ্য উৎপাদনের ৮৫ শতাংশের বেশি অংশিদার ছিল।ইওরোপ বহুকাল ধরেই এশিয়া বিজয়ের চেষ্টা করেছে। কয়েকশ বছর ধরে চলা ক্রুসেড সেই চেষ্টারই ফসল। এশিয়া থেকে যে পণ্য ইওরোপে যেত তা মূলত লন্ডন আমস্টার্ডাম আর ভেনিসের কিছু বিনিয়োগকারী যাদের ভেনিসিয়ান মার্চেন্টস বলত তাদের হাতে ছিল। আর ছিল মস্কোভি্র মত বেশ কিছু কোম্পানি। এগুলি আজকের মত ইওরোপিয় কয়েকজন পুঁজিপতির নিয়ন্ত্রণে ছিল। এরাই পোপের নির্দেশে সারা বিশ্বকে ভাগ করতে চারটে ইওরোপি অক্ষ তৈরি করে যার একটি অক্ষে ছিল ইংলন্ড যাদের ইলিউমিনাতি বলা হত। এই দলের একটি ছোট বিনিয়োগকারী ছিল ইহুদি রথসচাইল্ড বা রথসশিল্ড পরিবার। ১৮০০ সালে ইংলন্ড ফ্রান্স যুদ্ধের ফলাফল কাজে লাগিয়ে তারা ইওরোপের প্রধান বিনিয়োগকারী শক্তি হয়ে উঠে আসে। সারা বিশ্ব ব্যবসায় নিয়ন্ত্রণ আনে। এরাই কালক্রমে ব্যাঙ্ক অব ইংলন্ড তৈরি করে এবং কোম্পানিকে ধার দিয়ে নিয়ন্ত্রণ কায়েম করে। আজ বিশ্বে সব থেকে বড় পুঁজিপতি এরাই। এমা রথসচাইল্ড অমর্ত্য সেনের বউ - ইহুদি পুঁজির সঙ্গে যোগ না থাকলে আজ বিশ্বে বিখ্যাত হওয়া সম্ভব নয় - বিশ্বের প্রখ্যাতরা মূলত ইহুদি এবং ইহুদি লবি ধরা বুদ্ধিজীবি। আমাদের ধারণা ঠকুরবাড়ির দ্বারকানাথ ঠাকুর এবং রামমোহন রায় মার্ফত বাংলায় বিনিয়োগ করতে শুরু করে রথসরা। বিনিয়োগ ফেরত দিতে না পারায় তাদের লন্ডনে হত্যা করে। বিশেষ করে দ্বারকানাথের মৃত্যু খুবই আশ্চর্যজনক এবং সন্দেহজনকভাবে হয়।
ইওরোপ কয়েক হাজার বছর ধরে এশিয়ার অধমর্ণ ছিল। চিন-পারস্য-ভারত(তার মধ্যে মূলত বাংলা) এই অক্ষ বিশ্ব শিল্প আর কৃষ্টি বাণিজ্য উৎপাদনের ৮৫ শতাংশের বেশি অংশিদার ছিল।ইওরোপ বহুকাল ধরেই এশিয়া বিজয়ের চেষ্টা করেছে। কয়েকশ বছর ধরে চলা ক্রুসেড সেই চেষ্টারই ফসল। এশিয়া থেকে যে পণ্য ইওরোপে যেত তা মূলত লন্ডন আমস্টার্ডাম আর ভেনিসের কিছু বিনিয়োগকারী যাদের ভেনিসিয়ান মার্চেন্টস বলত তাদের হাতে ছিল। আর ছিল মস্কোভি্র মত বেশ কিছু কোম্পানি। এগুলি আজকের মত ইওরোপিয় কয়েকজন পুঁজিপতির নিয়ন্ত্রণে ছিল। এরাই পোপের নির্দেশে সারা বিশ্বকে ভাগ করতে চারটে ইওরোপি অক্ষ তৈরি করে যার একটি অক্ষে ছিল ইংলন্ড যাদের ইলিউমিনাতি বলা হত। এই দলের একটি ছোট বিনিয়োগকারী ছিল ইহুদি রথসচাইল্ড বা রথসশিল্ড পরিবার। ১৮০০ সালে ইংলন্ড ফ্রান্স যুদ্ধের ফলাফল কাজে লাগিয়ে তারা ইওরোপের প্রধান বিনিয়োগকারী শক্তি হয়ে উঠে আসে। সারা বিশ্ব ব্যবসায় নিয়ন্ত্রণ আনে। এরাই কালক্রমে ব্যাঙ্ক অব ইংলন্ড তৈরি করে এবং কোম্পানিকে ধার