সমস্যা হল বাজারি আনন্দ -টানন্দ যারা পড়েন তাদের জোট জিতছে শুনেটুনে হৃদকম্প হয়, এই রকম প্রকাশনা দেখে আনন্দ(বাজারী নয়) করতে হয়।
আমরা বাংলা জোড়া কয়েক হাজার সদস্য গ্রামের পরম্পরার উৎপাদক, তাঁতি অথবা জনাব কবীরের গ্রামতুতো অভিকর শিল্পীদের সঙ্গঠনের সদস্য। এঁরা কেউ সৌভাগ্যবশতঃ (আ)নন্দবাজারের পথ প্রকারান্তরে মাড়ান না। ফলে তাঁদের যেমন জোট নিয়ে বিন্দুমাত্র হৃদকম্প নেই, তেমনি তাঁরা জানেন সেই পলাশীর চক্রান্তের(বিন্দুমাত্র যুদ্ধ নয়) পর মহান সিরাজ হত্যার পর যদি কেউ তাঁদের পাশে দাঁড়ান তবে তার নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলাজোড়া ৭০০০০ গ্রামীন শিল্পী(আমরা ইওরোপের এবং ভদ্র ইংরেজি শিক্ষিত ঔপনিবেশিক বাঙালিদের নকলে লোকশিল্পী বলি না) একমাত্র মমতাদিদির প্রকল্পে মাসিক শুধু ১০০০ টাকা ভাতা পাচ্ছেন তাই নয় তাদের প্রত্যেকটি পাঁচজনের দল মাসে অন্তত চারটি অনুষ্ঠান পাচ্ছেন অর্থাৎ পলাশির পর পেটে কিল দিয়ে বসে থাকা গ্রামীন শিল্পীরা আজ দুমুঠো দুবেলা খেতে পারছেন, আর সারা বছর নিজের সংস্কৃতি প্রসারের স্বাধীনতা পেয়েছেন। তুমি ভাই কি মনে কর এই কৃতজ্ঞ শিল্পীরা জোটের ঘোঁটে ভোট দেবেন?
গত পরশু আমরা দিনাজপুরের একটা সাঁওতাল গ্রামে আটঘড়ায় বৈঠক করছিলাম, গ্রাম নেত্রী তেরেস টুডুর নেতৃত্বে(ছবিতে পা এলিয়ে সামনে বসা গোলগাল দিদি) - সাঁওতাল গ্রামে যা হয় অধিকাংশ মহিলা। তাঁরা বুকবাজিয়ে বললেন শুধু আমরা নয় গ্রামের প্রত্যেকেই মমতাদিদিকে ভোট দিয়েছি - ভাতা পাচ্ছি, রাস্তা হয়েছে, গ্রামে বিদ্যুৎ এসেছে - গ্রামীণদের আর কি চাই? আমরা চাকরি চাই না। তাঁরা বিশ্ববাংলায় ঢেকিছাঁটা চাল সরবরাহ করছেন। আগামী বর্ষায় মেয়েরা জৈব চাষ করবেন গ্রামের সক্কলের সঙ্গে। আর কি চাই? সঙ্গে সেই বৈঠকের একাংশের ছবি।
আমরা সক্কলে ভোট দিয়েছি কোথায় সক্কলে জানি। আমাদের হৃদকম্প নেই।
আমরা বাংলা জোড়া কয়েক হাজার সদস্য গ্রামের পরম্পরার উৎপাদক, তাঁতি অথবা জনাব কবীরের গ্রামতুতো অভিকর শিল্পীদের সঙ্গঠনের সদস্য। এঁরা কেউ সৌভাগ্যবশতঃ (আ)নন্দবাজারের পথ প্রকারান্তরে মাড়ান না। ফলে তাঁদের যেমন জোট নিয়ে বিন্দুমাত্র হৃদকম্প নেই, তেমনি তাঁরা জানেন সেই পলাশীর চক্রান্তের(বিন্দুমাত্র যুদ্ধ নয়) পর মহান সিরাজ হত্যার পর যদি কেউ তাঁদের পাশে দাঁড়ান তবে তার নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলাজোড়া ৭০০০০ গ্রামীন শিল্পী(আমরা ইওরোপের এবং ভদ্র ইংরেজি শিক্ষিত ঔপনিবেশিক বাঙালিদের নকলে লোকশিল্পী বলি না) একমাত্র মমতাদিদির প্রকল্পে মাসিক শুধু ১০০০ টাকা ভাতা পাচ্ছেন তাই নয় তাদের প্রত্যেকটি পাঁচজনের দল মাসে অন্তত চারটি অনুষ্ঠান পাচ্ছেন অর্থাৎ পলাশির পর পেটে কিল দিয়ে বসে থাকা গ্রামীন শিল্পীরা আজ দুমুঠো দুবেলা খেতে পারছেন, আর সারা বছর নিজের সংস্কৃতি প্রসারের স্বাধীনতা পেয়েছেন। তুমি ভাই কি মনে কর এই কৃতজ্ঞ শিল্পীরা জোটের ঘোঁটে ভোট দেবেন?
গত পরশু আমরা দিনাজপুরের একটা সাঁওতাল গ্রামে আটঘড়ায় বৈঠক করছিলাম, গ্রাম নেত্রী তেরেস টুডুর নেতৃত্বে(ছবিতে পা এলিয়ে সামনে বসা গোলগাল দিদি) - সাঁওতাল গ্রামে যা হয় অধিকাংশ মহিলা। তাঁরা বুকবাজিয়ে বললেন শুধু আমরা নয় গ্রামের প্রত্যেকেই মমতাদিদিকে ভোট দিয়েছি - ভাতা পাচ্ছি, রাস্তা হয়েছে, গ্রামে বিদ্যুৎ এসেছে - গ্রামীণদের আর কি চাই? আমরা চাকরি চাই না। তাঁরা বিশ্ববাংলায় ঢেকিছাঁটা চাল সরবরাহ করছেন। আগামী বর্ষায় মেয়েরা জৈব চাষ করবেন গ্রামের সক্কলের সঙ্গে। আর কি চাই? সঙ্গে সেই বৈঠকের একাংশের ছবি।
আমরা সক্কলে ভোট দিয়েছি কোথায় সক্কলে জানি। আমাদের হৃদকম্প নেই।
No comments:
Post a Comment