কুনোর থেকে গেলাম চান্দোল হাটের সুতলি তৈরির কারখানায়। মনে পড়ছিল, সেখানে বছর দেড়েক আগে আমরা বিপুল সফল মেলা করেছিলাম। তো আগের বারে যখন ক্ষিরোদাদির বাড়ি যাই তিনি মিঠুন নামে এক যুবকের সঙ্গে আলাপ করিয়েছিলেন। সে তখন ফতেপুরে এক সুতলির কারখানা বসিয়েছে। এবারে শুনলাম সেটিকে সে চান্দোল হাটের কাছে নিয়ে গিয়েছে। গেলাম সেখানে। সুতলি খুব ভাল নয়। আর দেখলাম কলাগাছের সুতলি। খুব খারাপ নয়।
কারখানা, পাশে মিঠুনদের বাড়ি
ক্ষিরোদাদি তাঁর বর আর অরূপদা
ঐ। গাড়িতে পিছনের আসনে বসে বিশ্বেন্দু। শুধু তাঁর হাত।
মিঠুনদের সুতলি হাতে আরূপদা
কলাগাছের সুতলি পরীক্ষা করা হচ্ছে
শেষ ছবি
No comments:
Post a Comment