দিয়ে নিয়ন্ত্রণ কায়েম করে। আজ বিশ্বে সব থেকে বড় পুঁজিপতি এরাই। এমা রথসচাইল্ড অমর্ত্য সেনের বউ - ইহুদি পুঁজির সঙ্গে যোগ না থাকলে আজ বিশ্বে বিখ্যাত হওয়া সম্ভব নয় - বিশ্বের প্রখ্যাতরা মূলত ইহুদি এবং ইহুদি লবি ধরা বুদ্ধিজীবি। আমাদের ধারণা ঠকুরবাড়ির দ্বারকানাথ ঠাকুর এবং রামমোহন রায় মার্ফত বাংলায় বিনিয়োগ করতে শুরু করে রথসরা। বিনিয়োগ ফেরত দিতে না পারায় তাদের লন্ডনে হত্যা করে। বিশেষ করে দ্বারকানাথের মৃত্যু খুবই আশ্চর্যজনক এবং সন্দেহজনকভাবে হয়।
2) তিনি বা তারা কি চুক্তির বিনিময় ( যেমন বিড়লা বা অন্য কারোর সাথে) তাদের সম্পত্তি ছেড়ে গিয়ে ছিলেন?
মানে বুঝলাম না।আগে ছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি পরে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য, তারপরে নেহরু, এখন মোদি। ধারাবাহিকতায় ছেদ পড়ে নি। এরা বিনিয়োগ করে নানা নামে, নানা দেশে নানান কোম্পানিতে। সামনে একটা দেখনদারি কোম্পানি থাকে। পিছনে নিয়ন্ত্রণ থাকে মূল বিনিয়োগকারী রথসদের। সেই জন্য ভারতে টাকাকে ফুল কনভার্টেবল করতে হয়েছিল যাতে লাভের অংশ সহজেই বিদেশে নিয়ে যাওয়া যায়, কোন বাধা ছাড়াই।
মানে বুঝলাম না।আগে ছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি পরে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য, তারপরে নেহরু, এখন মোদি। ধারাবাহিকতায় ছেদ পড়ে নি। এরা বিনিয়োগ করে নানা নামে, নানা দেশে নানান কোম্পানিতে। সামনে একটা দেখনদারি কোম্পানি থাকে। পিছনে নিয়ন্ত্রণ থাকে মূল বিনিয়োগকারী রথসদের। সেই জন্য ভারতে টাকাকে ফুল কনভার্টেবল করতে হয়েছিল যাতে লাভের অংশ সহজেই বিদেশে নিয়ে যাওয়া যায়, কোন বাধা ছাড়াই।
3) বাজারে রথচাইল্ড নামক এক ভদ্র লোকের নাম শোনা যাচ্ছে। ব্যাংকিং সিস্টেমের যে লুঠ গত 71 বছর ধরে চলে আসছে তাতে কি সত্যি তার হাত রয়েছে কি না।
এর উত্তর আগে দিয়েছি পরেও পাবেন। বিশ্ব ব্যাঙ্কগুলির মূল নিয়ন্ত্রণ রথসচাইল্ডদের হাতে। সিটি, এইচএসবিসি, মেরিললিঞ্চ ইত্যাদি দিয়ে তারা গত কয়েকশ বছর ধরে ভারতের মালব আর বাংলার আফিম চিনে পাঠিয়ে বিপুল অর্থ লুঠে নিয়ে যারা বিশ্বে নিজেদের নিয়ন্ত্রিত ব্যাঙ্ক তৈরি করেছে। ১৯৯৭ পর্যন্ত ব্যাঙ্ক অব ইংলন্ড(যেমন ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক) রাষ্ট্রীয় ব্যাঙ্ক ছিল না। চার্চিলের পরিবার ছিল এই ব্যাঙ্কের অন্যতম শেয়ার হোল্ডার, ফলে চার্চিল ভারতকে তার বাবার জমিদারি আর ভারতের প্রজাদের তার প্রজা ভাবতেন, এবং এই জন্য ৪৯এ গণহত্যা করতে তার হাত কাঁপে নি।
