রাস্তার ধারে আরও অজস্র বিশাল দীঘি দেখে, বুহু মানুষ উচ্ছেদ করে, প্রকৃতি ধ্বংস করা, নতুনভাবে কর্পোরেটদের জন্য তৈরি হওয়া ৩৪ নম্বর সড়কের জ্যাম কেটে, মালদার রথবাড়ি সেতু টপকে তৃপ্তি সান্ত্রার বাড়ি পৌঁছলাম সন্ধ্যে সাতটা নাগাদ।
যেহেতু গাড়ি ছিল, ঠিক করলাম পরেরদিন আমরা খুনিয়াডাঙ্গির মেয়েদের স্বনির্ভর দলের খেস সহ নানান বোনার পরিকাঠামো দেখতে যাব। আমাদের সঙ্গে ছিল মধুদার ভাস্তা বিশু। তার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রাজনীতির যোগ রয়েছে। তো, আমি মধুদা, বিশু ফিরে এলাম মুস্কিপুরে।
পরেরদিন সক্কালে গেলাম খুনিয়াডাঙ্গি। ষষ্ঠী আড় গণেশকেও ডেকে নিলাম।
খুনিয়াডাঙ্গি পৌঁছে আশ্চর্য কিছু জিনিস পেলাম। এর আগে বহুবার খুনিয়াডাঙ্গি গিয়েছি, কিন্তু সবারই সোসাইটিতে, ডাক্তারের ডেরায়। দিল্লির অভিজ্ঞতা স্মরণ করে এবারে ঠিকই করেছিলাম যে আমরা ডাক্তারকে বাদদিয়ে সমস্ত কাজ করব। সেখানে নামতেই পেয়েগেলাম একটি প্রাচীণ কামারশাল।
যতক্ষণ না মেয়েদের স্বনির্ভর দলের তাঁত ঘরটি খুলছে, ততক্ষণে গুরু স্মরণ করে কামারশালের কামারের সঙ্গে আড্ডা মারলাম আর মণের সুখে ছবিও তুললাম।
No comments:
Post a Comment