তো জেলা ঘুরে, জেলার সংগঠনগুলোর সঙ্গে কথা বলে মনে হল পরম বাস্তবে রূপায়িত হলেও হতে পারে।
এই সামগ্রিক পরিকল্পনার সঙ্গে পরোক্ষে কখনও প্রত্যক্ষে জড়িয়েছিলেন জয়াদি। তাঁকে নানানভাবে বিভিন্ন পর্যায়ের পরিকল্পনা ভাবনার কথা জানিয়ে গিয়েছি। এবং বলা দরকার এরকম উতসাহ আমরা অন্য কোনও ব্যক্তি বা সংগঠনের কাছ থেকে পাই নি। শুধু উতসাহ নয়, তিনি প্রথম সংখ্যায় পরমের পথরেখা ঠিক করে দিলেন। প্রথম পাতায় অসম্ভব বাঙালি লেখায় তিনি বলে দিলেন পরমের তত্ত্ব। এবং প্রত্যেক সংখ্যায় পুকুর নিয়ে একটা করে লেখা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিলেন। যে ভাবে তিনি নানান জনকে পরমের বিষয়ে বিবৃত করেছেন তা আমাদের সক্কলের কাছে শিক্ষার বিষয়। তাত্ত্বিকভাবে আমাদের দুই সংগঠন জয়াদির কাছে আসম্ভব ঋণী কেননা তাঁর সঙ্গে নানান আলোচনায় বহু সময় খুলে যেত নানান তত্ত্ব এবং প্রয়োগের দরজা। আমাদের সামনেই যে ভাবে নানান মানুষকে পরমের তাত্ত্বিক অবস্থান বলতেন তাতে আমরা অনেক পথের দিশা পেয়েছি।
পরমের পরিকল্পনা মোটামুটি পাকা হল ১৪২০র দুর্গা পুজোর সময়। মানসিকভাবে ঠিক হল কার্তিক মাসে প্রকাশ পাবে পরম। ইতিমধ্যে আলাপ হয়েছে মান্যবর হিমাংশু হালদারের সঙ্গে। তিনি সে সময় সপ্তাহ ছেড়ে নতুন পত্রিকা জনস্বার্থ বার্তা প্রকাশের উদ্যম নিচ্ছেন। ঠিক করেছেন নতুন ইংরেজি বছরে এটি উদ্বোধন হবে। তিনি পরম স্নেহে জানালেন আমরা তাঁর পত্রিকার সঙ্গে আমাদের পরম উদ্বোধন করতে পারি। ২০ নভেম্বর এক সমারোহেও তিনি এই ঘোষণা করলেন। এছাড়াও বললেন ওদের সঙ্গে আপিসও ভাগ করে নিতে পারি।
আমরা ঠিক করলাম এই দুটি পত্রিকা একই সঙ্গে প্রকাশিত হবে। ৩ তারিখ বাংলা একাডেমি প্রেক্ষাগৃহে এই দুটি পত্রিকা উদ্বোধন হল।
এই হল পত্রিকা জন্মানো, তার নাম, বিষয় ঠিক করার ইতিহাস।
ইতিমধ্যে কলকতায় এসেছিলেন সংগঠনের আর এক পরম বন্ধু, নাগরিক উদ্যগের ঢাকার জনাব জাকির হোসেন। ঢাকায় গিয়েছিলাম ১৪২০র প্রথম দিকে। তিনি অসামান্য আতিথ্য জানিয়েছিলেন। আত্তি করেছিলেন অসম্ভব যত্নে। তাঁর সংগঠনের প্রকাশিত বই আমরা এই বাংলায় বিক্রি করছি। তিনি আমাদের তাদের ঢাকার দপ্তর ব্যবহার করার প্রস্তাব দিলেন। আমরা তাঁর প্রস্তাব সানন্দে গ্রহণ করলাম। ঠিক হল এর পর থেকে দুই বাংলার নানান বিষয় পরমে প্রকাশিত হবে। তিনি তাঁর সংগঠনের একজনকে পরম আর দুই সংগঠনের কাজে জুতে দেবেন, যাতে প্রকাশনা এবং সংগঠন দুটিই সমান তালে একসঙ্গে চলতে পারে।
