আমাদের কথা
হ্যাঁ মুখে কুলুপ এঁটে চুপ করিয়ে দেওয়া বিষয়টা খুব খারাপ সন্দেহই নেই - সেটা যদি কর্পোরেট এনডিভি টিভিকেও হয় - তাও।
হ্যাঁ মুখে কুলুপ এঁটে চুপ করিয়ে দেওয়া বিষয়টা খুব খারাপ সন্দেহই নেই - সেটা যদি কর্পোরেট এনডিভি টিভিকেও হয় - তাও।
একদা এনডিটিভিকে আর্থিক বেল আউট করতে সাহায্য করেছিল আম্বানিবাবুরা, আজ
তাদের সামাজিক বেলআউট করতে মাঠে নেমেছেন ইংরেজি শিক্ষিত কর্পোরেট চাকরিজীবী
মধ্যবিত্ত বিশ্বায়িত ভদ্রলোকেরা।এনডিটিভিকে চুপ করানো নিয়ে খুব আহাউহুর
বান বইছে - অন্তত বাঙলায় প্রগতিশীল বন্ধুদের মধ্যে।
আথচ মোদিবাবু মধ্যবিত্ত ভদ্রলোকেদের বন্ধু - কেননা তিনি কর্পোরেটদের পৃষ্ঠপোষক। মোদিজী আদতে ইন্ডিয়ার নয় ভারতের শত্রু।মোদিজীর স্মার্ট সিটিই হোক বা বড় রাস্তা বা বড় বড় সামরিক কারখানা - আদতে গরীব গ্রামীণদের জমিবাড়ি কাজ কর্ম থেকে উচ্ছেদ করে, চাকর বানিয়ে মধবিত্তের চাকরির ব্যবস্থা করা।
গ্রামীন পরম্পরার উদ্যম বাজার জ্ঞান ধ্বংস করেই রাষ্ট্রীয় মদতে বেড়ে ওঠে কর্পোরেটরা - যেভাবে দুশ বছর আগে ফলে ফুলে বেড়ে উঠেছিলেন প্রথম কর্পোরেট বাঙালি দ্বারকানাথ। তাঁর বেঙ্গল ব্যাঙ্কে বা তাঁর সওদাগরি দপ্তরে চাকরি করত মধ্যবিত্ত শিক্ষিত বাঙ্গালিরা। যা আজকের জন্য ১০০% সত্যই।
কিন্তু এই কর্পোরেট মিডিয়ার চুপকরানোতে অন্তত বাঙলার আমজনতার এতে কি এসে গেল? এই কর্পোরেট মডিয়াটিকে একদা আম্বানি পরিবার রসাতলে ডোবার আগে টেনে তুলেছিল। এটাইতো ভারতের কর্পোরেট মিডিয়াগুলির চরিত্র। প্রত্যেককে হয় আম্বানি বা অন্য কোন বড় 'বাড়ি' কাদা টেকে টেনে তোলে যাতে তাঁরা কর্পোরেটদের কাদা বেশি না ঘাঁটে - কেননা কর্পোরেটদের ব্যবসা বাণিজ্য চালায় আম মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানেরা - যারা এই মিডিয়াগুলির দর্শক - যেমন করে আবাপ আর ২৪ গজঘণ্টতে একদা কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ঢেলেছিল টাটাবাবুরা। টিআরপি-ফিআরপি এসব লোক দেখানো হিংটিংছট - আদতে আম্বানিবাবুরা টাকা ঢেলেছেন - তাই বিপুলতম পুঁজি বিনিয়োগের সংবাদমাধ্যমগুলি আজও দাঁড়িয়ে রয়েছে।
বাঙলার কর্পোরেট উদ্যমের বাইরে থাকা ছোট জ্ঞান নির্ভর গ্রামীন উদ্যোগীরা মনে করি এনডিটিভি হিন্দিই হোক আর ইংরেজিই হোক, সেটি আম বাঙালি/ভারতবাসীর সুখদুঃখ, লড়াই কোন কিছুরই প্রতিনিধি নয় - যতই ব্যতিক্রমী রাবিশ কুমার প্রগতিশীলদের চোখের মণি হোন। ভুলে গিয়েছি রাদিয়া কাণ্ডে বরখা দত্তের ভূমিকা?
