মঙ্গলবার রাত প্রায় সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলেছে. তারপর দোকান বন্ধ করে রাত খাবার খেয়ে পরের দিনের জন্য পরিকল্পনা করে শুতে শুতে বেশ রাত. বুধবার সকালে দেরি করে উঠে আগের দিনের সদস্যদের বিক্রির খতিয়ান মেলাচ্ছি আর পাট শিল্পী নারায়ণদা পাটের মেয়েদের পাটবোনার বেশ কিছু জটিল অঙ্ক বেঝাচ্ছেন, তখনই ভগ্নদূতেরমত বেজে উঠল ফোন, খবর এল কে বা কারা মেলায় আগুন দিয়েছে এবং চুরিও হয়েছে.
দলবল নিয়ে ছুট্টে গিয়ে যা দেখলাম তা এই ছবিগুলোয় ফুটে উঠেছে.
থানায় খবর দেওয়া হল, এবং ছবিগুলো প্রিন্ট করিয়ে কর্তব্যরত পুলিস অফিসারকে দেওয়া হয়. ঠিক হল রাতে থানায় যাওয়া হবে. রাতেও যাওয়া হল না. পরের দিন সকালে য়াওয়া ঠিক হল.
সেই সকলেই মেলার পোড়া জুড়ে ভিড়
রাতে এলেন সাংবাদিক
দর্শকদের সাক্ষাতকার দেওয়ার ধুম, দূরে গণেশ রবিদাস
থানায় যাওয়ার পথে রাস্তায় আমাদের ব্যানারটির ছবি তোলা হল
No comments:
Post a Comment