এই সামগ্রিক পরিকল্পনার সঙ্গে পরোক্ষে কখনও প্রত্যক্ষে জড়িয়েছিলেন জয়াদি। তাঁকে নানানভাবে বিভিন্ন পর্যায়ের পরিকল্পনা ভাবনার কথা জানিয়ে গিয়েছি। এবং বলা দরকার এরকম উতসাহ আমরা অন্য কোনও ব্যক্তি বা সংগঠনের কাছ থেকে পাই নি। শুধু উতসাহ নয়, তিনি প্রথম সংখ্যায় পরমের পথরেখা ঠিক করে দিলেন। প্রথম পাতায় অসম্ভব বাঙালি লেখায় তিনি বলে দিলেন পরমের তত্ত্ব। এবং প্রত্যেক সংখ্যায় পুকুর নিয়ে একটা করে লেখা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিলেন। যে ভাবে তিনি নানান জনকে পরমের বিষয়ে বিবৃত করেছেন তা আমাদের সক্কলের কাছে শিক্ষার বিষয়। তাত্ত্বিকভাবে আমাদের দুই সংগঠন জয়াদির কাছে আসম্ভব ঋণী কেননা তাঁর সঙ্গে নানান আলোচনায় বহু সময় খুলে যেত নানান তত্ত্ব এবং প্রয়োগের দরজা। আমাদের সামনেই যে ভাবে নানান মানুষকে পরমের তাত্ত্বিক অবস্থান বলতেন তাতে আমরা অনেক পথের দিশা পেয়েছি।
পরমের পরিকল্পনা মোটামুটি পাকা হল ১৪২০র দুর্গা পুজোর সময়। মানসিকভাবে ঠিক হল কার্তিক মাসে প্রকাশ পাবে পরম। ইতিমধ্যে আলাপ হয়েছে মান্যবর হিমাংশু হালদারের সঙ্গে। তিনি সে সময় সপ্তাহ ছেড়ে নতুন পত্রিকা জনস্বার্থ বার্তা প্রকাশের উদ্যম নিচ্ছেন। ঠিক করেছেন নতুন ইংরেজি বছরে এটি উদ্বোধন হবে। তিনি পরম স্নেহে জানালেন আমরা তাঁর পত্রিকার সঙ্গে আমাদের পরম উদ্বোধন করতে পারি। ২০ নভেম্বর এক সমারোহেও তিনি এই ঘোষণা করলেন। এছাড়াও বললেন ওদের সঙ্গে আপিসও ভাগ করে নিতে পারি।
আমরা ঠিক করলাম এই দুটি পত্রিকা একই সঙ্গে প্রকাশিত হবে। ৩ তারিখ বাংলা একাডেমি প্রেক্ষাগৃহে এই দুটি পত্রিকা উদ্বোধন হল।
এই হল পত্রিকা জন্মানো, তার নাম, বিষয় ঠিক করার ইতিহাস।
ইতিমধ্যে কলকতায় এসেছিলেন সংগঠনের আর এক পরম বন্ধু, নাগরিক উদ্যগের ঢাকার জনাব জাকির হোসেন। ঢাকায় গিয়েছিলাম ১৪২০র প্রথম দিকে। তিনি অসামান্য আতিথ্য জানিয়েছিলেন। আত্তি করেছিলেন অসম্ভব যত্নে। তাঁর সংগঠনের প্রকাশিত বই আমরা এই বাংলায় বিক্রি করছি। তিনি আমাদের তাদের ঢাকার দপ্তর ব্যবহার করার প্রস্তাব দিলেন। আমরা তাঁর প্রস্তাব সানন্দে গ্রহণ করলাম। ঠিক হল এর পর থেকে দুই বাংলার নানান বিষয় পরমে প্রকাশিত হবে। তিনি তাঁর সংগঠনের একজনকে পরম আর দুই সংগঠনের কাজে জুতে দেবেন, যাতে প্রকাশনা এবং সংগঠন দুটিই সমান তালে একসঙ্গে চলতে পারে।
No comments:
Post a Comment