দোসরায় পৌঁছলাম মধুদার বাড়ি। সেদিন সকালে এল শ্রীনাথ টুডু, তাঁর বাঁশের কাজ নিয়ে। কেননা এর আগে সিআইআইএর সঙ্গে যখন স্থায়ী প্রদর্শনী নিয়ে কথা হচ্ছিল, তখন একটি বাঁশের কৌটো দেখে সৌগত মুখোপাধ্যায়, সিআইআই পূর্বাঞ্চল প্রধান জানিয়েছিলেন তাঁরা এটি একটা করে তাঁদের কর্মীদের উপহার দিতে ইচ্ছুক। কিন্তু সেটি আর একটু বড় হতে হবে যাতে ৫০০ মিলি জলের বোতল ধরে। সেই কথা শ্রীনাথকে আগেই জানান আমাদের সম্পাদক। আমরা(আমি, বিশ্বেন্দু আর অরূপ রক্ষিত) মধুদার বাড়িতে শ্রীনাথ টুডুর সঙ্গে বৈঠক করি। সে জিনিসগুলো দেয়। আরো দুএকটা ছোট বৈঠক সেরে আমরা দুজন আর মধুদা গাড়ি করে বেরই প্রথমে রায়গঞ্জের উদ্দেশ্যে। সেখানে ক্ষেত্রীয় গান্ধী আশ্রমের দোকান দেখি। কথা হয় যে আমরা যদি বাঙলার শিল্প রাখার ব্যবস্থা করি তাহলে তাঁদের কোনও আপত্তি নেই। সেখানে এলেন নকশালবাড়ি থেকে কাঠ খোদাই শিল্পী আশু বাগচী। তাঁর কয়েকটি শিল্প দ্রব্যের ছবি তুললাম।
সেখান থেকে গেলাম হেমতাবাদ। সঙ্ঘের কর্মী অঞ্জলীর বাড়ি। তাঁরা পাটের থলে তৈরি করেন। ধুপও তৈরি করেন। নিচের দুটো ছবি তাঁদের বাড়ির।
|
রায়গঞ্জের ক্ষেত্রীয় গান্ধী আশ্রমএর দোকানে আশুদা, মধুদা, অরূপদা |
|
ক্ষেত্রীয় গান্ধী আশ্রমের ভাণ্ডার |
|
হেমতাবাদের নৈঠক |
|
ঐ |
No comments:
Post a Comment