এই পোস্ট আর আগের পোস্টের একটি মুখবন্ধ লেখা প্রয়োজন।কলাবতী মুদ্রা, বঙ্গীয় পারম্পরিক কারু ও বস্ত্র শিল্পী সঙ্ঘ আর বঙ্গিয় পারম্পরিক অভিকর শিল্পী সঙ্ঘ সম্প্রতি একটি সামাজিক পরামর্শ দাতা সংগঠন কোশেন্ট পার্টনারএর সঙ্গে গাঁট ছড়া বেঁধেছে। এই জোটের নাম হয়েছে 'বঙ্গীয় পারম্পরিক'। কোশেন্ট যেহেতু বহুদিন ধরেই সিআইআইএর সঙ্গে কাজ করছে, সেহেতু সিআইআইএর স্কিল ইনিসিয়েটিভ অনুষ্ঠানে গামছার ফাইল দেওয়ার জন্য তাঁরা সঙ্ঘের বিশ্বেন্দুকে নিয়ে গিয়েছিল। সেখানে কথা প্রসঙ্গে তাদের এই পূর্বাঞ্চলীয় দপ্তরে একটি স্থায়ী শিল্প কেন্দ্র স্থাপনের প্রস্তাব উঠলে তাঁদের প্রতিনিধি এক কথায় জানান এটি বাস্তবায়িত হতেই পারে। তো সেই স্থায়ী প্রদর্শনীতে কি কি থাকতে পারে তার একটি ঝাঁকি সেদিন নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সিআইআইএর পূর্বাঞ্চলীয় দপ্তরে। সেই স্থানিক প্রদর্শনী ঝাঁকি দেখাবার সময় অন্যান্যদের মধ্যে ছিলেন পূর্বাঞ্চলের নির্দেশক ড সৌগত মুখপাধ্যায়, ডেপুটি ডিরেক্টর, সামাজিক উদ্যোগ ডালিয়া দে, সঙ্ঘ সম্পাদক মধুমঙ্গল মালাকার, বিশ্বেন্দু নন্দ, কোশেন্টের বিপ্লব বসু এবং শুভব্রত দাশগুপ্ত প্রমুখ।
এই বৈঠকে ড মুখার্জী স্বতপ্রণোদিত হয়ে প্রস্তাব দেন, বাঙলার শিল্পীরা এবার থেকে বনিক সভার প্রতিটি অনুষ্ঠানে তাদের শিল্প প্রদর্শন করবে। তিনি মেদিনীপুরের গালার পুতুল দেখে জানান এই পুতুলের উন্নতিতে তাঁরা আগ্রহী।
|
ড সৌগত মখার্জীকে প্রদর্শনীর সামগ্রী দেখাচ্ছেন সঙ্ঘের সম্পাদক মধুমঙ্গল মালাকার সঙ্গে বিপ্লব বসু আর শুভব্রত দাশগুপ্ত |
|
ঐ, সঙ্গে ডালিয়া দে |
|
ঐ |
|
প্রদর্শন সামগ্রী প্রদর্শনী শেষে, গয়না দেখছেন সিআইআই কর্মীরা |
|
ঐ |
No comments:
Post a Comment