বঙ্গীয় পারম্পরিক কারু ও বস্ত্র শিল্পী সঙ্ঘ বা কলাবতী মুদ্রার প্রতিষ্ঠাতা দেশিয় গ্রামীন পরম্পরার উদ্যোগীদের অন্যতম প্রধান কাজ সংগঠন মজবুত করা, দেশজ শিল্প, কলা এবং সংস্কৃতি চর্চা করা এবং প্রায় ধ্বংস হতে বসা বা ধ্বংস হয়ে যাওয়া উতপাদন-বিতরণ ব্যবস্থাগুলিকে নতুন করে গড়ে তোলা।
তো এই কাজে দুটি ফল ফলেছে, ফুলিয়াতে হরিপদ বসাকের নেতৃত্বে সুতো কাটিয়ে
প্রাকৃতিক রঙ্গে ছুপিয়ে কাপড় তৈরির কাজ চলেছে। তার আরও একটা ফল ফলেছে
অনুপমদা, সৌমিকদা এবং সঙ্গীতশেখরদাদের উদ্যোগে যে দেশি তুলো চাষ হচ্ছে,
সেগুলিকে নিয়ে সুতোয় রূপান্তরিত করা। ফলে একটা পরিকাঠামো তৈরির কাজ চলেছে।
এবারে চেষ্টা চলেছে জলপাইগুড়িতে গনাত আর সিতিন রাভাদের গ্রামে রাভা কাপড় তৈরি যাতে করানো যায়। সিতিন নিজে উদ্যোগী হয়েছে। সেখানে তাদের যে তাঁত ছিল তা অকেজো হয়ে বসে রয়েছে - সিতিনেরা এখন মূলত কাপড় কিনে পরেন। এগিয়ে এসেছেন ভারত সরকারের আন্থ্রোপলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া - তাঁরা সিতিনদের তিনটে তাঁত দিচ্ছেন। এবং সেই নিয়ে ১০ দিনের একটি কর্মশালা করবেন সিতিনদের গ্রামে - অসাধারণ সেই গ্রাম। নেমন্তন্ন রইল। সেই সুতো যদি সিতিনরা কাজে লাগাতে পারে তাহলে সোনায় সোহাগা। আর নিজেদের উতপাদন তারা নিজেরাই পরবেন আর যদি কিছু উদ্বৃত্ত হয় তা হলে তো পরম মাটি রইলই।
আলিপুর দুয়ার জেলার মেচ গ্রাম মধ্য নানারথলী। দারেন্দ্র ঈশ্বরারীর গ্রাম। তিনি আজ নেই। কিন্তু তাদের ছেলে মেয়েরা মেচি নদীতে মাছ ধরার কাজ ভুলেছে। একই সঙ্গে তাদের মাছ ধরার সরঞ্জাম তৈরিও নিয়েও একটা প্রশিক্ষণ কর্মশালা করবেন তাঁরা।
২৭ আশ্বিন টেকে ১১ কার্তিক ১৪২৩, ১৪ থেকে ২৮ অক্টোবর ২০১৬ দুই স্তরে দুই প্রতিবেশী জেলায় চলবে এই কর্মশালা। এই দুটি গ্রামের দূরত্ব প্রায় ৮০ কিমি।
আমরা কৃতজ্ঞ সংস্থার ডেপুটি ডিরেক্টর ড কাকলি চক্রবর্তী এবং তার দপ্তরের দলের কাছে যিনি কলাবতী মুদ্রার কাজ দেখে এগিয়ে এসেছেন এই দুটি কর্মশালা রূপায়ন করতে।
কলাবতী মুদ্রার কাজ শুধু যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া।
নিচে আপনাদের সক্কলের জন্য নেমন্তন্ন রইল।
রাভা আর মেচ গ্রামে কর্মশালায় যোগদার আর ঘোরা দুইই হবে।
খারাপ হবে না। তাই না?
এবারে চেষ্টা চলেছে জলপাইগুড়িতে গনাত আর সিতিন রাভাদের গ্রামে রাভা কাপড় তৈরি যাতে করানো যায়। সিতিন নিজে উদ্যোগী হয়েছে। সেখানে তাদের যে তাঁত ছিল তা অকেজো হয়ে বসে রয়েছে - সিতিনেরা এখন মূলত কাপড় কিনে পরেন। এগিয়ে এসেছেন ভারত সরকারের আন্থ্রোপলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া - তাঁরা সিতিনদের তিনটে তাঁত দিচ্ছেন। এবং সেই নিয়ে ১০ দিনের একটি কর্মশালা করবেন সিতিনদের গ্রামে - অসাধারণ সেই গ্রাম। নেমন্তন্ন রইল। সেই সুতো যদি সিতিনরা কাজে লাগাতে পারে তাহলে সোনায় সোহাগা। আর নিজেদের উতপাদন তারা নিজেরাই পরবেন আর যদি কিছু উদ্বৃত্ত হয় তা হলে তো পরম মাটি রইলই।
আলিপুর দুয়ার জেলার মেচ গ্রাম মধ্য নানারথলী। দারেন্দ্র ঈশ্বরারীর গ্রাম। তিনি আজ নেই। কিন্তু তাদের ছেলে মেয়েরা মেচি নদীতে মাছ ধরার কাজ ভুলেছে। একই সঙ্গে তাদের মাছ ধরার সরঞ্জাম তৈরিও নিয়েও একটা প্রশিক্ষণ কর্মশালা করবেন তাঁরা।
২৭ আশ্বিন টেকে ১১ কার্তিক ১৪২৩, ১৪ থেকে ২৮ অক্টোবর ২০১৬ দুই স্তরে দুই প্রতিবেশী জেলায় চলবে এই কর্মশালা। এই দুটি গ্রামের দূরত্ব প্রায় ৮০ কিমি।
আমরা কৃতজ্ঞ সংস্থার ডেপুটি ডিরেক্টর ড কাকলি চক্রবর্তী এবং তার দপ্তরের দলের কাছে যিনি কলাবতী মুদ্রার কাজ দেখে এগিয়ে এসেছেন এই দুটি কর্মশালা রূপায়ন করতে।
কলাবতী মুদ্রার কাজ শুধু যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া।
নিচে আপনাদের সক্কলের জন্য নেমন্তন্ন রইল।
রাভা আর মেচ গ্রামে কর্মশালায় যোগদার আর ঘোরা দুইই হবে।
খারাপ হবে না। তাই না?
No comments:
Post a Comment