আগামীএক হপ্তার
মধ্যে গোয়ায় ব্রিক্স সম্মেলন।আপনি বলবেন আদার ব্যাপারীর জাহাজের খবরের কাজ
কি! আমরা আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে বলব কাজ আছে, আছে আছে।
চিন গত তিন বছর আগে রেশম পথ নতুন করে তৈরি করার কথা শুরু করেছে। তিন
ট্রিলিয়ন ডলারের মার্কিন ডলারের সঞ্চয় নিয়ে তারা দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনায়
বিশ্বজুড়ে বিনিয়োগ করছে।
এ নিয়ে সারা বিশ্বে লড়াই লেগেছে - বিশেষ করে, তা যেভাবে বড় পুঁজির দৃষ্টিতে বিনিয়োগ করছে তাতে দেশে দেশে সাধারণ মানুষ এই কাজে বিরুদ্ধতা তৈরি হচ্ছে - চিন যেন সারা বিশ্বকেই একটা বিপুল বৃহত এসইজেডে রূপান্তরিত করতে চাইছে । খোদ চিন এবং দক্ষিণ আর দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সাধারণ মানুষ দেখেছে বড় পুঁজির উন্মতত্ততা কি হতে পারে। ফলে রেশম পথের উচ্ছেদ, জমি দখল, রুটিরুজি খেয়ে নেওয়ার বিরুদ্ধে সারা বিশ্বে সাধারণ মানুষ এক হবেই - হচ্ছেও - কিছু কাজ আটকে গিয়েছে।
আমার বাঙলার সঙ্গে চিনের এই পরিকল্পনার যোগ আছে। খুব ভাল। কিন্তু তার আগেই যদি বিক্ষোভে তার ফলে রেশম পথের উদ্দেশ্য তার কক্ষ থেকে ছিটকে যায় তাহলে এই বিপুল বিনিয়োগ নিষ্ট হবে।
অথচ রেশম পথ আমাদের বাংলা সহ ভারতের এবং এশিয় গ্রামীন উতপাদন বিশ্বে নিয়ে যাওয়ার কাজ করত। অর্থাৎ আমরা আজ যে মানুষদের সংগঠন করি তারাই একদা রেশম পথ বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। তাই আমরাই রেশম পথ। আমাদের ছাড়া রেশম পথ তৈরি করা অনৈতিক।
আজ একবারও চিনের সমাজতান্ত্রিক সরকার বিন্দুমাত্রও গ্রামীন উতপাদন এবং এই রেশম পথে এই উতপাদন কি করে বিশ্বায়িত হবে তা নিয়ে বিন্দুমাত্র চিন্তিত, ভাবিত তার কোন উদাহরণ পাওয়া যায় নি।
আমরা গ্রামীন ছোট উদ্যোগীদের পক্ষ থেকে চিনের সমাজতান্ত্রিক সরকারের কাছে দাবি করছি বড় পুঁজির চরিত্র নিয়ে রেশম পথে বিনিয়োগের পরিকল্পনা নতুন করে ভাবা হোক এবং সারা এশিয়ার গ্রামীন পরম্পরার ছোট উদ্যোগীদের উতপাদন বিশ্বে এই রেশ্ম পথের মার্ফত বিক্রি করার চেষ্টা করুক। তাতে রেশম পথ বাঁচবে এবং স্থায়ীত্ব পাবে।
আমাদের গোয়ার যাওয়ার কথা বলেছিলেন হকার নেতা আমার প্রাক্তন নেতা শক্তিমান ঘোঢ - কিন্তু তার থেকেও বড় কাজ রাভা এবং মেচ সমাজের সঙ্গে থাকা।
এই বিষয়টা নিয়ে আমরা বিস্তৃত আলোচনা করেছি পরমের টাকাকড়ি এবং তার পরের রেশম পথ সংখ্যায়!
বাঙলার জয় হোক!