এর উত্তর আগে দিয়েছি পরেও পাবেন। বিশ্ব ব্যাঙ্কগুলির মূল নিয়ন্ত্রণ রথসচাইল্ডদের হাতে। সিটি, এইচএসবিসি, মেরিললিঞ্চ ইত্যাদি দিয়ে তারা গত কয়েকশ বছর ধরে ভারতের মালব আর বাংলার আফিম চিনে পাঠিয়ে বিপুল অর্থ লুঠে নিয়ে যারা বিশ্বে নিজেদের নিয়ন্ত্রিত ব্যাঙ্ক তৈরি করেছে। ১৯৯৭ পর্যন্ত ব্যাঙ্ক অব ইংলন্ড(যেমন ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক) রাষ্ট্রীয় ব্যাঙ্ক ছিল না। চার্চিলের পরিবার ছিল এই ব্যাঙ্কের অন্যতম শেয়ার হোল্ডার, ফলে চার্চিল ভারতকে তার বাবার জমিদারি আর ভারতের প্রজাদের তার প্রজা ভাবতেন, এবং এই জন্য ৪৯এ গণহত্যা করতে তার হাত কাঁপে নি।
3) বিড়লা, চন্দন বস, আম্বানির সাথে সত্যি তার কোনো সম্পর্ক আছে কি না।
চন্দন বসু খুবই ছোট্ট খেলোয়াড়। টাটাদের সঙ্গে এবং রথসদের শ্বশুরবাড়ি পারস্যের সাসুনদের(এখনো বম্বেতে সাসুন ডক আছে) সঙ্গে যোগাযোগের কারণে বম্বের পার্সিদের দিয়ে রথসরা চিনে আফম পাঠাতেন। ওমর ফারুখির দ্য ওপয়াম সিটি ভারতে পার্সিদের উত্থান নিয়েই লেখা - এরা ব্রিটিশদের খুব ঘনিষ্ট ছিল - সিপাহি যুদ্ধে সরাসরি ব্রিটিশদের সাহায্য করে। তারা য়াফিম ব্যবসায় বিপুল অর্থ রোজগার করে নতুন বম্বে তৈরি করে। টাটাদের মূল রোজগার এই আফিম ব্যবসাতে। ক্রমশ টাটারা ভারতের অন্যতম প্রধান ব্যবসায়ী হয়ে ওঠায় তাদের ওপরেই বিনিয়োগ করতে থাকে রথররা। জাগুয়ার বা কোরাস ডিলের বিপুল অর্থ যোগায় রথ পরিবার। তারা এই কাজের কন্সালট্যান্ট ছিল।
চন্দন বসু খুবই ছোট্ট খেলোয়াড়। টাটাদের সঙ্গে এবং রথসদের শ্বশুরবাড়ি পারস্যের সাসুনদের(এখনো বম্বেতে সাসুন ডক আছে) সঙ্গে যোগাযোগের কারণে বম্বের পার্সিদের দিয়ে রথসরা চিনে আফম পাঠাতেন। ওমর ফারুখির দ্য ওপয়াম সিটি ভারতে পার্সিদের উত্থান নিয়েই লেখা - এরা ব্রিটিশদের খুব ঘনিষ্ট ছিল - সিপাহি যুদ্ধে সরাসরি ব্রিটিশদের সাহায্য করে। তারা য়াফিম ব্যবসায় বিপুল অর্থ রোজগার করে নতুন বম্বে তৈরি করে। টাটাদের মূল রোজগার এই আফিম ব্যবসাতে। ক্রমশ টাটারা ভারতের অন্যতম প্রধান ব্যবসায়ী হয়ে ওঠায় তাদের ওপরেই বিনিয়োগ করতে থাকে রথররা। জাগুয়ার বা কোরাস ডিলের বিপুল অর্থ যোগায় রথ পরিবার। তারা এই কাজের কন্সালট্যান্ট ছিল।
4) যদি থাকে তবে আমরা তাকে কেন এক্সপোজ করছি না )
আমরা এ নিয়ে প্রচুর লিখছি আমাদের ব্লগে। এরপর আপনার সিদ্ধান্ত।
আমরা এ নিয়ে প্রচুর লিখছি আমাদের ব্লগে। এরপর আপনার সিদ্ধান্ত।
No comments:
Post a Comment