আমাদের মত সাধারণ মানুষের চোখে এটা দুটি কর্পোরেট স্বার্থের লড়াই - কর্পোরেট ছাড়া এরা কিছুটা হলেও মধ্যবিত্ত ভদ্রলোকেদের স্বার্থবাহী প্রতিনিধি - তাঁর বেশি কিছু নয়।
আমরা আজ ভুলে গিয়েছি এই কর্পোরেট মিডিয়াগুলিকে বেল আউট প্যাকেজ হিসেবে মোদিকে তুলে ধরতে দু বছর আগে হর হর মোদি চিতকারে দশদিশি ভাসিয়ে দিয়েছিল।
আমরা অন্তত বাঙলার গ্রামীন ছোট পরম্পরার উদ্যোগীদের পক্ষথেকে একটা বিষয় মনে করি এই লড়াইতে আমাদের বিন্দুমাত্র লেনদেন নেই। সামাজিক ভাবে
এনডিটিভিকে বেল আউটের খেলায় অন্তত আমরা নেই।
আবার বলি ব্যাপারটা খারাপ সন্দেহই নেই।
আমরা হয়ত ভুল হতে পারি কিন্তু মুখ বন্ধ করার প্রবণতার লড়াই এরকমভাবে লড়া যাবে না।
এ ধরণের প্রবণতাকে যদি রুখতে হয় তাহলে একে জমির ওপর দাঁড়িয়ে রোধ করতে হবে - এনডিটিভির মত কর্পোরেট বেলড আউট সংবাদ মাধ্যমের পাশে দাঁড়িয়ে নয়।
এনডিটিভিকে অন্তত সামাজিক বেলআউটের খেলায় নেই আমরা - অন্তত গ্রামীন ভারতীয়রা
আথচ মোদিবাবু মধ্যবিত্ত ভদ্রলোকেদের বন্ধু - কেননা তিনি কর্পোরেটদের পৃষ্ঠপোষক। মোদিজী আদতে ইন্ডিয়ার নয় ভারতের শত্রু।মোদিজীর স্মার্ট সিটিই হোক বা বড় রাস্তা বা বড় বড় সামরিক কারখানা - আদতে গরীব গ্রামীণদের জমিবাড়ি কাজ কর্ম থেকে উচ্ছেদ করে, চাকর বানিয়ে মধবিত্তের চাকরির ব্যবস্থা করা।
গ্রামীন পরম্পরার উদ্যম বাজার জ্ঞান ধ্বংস করেই রাষ্ট্রীয় মদতে বেড়ে ওঠে কর্পোরেটরা - যেভাবে দুশ বছর আগে ফলে ফুলে বেড়ে উঠেছিলেন প্রথম কর্পোরেট বাঙালি দ্বারকানাথ। তাঁর বেঙ্গল ব্যাঙ্কে বা তাঁর সওদাগরি দপ্তরে চাকরি করত মধ্যবিত্ত শিক্ষিত বাঙ্গালিরা। যা আজকের জন্য ১০০% সত্যই।
কিন্তু এই কর্পোরেট মিডিয়ার চুপকরানোতে অন্তত বাঙলার আমজনতার এতে কি এসে গেল? এই কর্পোরেট মডিয়াটিকে একদা আম্বানি পরিবার রসাতলে ডোবার আগে টেনে তুলেছিল। এটাইতো ভারতের কর্পোরেট মিডিয়াগুলির চরিত্র। প্রত্যেককে হয় আম্বানি বা অন্য কোন বড় 'বাড়ি' কাদা টেকে টেনে তোলে যাতে তাঁরা কর্পোরেটদের কাদা বেশি না ঘাঁটে - কেননা কর্পোরেটদের ব্যবসা বাণিজ্য চালায় আম মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানেরা - যারা এই মিডিয়াগুলির দর্শক - যেমন করে আবাপ আর ২৪ গজঘণ্টতে একদা কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ঢেলেছিল টাটাবাবুরা। টিআরপি-ফিআরপি এসব লোক দেখানো হিংটিংছট - আদতে আম্বানিবাবুরা টাকা ঢেলেছেন - তাই বিপুলতম পুঁজি বিনিয়োগের সংবাদমাধ্যমগুলি আজও দাঁড়িয়ে রয়েছে।
বাঙলার কর্পোরেট উদ্যমের বাইরে থাকা ছোট জ্ঞান নির্ভর গ্রামীন উদ্যোগীরা মনে করি এনডিটিভি হিন্দিই হোক আর ইংরেজিই হোক, সেটি আম বাঙালি/ভারতবাসীর সুখদুঃখ, লড়াই কোন কিছুরই প্রতিনিধি নয় - যতই ব্যতিক্রমী রাবিশ কুমার প্রগতিশীলদের চোখের মণি হোন। ভুলে গিয়েছি রাদিয়া কাণ্ডে বরখা দত্তের ভূমিকা?
আমাদের মত সাধারণ মানুষের চোখে এটা দুটি কর্পোরেট স্বার্থের লড়াই - কর্পোরেট ছাড়া এরা কিছুটা হলেও মধ্যবিত্ত ভদ্রলোকেদের স্বার্থবাহী প্রতিনিধি - তাঁর বেশি কিছু নয়।
আমরা আজ ভুলে গিয়েছি এই কর্পোরেট মিডিয়াগুলিকে বেল আউট প্যাকেজ হিসেবে মোদিকে তুলে ধরতে দু বছর আগে হর হর মোদি চিতকারে দশদিশি ভাসিয়ে দিয়েছিল।
আমরা অন্তত বাঙলার গ্রামীন ছোট পরম্পরার উদ্যোগীদের পক্ষথেকে একটা বিষয় মনে করি এই লড়াইতে আমাদের বিন্দুমাত্র লেনদেন নেই। সামাজিক ভাবে
এনডিটিভিকে বেল আউটের খেলায় অন্তত আমরা নেই।
আবার বলি ব্যাপারটা খারাপ সন্দেহই নেই।
আমরা হয়ত ভুল হতে পারি কিন্তু মুখ বন্ধ করার প্রবণতার লড়াই এরকমভাবে লড়া যাবে না।
এ ধরণের প্রবণতাকে যদি রুখতে হয় তাহলে একে জমির ওপর দাঁড়িয়ে রোধ করতে হবে - এনডিটিভির মত কর্পোরেট বেলড আউট সংবাদ মাধ্যমের পাশে দাঁড়িয়ে নয়।
এনডিটিভিকে অন্তত সামাজিক বেলআউটের খেলায় নেই আমরা - অন্তত গ্রামীন ভারতীয়রা
No comments:
Post a Comment