এর পরে
জুলিয়ান এবং ভ্যালেন্সিনিয়ানের রাজত্বের কুড়ি বছরের সহনশীলতার সময় বাদ দিলে
মিলানের বিশপ সন্ত এয়াম্ব্রোসের তত্ত্বে উদ্বুদ্ধ হওয়া শাসক, গ্রাসিয়ান,
দ্বিতীয় ভ্যালেন্টিনিয়ান, এবং প্রথম থিওডোসিয়াস আবার পাগান বিরোধী অভিযান
কায়েম করেন। গ্রাসিয়ান পাগান পুরোহিত, মহিলা আগুণ পুজক পুরোহিত ভেস্টাল
ভার্জিনসদের রোজগার রাষ্ট্রায়ত্ত্ব করেন, এবং অল্টার অব ভিক্ট্রিকে সরিয়ে
দেওয়ার নির্দেশ দেন।
পশ্চিম রোম
সাম্রাজ্যের সম্রাট হয়ে বসেন এর পর ভ্যালেন্সিয়ান, তিনি পাগানদের অল্টার অব
ভিক্ট্রি ফেরত দিতে অস্বীকার করেন। তিনিও নতুন করে বলি দেওয়া আর মন্দিরে
যাওয়া নিষিদ্ধ করেন আবার। মন্দিরগুলি বন্ধ করার নির্দেশ দেন।
পূর্ব সাম্রাজ্যে বসেন থিওডোসিয়াস - তিনি বলি, ভক্তের নিজের ওপর ধর্মীয় নিপীড়ন ইত্যাদি নিষিদ্ধ করেন। রাজত্বের শেষ দিকে(৩৯১ সালে) তিনি যে নির্দেশ জারি করেন তার নাম থিওডোসিয়ান ডিক্রি(সূত্র পূর্বএ উল্লিখিত) - তা সার্বিকভাবে পাগানতত্ত্ব নিষিদ্ধ করণ করার প্রথম ধাপ - সার্বিকভাবে সমস্ত পাগান তত্ত্বের পাগান আচার পাগান গোষ্ঠী নিষিদ্ধ হল।
৩৯২তে তিনি সামগ্রিক সাম্রাজ্যের আধিকারী হয়ে পাগান ধ্বংসে উঠে পড়ে লাগেন - পাগান পুরহিতদের হত্যা, মন্দির লুঠ ধ্বংস - পাগানদের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধে নেমে পড়েন, এমনকি বাড়িতে ধর্মচর্চা করা হচ্ছে জানাগেলে তা দণ্ডদায়ী হত। তবুও সার্বিক অত্যাচারের মধ্যেও পাগানেরা গোপনে তাদের ধর্ম চর্চা চালিয়ে যেতে থাকেন। ৩৯৩ সালে তিনি অলিম্পিক খেলা নিষিদ্ধ করেন(R. MacMullen, "Christianizing The Roman Empire A.D.100-400, Yale University Press, 1984, ISBN 0-300-03642-6)।
রোম সাম্রাজ্যের পতন হওয়া পর্যন্ত পাগানদের বিরুদ্ধে রাষ্টীয় নিপীড়ন চলতে থাকে। তার পরের সম্রাট আর্কাডিয়াস, অনারিয়াস, দ্বিতীয় থিওডোসিয়াস, মার্সিয়ান, এবং লিও দ্য থ্রাসিয়ান প্রথম সেই পাগান বিরোধী নীতি চালিয়ে যেতে থাকেন।
তবুও সাম্রাজ্যের অভিজাতরা, প্রজারা অধিকাংশ পাগান ধর্মে বিশ্বাসী। তাদের বিরুদ্ধেও অভিযান চালানো হতে থাকে। রাষ্ট্রের অত্যাচারে খ্রিষ্ট ধর্ম পালন করলেও গোপনে ভু জনগণ পাগান জীবনযাত্রা চালিয়ে যেতে থাকেন।
কিছু পাগান সরাসরি রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন আর তাদের ধর্মীয় তত্ত্বে দখলদারি ধ্বন্সের বিরুদ্ধে গলা চড়াতে থাকলে তাদের সমস্ত সাহিত্য ধ্বংস করা শুরু হয়। খ্রিষ্টিয়রা সমস্ত পাগান রাজনৈতিক লেখা ধ্বংস করে।
তার পরে আবার কিছু বছর পাগানদের বিরুদ্ধে লড়াই থেমে যায়।
পূর্ব সাম্রাজ্যে বসেন থিওডোসিয়াস - তিনি বলি, ভক্তের নিজের ওপর ধর্মীয় নিপীড়ন ইত্যাদি নিষিদ্ধ করেন। রাজত্বের শেষ দিকে(৩৯১ সালে) তিনি যে নির্দেশ জারি করেন তার নাম থিওডোসিয়ান ডিক্রি(সূত্র পূর্বএ উল্লিখিত) - তা সার্বিকভাবে পাগানতত্ত্ব নিষিদ্ধ করণ করার প্রথম ধাপ - সার্বিকভাবে সমস্ত পাগান তত্ত্বের পাগান আচার পাগান গোষ্ঠী নিষিদ্ধ হল।
৩৯২তে তিনি সামগ্রিক সাম্রাজ্যের আধিকারী হয়ে পাগান ধ্বংসে উঠে পড়ে লাগেন - পাগান পুরহিতদের হত্যা, মন্দির লুঠ ধ্বংস - পাগানদের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধে নেমে পড়েন, এমনকি বাড়িতে ধর্মচর্চা করা হচ্ছে জানাগেলে তা দণ্ডদায়ী হত। তবুও সার্বিক অত্যাচারের মধ্যেও পাগানেরা গোপনে তাদের ধর্ম চর্চা চালিয়ে যেতে থাকেন। ৩৯৩ সালে তিনি অলিম্পিক খেলা নিষিদ্ধ করেন(R. MacMullen, "Christianizing The Roman Empire A.D.100-400, Yale University Press, 1984, ISBN 0-300-03642-6)।
রোম সাম্রাজ্যের পতন হওয়া পর্যন্ত পাগানদের বিরুদ্ধে রাষ্টীয় নিপীড়ন চলতে থাকে। তার পরের সম্রাট আর্কাডিয়াস, অনারিয়াস, দ্বিতীয় থিওডোসিয়াস, মার্সিয়ান, এবং লিও দ্য থ্রাসিয়ান প্রথম সেই পাগান বিরোধী নীতি চালিয়ে যেতে থাকেন।
তবুও সাম্রাজ্যের অভিজাতরা, প্রজারা অধিকাংশ পাগান ধর্মে বিশ্বাসী। তাদের বিরুদ্ধেও অভিযান চালানো হতে থাকে। রাষ্ট্রের অত্যাচারে খ্রিষ্ট ধর্ম পালন করলেও গোপনে ভু জনগণ পাগান জীবনযাত্রা চালিয়ে যেতে থাকেন।
কিছু পাগান সরাসরি রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন আর তাদের ধর্মীয় তত্ত্বে দখলদারি ধ্বন্সের বিরুদ্ধে গলা চড়াতে থাকলে তাদের সমস্ত সাহিত্য ধ্বংস করা শুরু হয়। খ্রিষ্টিয়রা সমস্ত পাগান রাজনৈতিক লেখা ধ্বংস করে।
তার পরে আবার কিছু বছর পাগানদের বিরুদ্ধে লড়াই থেমে যায়।
No comments:
Post a Comment