এশিয় গ্রামীনদের প্রজ্ঞা, জ্ঞান এবং দক্ষতার জয় হোক!
প্রজ্ঞা, জ্ঞান, দক্ষতার বিশ্বায়ন হোক!
সীমান্ত খুলে যাক ছোট উতপাদক-ব্যবসায়ীদের জন্য।
এ নিয়ে সারা বিশ্বে লড়াই লেগেছে - বিশেষ করে, তা যেভাবে বড় পুঁজির দৃষ্টিতে বিনিয়োগ করছে তাতে দেশে দেশে সাধারণ মানুষ এই কাজে বিরুদ্ধতা তৈরি হচ্ছে - চিন যেন সারা বিশ্বকেই একটা বিপুল বৃহত এসইজেডে রূপান্তরিত করতে চাইছে । খোদ চিন এবং দক্ষিণ আর দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সাধারণ মানুষ দেখেছে বড় পুঁজির উন্মতত্ততা কি হতে পারে। ফলে রেশম পথের উচ্ছেদ, জমি দখল, রুটিরুজি খেয়ে নেওয়ার বিরুদ্ধে সারা বিশ্বে সাধারণ মানুষ এক হবেই - হচ্ছেও - কিছু কাজ আটকে গিয়েছে।
আমার বাঙলার সঙ্গে চিনের এই পরিকল্পনার যোগ আছে। খুব ভাল। কিন্তু তার আগেই যদি বিক্ষোভে তার ফলে রেশম পথের উদ্দেশ্য তার কক্ষ থেকে ছিটকে যায় তাহলে এই বিপুল বিনিয়োগ নিষ্ট হবে।
অথচ রেশম পথ আমাদের বাংলা সহ ভারতের এবং এশিয় গ্রামীন উতপাদন বিশ্বে নিয়ে যাওয়ার কাজ করত। অর্থাৎ আমরা আজ যে মানুষদের সংগঠন করি তারাই একদা রেশম পথ বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। তাই আমরাই রেশম পথ। আমাদের ছাড়া রেশম পথ তৈরি করা অনৈতিক।
আজ একবারও চিনের সমাজতান্ত্রিক সরকার বিন্দুমাত্রও গ্রামীন উতপাদন এবং এই রেশম পথে এই উতপাদন কি করে বিশ্বায়িত হবে তা নিয়ে বিন্দুমাত্র চিন্তিত, ভাবিত তার কোন উদাহরণ পাওয়া যায় নি।
আমরা গ্রামীন ছোট উদ্যোগীদের পক্ষ থেকে চিনের সমাজতান্ত্রিক সরকারের কাছে দাবি করছি বড় পুঁজির চরিত্র নিয়ে রেশম পথে বিনিয়োগের পরিকল্পনা নতুন করে ভাবা হোক এবং সারা এশিয়ার গ্রামীন পরম্পরার ছোট উদ্যোগীদের উতপাদন বিশ্বে এই রেশ্ম পথের মার্ফত বিক্রি করার চেষ্টা করুক। তাতে রেশম পথ বাঁচবে এবং স্থায়ীত্ব পাবে।
আমাদের গোয়ার যাওয়ার কথা বলেছিলেন হকার নেতা আমার প্রাক্তন নেতা শক্তিমান ঘোঢ - কিন্তু তার থেকেও বড় কাজ রাভা এবং মেচ সমাজের সঙ্গে থাকা।
এই বিষয়টা নিয়ে আমরা বিস্তৃত আলোচনা করেছি পরমের টাকাকড়ি এবং তার পরের রেশম পথ সংখ্যায়!
বাঙলার জয় হোক!
এশিয় গ্রামীনদের প্রজ্ঞা, জ্ঞান এবং দক্ষতার জয় হোক!
প্রজ্ঞা, জ্ঞান, দক্ষতার বিশ্বায়ন হোক!
সীমান্ত খুলে যাক ছোট উতপাদক-ব্যবসায়ীদের জন্য।
No comments:
Post a Comment