লক্ষ্মীপুজোয় রাস্তায় বেরিয়ে দেখি কলা গাছের নৌকো তৈরি করছে রাস্তার ধারে পুজোর উপাচার বিক্রি করা দোকানি। বহু বছর আগে বাংলা তথা পূর্ব ভারতের যে মানুষেরা সমুদ্রের মোসুমী বায়ুর গতি মেনে সমুদ্র রাস্তা বেয়ে, এই গ্রামীণদের উৎপাদন নিয়ে যেতেন দূর দেশে বাণিজ্য তরী সাজিয়ে। তাদের সেই কর্মের কৌম স্মৃতি এখনও অবশ্য পালনীয় আচার রূপে আশ্বিন মাসে লক্ষ্মী দেবীর পুজোর জলে ভাসানো হয় কলা গাছের তৈরি নৌকোর প্রতীক রূপে। কেউ কেউ ভোলেন কেউ কেউ ভোলেন না। অন্তত বাংলার নানান সময়ের ইতিহাসের রেণু বয়ে নিয়ে চলা বাংলার মহিলারা সেই বিদেশ যাওয়ার কর্ম ভোলেন নি, এবং সেই স্মৃতি বহন করে নিয়ে চলেছেন বছরের পর বছর, পুজোর অবশ্য পালনীয় আচার রূপে।
কবে যে আমরা শহুরে শিক্ষিতরা বাংলার পুজো, কাহিনী, গান, গাথা, স্মৃতি কথা, আলপনা ইত্যাদিকে ইতিহাসের রেণু রূপে গণ্য করব কে জানে? এই গুঢ তথ্য জানেন বাংলার মেয়েরা আর গ্রামীণেরা।
তাদের প্রণাম।
শেষে আমাদের বাড়ির লক্ষ্মী পুজো, যদিও এখানে সেই নৌকো ব্যবহার হয় নি।
কবে যে আমরা শহুরে শিক্ষিতরা বাংলার পুজো, কাহিনী, গান, গাথা, স্মৃতি কথা, আলপনা ইত্যাদিকে ইতিহাসের রেণু রূপে গণ্য করব কে জানে? এই গুঢ তথ্য জানেন বাংলার মেয়েরা আর গ্রামীণেরা।
তাদের প্রণাম।
শেষে আমাদের বাড়ির লক্ষ্মী পুজো, যদিও এখানে সেই নৌকো ব্যবহার হয় নি।
No comments:
Post a Comment